বেকহামের ওপর ক্যাপেলোর প্রতিশোধ
একসময় যে ইংলিশ মিডিয়া তাঁর নাম দিয়েছিল ‘গোল্ডেন বয়’, এখন তারাই লিখছে, ‘ওল্ডেন বয়’। ডেভিড বেকহাম সত্যিই বুড়ো হয়ে গেছেন! কেউ কেউ আবার এককাঠি বেশি সরেস। বেন্ড ইট লাইক বেকহাম ভেংচিয়ে লেখা হচ্ছে, ‘এন্ড ইট লাইক বেকহাম’। বেকহামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ‘এন্ড’টা যে হলো অপ্রত্যাশিত। ওয়েবসাইট।
ইংল্যান্ড কোচ ফ্যাবিও ক্যাপেলো কেন বেকহামকে আগে না জানিয়ে সংবাদমাধ্যমকে প্রথম দিলেন তাঁকে ছেঁটে ফেলার খবর? প্রশ্নটার উত্তর দিতে গিয়ে আরেকটি বোমা ফাটিয়েছে দ্য সান। ইংলিশ ট্যাবলয়েডটি জানিয়েছে, ক্যাপেলো নাকি স্রেফ প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়েই এ কাজটি করেছেন! বেকহামকে বুঝিয়ে দিতে চেয়েছেন, ‘তুমি তোমার চৌহদ্দির মধ্যেই থাকো। সীমা লঙ্ঘনের চেষ্টা করো না।’
তা বেকহামের ওপর কেন এত চটলেন তিনি? কারণ বেকহাম তাঁর বাড়া ভাতে ছাই ছিটানোর ব্যবস্থা করে রেখেছিলেন। বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের ভরাডুবির পর ক্যাপেলোকে সরিয়ে বেকহামকে কোচ বানানোর ব্যাপারে একটা জনমতই তৈরি হয়ে গিয়েছিল। বেকহামও জানিয়েছিলেন, ভবিষ্যতে এক দিন জাতীয় দলের কোচ হওয়ার স্বপ্ন দেখেন তিনি।
সতীর্থদের ওপরও বেকহামের প্রভাব অন্যরকম। বিশ্বকাপে ব্যাকরুম স্টাফের একজন হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় যাওয়া বেকহাম কোনো কোনো ক্ষেত্রে কর্তৃত্বের প্রশ্নে এগিয়ে ছিলেন ক্যাপেলোর চেয়েও! বেকহামের সঙ্গে তাঁর অহংবোধের লড়াই আরও পুরোনো। ২০০৭ সালেই বেকহাম রিয়াল মাদ্রিদে খেলতেন যখন, ক্লাবের কোচ ছিলেন এই ক্যাপেলোই। তখনই দুজনের সম্পর্কে ফাটল ধরে। সেই সম্পর্ক মেরামত হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু ক্ষতটা আসলে পুরোপুরি শুকায়নি।
বিশ্বকাপের পর দলের ওপর নিয়ন্ত্রণের রশিটা আলগা হয়ে যাচ্ছিল ক্যাপেলোর। আর সেটা বুঝতে পেরেই ‘হু ইজ দ্য বস’ বুঝিয়ে দিতে নাকি তিনি এই কঠিন পথে হেঁটেছেন। বেকহামকে ছেঁটে ফেলে রুনিদের বার্তা দেওয়া, ‘সাবধান!’
