‘ত্রিমুখী ম্যাচে’ জয়ী ইন্টার
হোসে মরিনহো চলে গেলে কী হবে, ইন্টার মিলান এ বছরও সেরা! মৌসুম শুরুর আগেই ইন্টার নিজেদের ‘শ্রেষ্ঠত্ব’ প্রমাণ করে দিল সিরি-আ শিরোপার বড় দুই দাবিদার এসি মিলান ও জুভেন্টাসের ওপর। এই শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের জন্য কোনো টুর্নামেন্ট খেলতে হলো না! শুক্রবার একটা ‘ত্রিমুখী ম্যাচ’ খেলে মিলান ও জুভেন্টাসকে পেছনে ফেলে দিল ইন্টার!
ত্রিমুখী ম্যাচ মানে, এক মাঠে তিন দল একসঙ্গে পরস্পরের সঙ্গে লড়েছে। প্রতিটি খেলা হয়েছে ৪৫ মিনিট করে। ফলে তিন ম্যাচ শেষে প্রতিটি দলেরই ৯০ মিনিট করে খেলা হয়ে গেছে। বিচিত্র প্রক্রিয়ার এই ম্যাচ খেলে মৌসুম শুরুর আগে ‘টিআইএম ট্রফি’ জিতে নিল ইন্টার।
২০০১ সাল থেকে শুরু মৌসুম সূচক এই ত্রিমুখী টুর্নামেন্ট। ইন্টার, জুভেন্টাস ও মিলানই এই টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে থাকে। এবার নিয়ে ছয়বার ট্রফি জিতল ইন্টার মিলান। তিনবার ট্রফি জিতে শিরোপা তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছে মিলান এবং গত মৌসুমে নিজেদের একমাত্র ট্রফিটি জিতেছে জুভেন্টাস।
যেহেতু ফুটবলের স্বাভাবিক নিয়মকানুন এই ম্যাচে অনুসরণ করা হয় না, তাই এটাকে স্বীকৃতি দেয় না ফিফা বা উয়েফা। সে স্বীকৃতি না দিলেও দলগুলোর মধ্যে এটা নিয়ে উৎসাহের কমতি নেই।
দলগুলোর যে প্রবল উৎসাহ আছে, সেটা খেলোয়াড় তালিকার দিকে তাকালেই বোঝা যায়। মোটামুটি সেরা দলই মাঠে নামিয়েছিল তিন দল। প্রথম ৪৫ মিনিটের ম্যাচে ইন্টার মিলান ওয়েসলি স্নাইডারের ২৫ মিনিটের গোলে হারিয়েছে গতবারের চ্যাম্পিয়ন জুভেন্টাসকে। যদিও স্যামুয়েল ইতো, ভিক্টর ওবিন্না, এস্তেবান ক্যাম্বিয়াসোরা গণ্ডায় গণ্ডায় মিস না করলে আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত রাফায়েল বেনিতেজের দল।
দ্বিতীয় ম্যাচে জুভেন্টাস এসি মিলানকে ১-১ গোলে আটকে দিয়েছিল। মিলানের গোলটি করেছেন ব্রাজিল তারকা রোনালদিনহো। জুভেন্টাসের গোলটি করেছেন আরেক ব্রাজিলিয়ান, ডিয়েগো। পরে টাইব্রেকারে জিতেছে মিলান।
দুই মিলান প্রতিবেশীর গোলশূন্য ম্যাচও শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে গড়ায়। যেখানে লড়াই হয়েছে গোল মিসের। দুই দলের ৫ জন পেনাল্টি শট মিস করেছেন। এই মহড়ার মধ্যে ৩-২ ব্যবধানে জিতেছে ইন্টার।
ত্রিমুখী ম্যাচ মানে, এক মাঠে তিন দল একসঙ্গে পরস্পরের সঙ্গে লড়েছে। প্রতিটি খেলা হয়েছে ৪৫ মিনিট করে। ফলে তিন ম্যাচ শেষে প্রতিটি দলেরই ৯০ মিনিট করে খেলা হয়ে গেছে। বিচিত্র প্রক্রিয়ার এই ম্যাচ খেলে মৌসুম শুরুর আগে ‘টিআইএম ট্রফি’ জিতে নিল ইন্টার।
২০০১ সাল থেকে শুরু মৌসুম সূচক এই ত্রিমুখী টুর্নামেন্ট। ইন্টার, জুভেন্টাস ও মিলানই এই টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে থাকে। এবার নিয়ে ছয়বার ট্রফি জিতল ইন্টার মিলান। তিনবার ট্রফি জিতে শিরোপা তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছে মিলান এবং গত মৌসুমে নিজেদের একমাত্র ট্রফিটি জিতেছে জুভেন্টাস।
যেহেতু ফুটবলের স্বাভাবিক নিয়মকানুন এই ম্যাচে অনুসরণ করা হয় না, তাই এটাকে স্বীকৃতি দেয় না ফিফা বা উয়েফা। সে স্বীকৃতি না দিলেও দলগুলোর মধ্যে এটা নিয়ে উৎসাহের কমতি নেই।
দলগুলোর যে প্রবল উৎসাহ আছে, সেটা খেলোয়াড় তালিকার দিকে তাকালেই বোঝা যায়। মোটামুটি সেরা দলই মাঠে নামিয়েছিল তিন দল। প্রথম ৪৫ মিনিটের ম্যাচে ইন্টার মিলান ওয়েসলি স্নাইডারের ২৫ মিনিটের গোলে হারিয়েছে গতবারের চ্যাম্পিয়ন জুভেন্টাসকে। যদিও স্যামুয়েল ইতো, ভিক্টর ওবিন্না, এস্তেবান ক্যাম্বিয়াসোরা গণ্ডায় গণ্ডায় মিস না করলে আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত রাফায়েল বেনিতেজের দল।
দ্বিতীয় ম্যাচে জুভেন্টাস এসি মিলানকে ১-১ গোলে আটকে দিয়েছিল। মিলানের গোলটি করেছেন ব্রাজিল তারকা রোনালদিনহো। জুভেন্টাসের গোলটি করেছেন আরেক ব্রাজিলিয়ান, ডিয়েগো। পরে টাইব্রেকারে জিতেছে মিলান।
দুই মিলান প্রতিবেশীর গোলশূন্য ম্যাচও শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে গড়ায়। যেখানে লড়াই হয়েছে গোল মিসের। দুই দলের ৫ জন পেনাল্টি শট মিস করেছেন। এই মহড়ার মধ্যে ৩-২ ব্যবধানে জিতেছে ইন্টার।
No comments