সৌরজগতের বাইরের নতুন গ্রহের ছবি তোলা হলো
প্রায় দেড় দশক পর সৌরজগতের বাইরে নতুন আরেকটি গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। আমাদের সৌরজগতের বাইরে বলে এসব গ্রহকে বলা হয় এক্সট্রাসোলার প্লানেট বা সংক্ষেপে এক্সোপ্লানেট। প্রমাণ হিসেবে এর একটি ছবিও তুলেছেন তাঁরা। এবারই প্রথম সরাসরি এক্সোপ্লানেটের ছবি তোলা হলো।
এর আগ পর্যন্ত ৪৬৪টি এক্সোপ্লানেটের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল। দিন দিন এমন গ্রহ আবিষ্কারের সংখ্যা বাড়ছে।
এই গ্রহগুলোর অধিকাংশই বিভিন্ন পরোক্ষ পদ্ধতিতে ‘দেখেছেন’ বিজ্ঞানীরা। যেমন যে নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে তারা ঘুরছে, তার সঙ্গে মাধ্যাকর্ষণের টান ও নক্ষত্র ও টেলিস্কোপের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করার সময় ছায়া হিসেবে ধরা পড়ে তারা।
সর্বশেষ এই এক্সোপ্লানেটটির অবস্থান পৃথিবী থেকে ৫০০ আলোকবর্ষ দূরে। এই গ্রহটি ‘ওয়ানআরএক্সএস ১৬০৯’ নামের সূর্যের মতো একটি নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট কক্ষপথে আবর্তিত হচ্ছে। নক্ষত্রটি স্করপিয়াস নক্ষত্রপুঞ্জের অন্তর্গত। গ্রহটি অতি উত্তপ্ত বলে এতে প্রাণসত্তা থাকার সম্ভাবনা নেই। তা ছাড়া এটি অতিকায় বলে মূলত গ্যাস দিয়েই গঠিত হবে, সে বিষয়টিও অনেকটা নিশ্চিত। গ্রহটি তার নক্ষত্র থেকে অনেক দূরে অবস্থিত। এটি পৃথিবী থেকে সূর্যের অবস্থানের দূরত্বের চেয়ে ৩৩০ গুণ বেশি। আর মাত্র ৫০ লাখ বছর আগে গ্রহটি গঠিত হয়েছে বলে প্রাণসত্তার সৃষ্টি ও বিকাশের জন্য এটি খুবই নবীন। টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রে জয়বর্ধনে বলেন, ‘প্রাণ থাকার সম্ভাবনা আছে এমন গ্রহের দিকেই আমাদের আকর্ষণ বেশি।’ তিনি বলেন, সরাসরি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে ছবি তোলা সম্ভব হলে নতুন গ্রহগুলো সম্পর্কে অনেক তথ্য পাওয়া সম্ভব হবে।
এর আগ পর্যন্ত ৪৬৪টি এক্সোপ্লানেটের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল। দিন দিন এমন গ্রহ আবিষ্কারের সংখ্যা বাড়ছে।
এই গ্রহগুলোর অধিকাংশই বিভিন্ন পরোক্ষ পদ্ধতিতে ‘দেখেছেন’ বিজ্ঞানীরা। যেমন যে নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে তারা ঘুরছে, তার সঙ্গে মাধ্যাকর্ষণের টান ও নক্ষত্র ও টেলিস্কোপের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করার সময় ছায়া হিসেবে ধরা পড়ে তারা।
সর্বশেষ এই এক্সোপ্লানেটটির অবস্থান পৃথিবী থেকে ৫০০ আলোকবর্ষ দূরে। এই গ্রহটি ‘ওয়ানআরএক্সএস ১৬০৯’ নামের সূর্যের মতো একটি নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট কক্ষপথে আবর্তিত হচ্ছে। নক্ষত্রটি স্করপিয়াস নক্ষত্রপুঞ্জের অন্তর্গত। গ্রহটি অতি উত্তপ্ত বলে এতে প্রাণসত্তা থাকার সম্ভাবনা নেই। তা ছাড়া এটি অতিকায় বলে মূলত গ্যাস দিয়েই গঠিত হবে, সে বিষয়টিও অনেকটা নিশ্চিত। গ্রহটি তার নক্ষত্র থেকে অনেক দূরে অবস্থিত। এটি পৃথিবী থেকে সূর্যের অবস্থানের দূরত্বের চেয়ে ৩৩০ গুণ বেশি। আর মাত্র ৫০ লাখ বছর আগে গ্রহটি গঠিত হয়েছে বলে প্রাণসত্তার সৃষ্টি ও বিকাশের জন্য এটি খুবই নবীন। টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রে জয়বর্ধনে বলেন, ‘প্রাণ থাকার সম্ভাবনা আছে এমন গ্রহের দিকেই আমাদের আকর্ষণ বেশি।’ তিনি বলেন, সরাসরি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে ছবি তোলা সম্ভব হলে নতুন গ্রহগুলো সম্পর্কে অনেক তথ্য পাওয়া সম্ভব হবে।
No comments