বিদেশে ৪৪ মিশনের ২৬টির রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন
বিভিন্ন দেশে অবস্থিত বাংলাদেশের ৪৪টি মিশনের মধ্যে ২৬টি বিগত ২০০৯-১০ অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পেরেছে। অন্যদিকে ১৮টি মিশন রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। তবে এগুলোর মধ্যে ১০টি মিশন গত বছরের একই মাসের তুলনায় বেশি আয় করেছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আলোচ্য অর্থবছরে নয়াদিল্লি, ত্রিপলি, নাইরোবি, মানামা, মাসকাট, থিম্পু, হ্যানয়, টোকিও, হংকং, দোহা, বেইজিং, ইয়াংগুন, কলম্বো, ম্যানিলা, মস্কো, জাকার্তা, রাবাত, কায়রো, আম্মান, ব্রুনাই, স্টকহোম, সিঙ্গাপুর, আঙ্কারা, কুয়ালালামপুর, সিউল ও তেহরান লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পেরেছে।
অন্যদিকে হেগ, রোম, অটোয়া, ক্যানবেরা, রিয়াদ, কাঠমান্ডু, দুবাই, ইসলামাবাদ, লন্ডন ও প্যারিস লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে না পারলেও ২০০৮-০৯ অর্থবছরের চেয়ে বেশি আয় করেছে। এ ছাড়া বার্লিন, প্রিটোরিয়া, তাসখন্দ, ওয়াশিংটন, ব্যাংকক, কুয়েত, ব্রাসেলস ও মাদ্রিদ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হওয়ার পাশাপাশি আগের ২০০৮-০৯ অর্থবছরের চেয়ে কম রপ্তানি আয় করেছে।
ইপিবি ইতিমধ্যে চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরে মিশনগুলোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দিয়েছে। এর মধ্যে বার্লিন, লন্ডন, প্যারিস, ব্রাসেলস, রোম, মাদ্রিদ, হেগ ও অটোয়ার মিশনগুলোকে আগের অর্থবছরের রপ্তানি আয়ের তুলনায় বেশি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে বার্লিন মিশনের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ২৪৮ কোটি ৬৬ লাখ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে, যা আগের বছরের প্রকৃত আয় ২২৫ কোটি ডলারের তুলনায় সাড়ে ১০ শতাংশ বেশি। লন্ডন মিশনের লক্ষ্যমাত্রা ১৮৫ কোটি ১১ লাখ ডলার, যা আগের বছরের রপ্তানি আয় ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ডলারের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি। প্যারিসের লক্ষ্যমাত্রা ১২২ কোটি ২১ লাখ ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি। ব্রাসেলসের লক্ষ্যমাত্রা ৫১ কোটি সাড়ে ১৯ লাখ ডলার, যা আগের বছরের চেয়ে ১১ শতাংশ বেশি। রোমের লক্ষ্যমাত্রা আগের অর্থবছরের রপ্তানি আয়ের তুলনায় ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ বাড়িয়ে ৭২ কোটি ৭৭ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। হেগের লক্ষ্যমাত্রাও ১২ শতাংশ বাড়িয়ে ১২০ কোটি ৭৮ লাখ ডলার করা হয়েছে।
ইপিবির তথ্যানুসারে অটোয়ার লক্ষ্যমাত্রা ৭৪ কোটি ৬৫ লাখ ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১১ শতাংশ বেশি। মাদ্রিদের লক্ষ্যমাত্রা ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ বাড়িয়ে ৬৩ কোটি ১৫ লাখ ডলারে নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে স্টকহোমের লক্ষ্যমাত্রা ২০ শতাংশ বাড়িয়ে ৬৩ কোটি ৪৮ লাখ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে চলতি অর্থবছরে বেইজিংয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৫১ কোটি ৫০ লাখ ডলার, আঙ্কারার ৬৭ কোটি ৪৩ লাখ ডলার, ম্যানিলার পাঁচ কোটি ৪০ লাখ ডলার, থিম্পুর ৩৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার, নয়াদিল্লির ৩৮ কোটি ডলারের বেশি এবং ইসলামাবাদের নয় কোটি ৬৬ লাখ ডলার ধার্য করা হয়েছে।