৩৫ বছর বয়সী বেকহাম জাতীয় দলে খেলার জন্য এত মরিয়া কেন? এতসব হাঙ্গামা করার চেয়ে তাঁর সরে যাওয়াই তো ভালো। এ কি স্রেফ জাতীয় দলের প্রতি আনুগত্য আর ভালোবাসার টান? নিন্দুকেরা হিসাব কষে দেখিয়ে দিচ্ছেন, ভালোবাসা থাকতে পারে, কিন্তু জাতীয় দলে জায়গা ধরে রাখার আকূলতার পেছনে আছে ব্যবসায়িক হিসাবও। ইংল্যান্ড দলে না খেলা মানে ইংলিশ সমর্থকদের আড়ালে চলে যাওয়া। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বেকহাম যে ডজনখানেক পণ্যের দূত, সেগুলোর ওপর।
ইংল্যান্ড কোচ ফ্যাবিও ক্যাপেলো কেন বেকহামকে আগে না জানিয়ে সংবাদমাধ্যমকে প্রথম দিলেন তাঁকে ছেঁটে ফেলার খবর? প্রশ্নটার উত্তর দিতে গিয়ে আরেকটি বোমা ফাটিয়েছে দ্য সান। ইংলিশ ট্যাবলয়েডটি জানিয়েছে, ক্যাপেলো নাকি স্রেফ প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়েই এ কাজটি করেছেন! বেকহামকে বুঝিয়ে দিতে চেয়েছেন, ‘তুমি তোমার চৌহদ্দির মধ্যেই থাকো। সীমা লঙ্ঘনের চেষ্টা করো না।’
তা বেকহামের ওপর কেন এত চটলেন তিনি? কারণ বেকহাম তাঁর বাড়া ভাতে ছাই ছিটানোর ব্যবস্থা করে রেখেছিলেন। বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের ভরাডুবির পর ক্যাপেলোকে সরিয়ে বেকহামকে কোচ বানানোর ব্যাপারে একটা জনমতই তৈরি হয়ে গিয়েছিল। বেকহামও জানিয়েছিলেন, ভবিষ্যতে এক দিন জাতীয় দলের কোচ হওয়ার স্বপ্ন দেখেন তিনি।
সতীর্থদের ওপরও বেকহামের প্রভাব অন্যরকম। বিশ্বকাপে ব্যাকরুম স্টাফের একজন হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় যাওয়া বেকহাম কোনো কোনো ক্ষেত্রে কর্তৃত্বের প্রশ্নে এগিয়ে ছিলেন ক্যাপেলোর চেয়েও! বেকহামের সঙ্গে তাঁর অহংবোধের লড়াই আরও পুরোনো। ২০০৭ সালেই বেকহাম রিয়াল মাদ্রিদে খেলতেন যখন, ক্লাবের কোচ ছিলেন এই ক্যাপেলোই। তখনই দুজনের সম্পর্কে ফাটল ধরে। সেই সম্পর্ক মেরামত হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু ক্ষতটা আসলে পুরোপুরি শুকায়নি।
বিশ্বকাপের পর দলের ওপর নিয়ন্ত্রণের রশিটা আলগা হয়ে যাচ্ছিল ক্যাপেলোর। আর সেটা বুঝতে পেরেই ‘হু ইজ দ্য বস’ বুঝিয়ে দিতে নাকি তিনি এই কঠিন পথে হেঁটেছেন। বেকহামকে ছেঁটে ফেলে রুনিদের বার্তা দেওয়া, ‘সাবধান!’
৩৫ বছর বয়সী বেকহাম জাতীয় দলে খেলার জন্য এত মরিয়া কেন? এতসব হাঙ্গামা করার চেয়ে তাঁর সরে যাওয়াই তো ভালো। এ কি স্রেফ জাতীয় দলের প্রতি আনুগত্য আর ভালোবাসার টান? নিন্দুকেরা হিসাব কষে দেখিয়ে দিচ্ছেন, ভালোবাসা থাকতে পারে, কিন্তু জাতীয় দলে জায়গা ধরে রাখার আকূলতার পেছনে আছে ব্যবসায়িক হিসাবও। ইংল্যান্ড দলে না খেলা মানে ইংলিশ সমর্থকদের আড়ালে চলে যাওয়া। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বেকহাম যে ডজনখানেক পণ্যের দূত, সেগুলোর ওপর।
No comments