যমুনা সার কারখানায় ফের উৎপাদন বন্ধ
জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলায় অবস্থিত যমুনা সার কারখানা কোম্পানি লিমিটেডে (জেএফসিএল) গ্যাস সরবরাহ না থাকায় গত বৃহস্পতিবার রাতে আবারও অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য সার উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে।
কারখানা সূত্রে জানা যায়, যান্ত্রিক ত্রুটি, বার্ষিক যান্ত্রিক মেরামত ও গ্যাস সরবরাহ না থাকায় ১১০ দিন সার উৎপাদন বন্ধ থাকার পর গত ১৬ জুলাই আবার সার উৎপাদন শুরু করা হয়। ১২ ঘণ্টায় ৫০০ মেট্রিক টন সার উৎপাদন হওয়ার পর ১৭ জুলাই ইউরিয়া প্লান্টে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা যাওয়ায় উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। পাঁচ দিন উৎপাদন বন্ধ থাকার পর ২১ জুলাই রাতে সার উৎপাদন শুরু হয়। এরপর ২২ দিন কারখানায় সার উৎপাদন হওয়ার পর বৃহস্পতিবার রাতে গ্যাস সরবরাহ না থাকায় ফের অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য সার উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। এ নিয়ে গত ২৭ দিনে তিন দফা যমুনা সার কারখানায় সার উৎপাদন বন্ধ হলো।
কারখানার একটি সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালে সর্বশেষ যান্ত্রিক মেরামত করা হয়। প্রতি এক বছর পরপর যান্ত্রিক মেরামত করার কথা থাকলেও দুই বছর পর ২০১০ সালের ২০ এপ্রিল থেকে ১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ৫০ দিনের যান্ত্রিক মেরামত শেষ হয়। তারপরই ২৭ দিনে তিন দফায় কারখানায় সার উৎপাদন বন্ধ থাকে।
গ্যাস সরবরাহ কমে যাওয়ায় গত মার্চ থেকে উৎপাদন এক হাজার ৭০০ মেট্রিক টন থেকে ৮৫০ মেট্রিক টনে নেমে আসে। এদিকে কারখানা এক দিন বন্ধ থাকলে প্রায় দুই কোটি টাকা লোকসান গুনতে হয়।
জেএফসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আহসানুজ্জামান গত শুক্রবার প্রথম আলোকে জানান, গ্যাস সরবরাহ না থাকায় ও গ্যাসের কমপ্রেসার কমে যাওয়ায় সার উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। তিনি আরও জানান, গ্যাস সরবরাহ পাওয়া গেলে সার উৎপাদনে যাওয়া যাবে।
কারখানা সূত্রে জানা যায়, যান্ত্রিক ত্রুটি, বার্ষিক যান্ত্রিক মেরামত ও গ্যাস সরবরাহ না থাকায় ১১০ দিন সার উৎপাদন বন্ধ থাকার পর গত ১৬ জুলাই আবার সার উৎপাদন শুরু করা হয়। ১২ ঘণ্টায় ৫০০ মেট্রিক টন সার উৎপাদন হওয়ার পর ১৭ জুলাই ইউরিয়া প্লান্টে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা যাওয়ায় উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। পাঁচ দিন উৎপাদন বন্ধ থাকার পর ২১ জুলাই রাতে সার উৎপাদন শুরু হয়। এরপর ২২ দিন কারখানায় সার উৎপাদন হওয়ার পর বৃহস্পতিবার রাতে গ্যাস সরবরাহ না থাকায় ফের অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য সার উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। এ নিয়ে গত ২৭ দিনে তিন দফা যমুনা সার কারখানায় সার উৎপাদন বন্ধ হলো।
কারখানার একটি সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালে সর্বশেষ যান্ত্রিক মেরামত করা হয়। প্রতি এক বছর পরপর যান্ত্রিক মেরামত করার কথা থাকলেও দুই বছর পর ২০১০ সালের ২০ এপ্রিল থেকে ১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ৫০ দিনের যান্ত্রিক মেরামত শেষ হয়। তারপরই ২৭ দিনে তিন দফায় কারখানায় সার উৎপাদন বন্ধ থাকে।
গ্যাস সরবরাহ কমে যাওয়ায় গত মার্চ থেকে উৎপাদন এক হাজার ৭০০ মেট্রিক টন থেকে ৮৫০ মেট্রিক টনে নেমে আসে। এদিকে কারখানা এক দিন বন্ধ থাকলে প্রায় দুই কোটি টাকা লোকসান গুনতে হয়।
জেএফসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আহসানুজ্জামান গত শুক্রবার প্রথম আলোকে জানান, গ্যাস সরবরাহ না থাকায় ও গ্যাসের কমপ্রেসার কমে যাওয়ায় সার উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। তিনি আরও জানান, গ্যাস সরবরাহ পাওয়া গেলে সার উৎপাদনে যাওয়া যাবে।
No comments