২০০৯-১০ অর্থবছরে দেশের মোট রপ্তানি আয় ছিল এক হাজার ৬২০ কোটি সাড়ে ৪৬ লাখ ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা এক হাজার ৭৬০ ডলারের চেয়ে ৪ দশমিক ১১ শতাংশ কম।
আলোচ্য অর্থবছরে নয়াদিল্লি, ত্রিপলি, নাইরোবি, মানামা, মাসকাট, থিম্পু, হ্যানয়, টোকিও, হংকং, দোহা, বেইজিং, ইয়াংগুন, কলম্বো, ম্যানিলা, মস্কো, জাকার্তা, রাবাত, কায়রো, আম্মান, ব্রুনাই, স্টকহোম, সিঙ্গাপুর, আঙ্কারা, কুয়ালালামপুর, সিউল ও তেহরান লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পেরেছে।
অন্যদিকে হেগ, রোম, অটোয়া, ক্যানবেরা, রিয়াদ, কাঠমান্ডু, দুবাই, ইসলামাবাদ, লন্ডন ও প্যারিস লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে না পারলেও ২০০৮-০৯ অর্থবছরের চেয়ে বেশি আয় করেছে। এ ছাড়া বার্লিন, প্রিটোরিয়া, তাসখন্দ, ওয়াশিংটন, ব্যাংকক, কুয়েত, ব্রাসেলস ও মাদ্রিদ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হওয়ার পাশাপাশি আগের ২০০৮-০৯ অর্থবছরের চেয়ে কম রপ্তানি আয় করেছে।
ইপিবি ইতিমধ্যে চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরে মিশনগুলোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দিয়েছে। এর মধ্যে বার্লিন, লন্ডন, প্যারিস, ব্রাসেলস, রোম, মাদ্রিদ, হেগ ও অটোয়ার মিশনগুলোকে আগের অর্থবছরের রপ্তানি আয়ের তুলনায় বেশি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে বার্লিন মিশনের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ২৪৮ কোটি ৬৬ লাখ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে, যা আগের বছরের প্রকৃত আয় ২২৫ কোটি ডলারের তুলনায় সাড়ে ১০ শতাংশ বেশি। লন্ডন মিশনের লক্ষ্যমাত্রা ১৮৫ কোটি ১১ লাখ ডলার, যা আগের বছরের রপ্তানি আয় ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ডলারের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি। প্যারিসের লক্ষ্যমাত্রা ১২২ কোটি ২১ লাখ ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি। ব্রাসেলসের লক্ষ্যমাত্রা ৫১ কোটি সাড়ে ১৯ লাখ ডলার, যা আগের বছরের চেয়ে ১১ শতাংশ বেশি। রোমের লক্ষ্যমাত্রা আগের অর্থবছরের রপ্তানি আয়ের তুলনায় ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ বাড়িয়ে ৭২ কোটি ৭৭ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। হেগের লক্ষ্যমাত্রাও ১২ শতাংশ বাড়িয়ে ১২০ কোটি ৭৮ লাখ ডলার করা হয়েছে।
ইপিবির তথ্যানুসারে অটোয়ার লক্ষ্যমাত্রা ৭৪ কোটি ৬৫ লাখ ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১১ শতাংশ বেশি। মাদ্রিদের লক্ষ্যমাত্রা ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ বাড়িয়ে ৬৩ কোটি ১৫ লাখ ডলারে নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে স্টকহোমের লক্ষ্যমাত্রা ২০ শতাংশ বাড়িয়ে ৬৩ কোটি ৪৮ লাখ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে চলতি অর্থবছরে বেইজিংয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৫১ কোটি ৫০ লাখ ডলার, আঙ্কারার ৬৭ কোটি ৪৩ লাখ ডলার, ম্যানিলার পাঁচ কোটি ৪০ লাখ ডলার, থিম্পুর ৩৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার, নয়াদিল্লির ৩৮ কোটি ডলারের বেশি এবং ইসলামাবাদের নয় কোটি ৬৬ লাখ ডলার ধার্য করা হয়েছে।
২০০৯-১০ অর্থবছরে দেশের মোট রপ্তানি আয় ছিল এক হাজার ৬২০ কোটি সাড়ে ৪৬ লাখ ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা এক হাজার ৭৬০ ডলারের চেয়ে ৪ দশমিক ১১ শতাংশ কম।
No comments