দারফুরে দুই শান্তিরক্ষীকে অপহরণ
সুদানের দারফুরে জাতিসংঘ ও আফ্রিকান ইউনিয়ন শান্তিরক্ষা মিশনে কর্মরত দুজন পুলিশ কর্মকর্তাকে অপহরণ করা হয়েছে। শান্তিরক্ষা মিশনের এক বিবৃতিতে গতকাল রোববার এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, অপহূত দুই পুলিশ কর্মকর্তা জর্দানের নাগরিক। তাঁদের গত শনিবার দক্ষিণ দারফুরের রাজধানী নায়ালা থেকে অপহরণ করা হয়।
জর্দান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে। দেশটির তথ্যমন্ত্রী আলি আয়াদ জানিয়েছেন, কয়েকজন সশস্ত্র ব্যক্তি শনিবার সকালের দিকে শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত তাঁদের দুই সদস্যকে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে গেছে। এ পর্যন্ত তাঁরা যে খবর পেয়েছেন, তাতে অপহূত ব্যক্তিরা এখনো অক্ষত অবস্থায় আছেন।
মন্ত্রী জানান, দুই পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁরা যোগাযোগ করতে সক্ষম হয়েছেন। তাঁদের ভালো খাবার-দাবার দেওয়া হচ্ছে। তাঁরা সুস্থ আছেন। তাঁদের পরিবারের লোকজনকেও এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় তথ্য জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। জর্দান সরকার তাঁদের নিরাপত্তা ও মুক্তির ব্যাপারে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আলি আয়াদ আরও জানান, অপহরণকারীদের সঙ্গেও তাঁদের যোগাযোগ হয়েছে। তাঁরা জানিয়েছেন, জর্দান সরকারের সঙ্গে তাঁদের কোনো বিরোধ নেই। জাতিসংঘ তাঁদের দাবি মেনে নিলেই অপহূত ব্যক্তিদের ছেড়ে দেওয়া হবে। অবশ্য অপহরণকারী ব্যক্তিদের দাবির ব্যাপারে কিছু জানা যায়নি।
২০০৯ সালের আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত তিনবার দারফুরে জাতিসংঘ কর্মকর্তাদের অপহরণ করা হলো।
বিবৃতিতে বলা হয়, অপহূত দুই পুলিশ কর্মকর্তা জর্দানের নাগরিক। তাঁদের গত শনিবার দক্ষিণ দারফুরের রাজধানী নায়ালা থেকে অপহরণ করা হয়।
জর্দান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে। দেশটির তথ্যমন্ত্রী আলি আয়াদ জানিয়েছেন, কয়েকজন সশস্ত্র ব্যক্তি শনিবার সকালের দিকে শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত তাঁদের দুই সদস্যকে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে গেছে। এ পর্যন্ত তাঁরা যে খবর পেয়েছেন, তাতে অপহূত ব্যক্তিরা এখনো অক্ষত অবস্থায় আছেন।
মন্ত্রী জানান, দুই পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁরা যোগাযোগ করতে সক্ষম হয়েছেন। তাঁদের ভালো খাবার-দাবার দেওয়া হচ্ছে। তাঁরা সুস্থ আছেন। তাঁদের পরিবারের লোকজনকেও এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় তথ্য জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। জর্দান সরকার তাঁদের নিরাপত্তা ও মুক্তির ব্যাপারে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আলি আয়াদ আরও জানান, অপহরণকারীদের সঙ্গেও তাঁদের যোগাযোগ হয়েছে। তাঁরা জানিয়েছেন, জর্দান সরকারের সঙ্গে তাঁদের কোনো বিরোধ নেই। জাতিসংঘ তাঁদের দাবি মেনে নিলেই অপহূত ব্যক্তিদের ছেড়ে দেওয়া হবে। অবশ্য অপহরণকারী ব্যক্তিদের দাবির ব্যাপারে কিছু জানা যায়নি।
২০০৯ সালের আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত তিনবার দারফুরে জাতিসংঘ কর্মকর্তাদের অপহরণ করা হলো।
No comments