কোচদের ঐতিহ্য থাকছেই
দক্ষিণ আফ্রিকা একটা রেকর্ড করেই ফেলেছে। তারাই প্রথম স্বাগতিক দল হিসেবে বিশ্বকাপের প্রথম পর্ব থেকে ছিটকে পড়েছে। আরেকটা রেকর্ড করার সুযোগ ছিল ফ্যাবিও ক্যাপেলোর। তিনি পারলেন না!
এবারের আগ পর্যন্ত ১৮টি বিশ্বকাপের মধ্যে কোনো বিশ্বকাপ কোনো দল বিদেশি কোচ নিয়ে জিততে পারেনি। এবারও শিরোপাপ্রত্যাশী দলগুলোর মধ্যে একমাত্র বিদেশি কোচ নিয়ে খেলতে এসেছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু ইতালিয়ান ক্যাপেলো জার্মানির বাধা পার হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আসতে পারেননি।
এখন কোয়ার্টার ফাইনালের আট দলের নাম ও তাদের কোচদের পরিচয় বলছে, এবার বিশ্বকাপেও ঐতিহ্যটা ভঙ্গ হওয়ার তেমন কোনো সম্ভাবনা নেই। এই আট দলের মধ্যে শুধু ঘানা ও প্যারাগুয়ের দায়িত্বে আছেন ভিনদেশি কোচ।
ঘানার কোচ সার্বিয়ান মিলোভান রাজেভাচ ও প্যারাগুয়ের কোচ আর্জেন্টিনার জেরার্দো মার্টিনো। প্রথমবারের মতো কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেই প্যারাগুয়ে বা ঘানা শিরোপা জিতে ফেলবে, এমন আশাবাদী লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে।
এ ছাড়া বাকিরা, মানে জার্মানির জোয়াকিম লো, উরুগুয়ের অস্কার তাবারেজ, হল্যান্ডের বার্ট ফন মারউইক, স্পেনের ভিসেন্তে দেল বস্ক—সবাই নিজের দেশকে নিয়েই এসেছেন। নিজের দেশকে নিয়ে এসেছেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা ও কার্লোস দুঙ্গাও। এই দুজন আবার বাকি সবার চেয়ে শুরু থেকেই আলাদা। দুজনই দেশের জার্সি গায়ে অধিনায়ক হিসেবে বিশ্বকাপ জিতেছেন।
এবার বিশ্বকাপটাকে ক্যাপেলো তো ব্যতিক্রম বানাতে পারলেন না। দুঙ্গা-ম্যারাডোনা চাইলে পারেন। দুজন যদি ফাইনালে উঠে যান, বিশ্বকাপ এক অভূতপূর্ব ঘটনার সাক্ষী হয়ে যাবে। ফাইনালে তো বটেই, এর আগে কখনো বিশ্বকাপের কোনো ম্যাচ প্রতিপক্ষ দু দলের কোচ হিসেবে দুই সাবেক বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ককে দেখেনি। দেখবে কী করে? বিশ্বকাপজয়ী দুই অধিনায়ক কোচ হিসেবেই তো এই প্রথম এলেন!
এবারের আগ পর্যন্ত ১৮টি বিশ্বকাপের মধ্যে কোনো বিশ্বকাপ কোনো দল বিদেশি কোচ নিয়ে জিততে পারেনি। এবারও শিরোপাপ্রত্যাশী দলগুলোর মধ্যে একমাত্র বিদেশি কোচ নিয়ে খেলতে এসেছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু ইতালিয়ান ক্যাপেলো জার্মানির বাধা পার হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আসতে পারেননি।
এখন কোয়ার্টার ফাইনালের আট দলের নাম ও তাদের কোচদের পরিচয় বলছে, এবার বিশ্বকাপেও ঐতিহ্যটা ভঙ্গ হওয়ার তেমন কোনো সম্ভাবনা নেই। এই আট দলের মধ্যে শুধু ঘানা ও প্যারাগুয়ের দায়িত্বে আছেন ভিনদেশি কোচ।
ঘানার কোচ সার্বিয়ান মিলোভান রাজেভাচ ও প্যারাগুয়ের কোচ আর্জেন্টিনার জেরার্দো মার্টিনো। প্রথমবারের মতো কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেই প্যারাগুয়ে বা ঘানা শিরোপা জিতে ফেলবে, এমন আশাবাদী লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে।
এ ছাড়া বাকিরা, মানে জার্মানির জোয়াকিম লো, উরুগুয়ের অস্কার তাবারেজ, হল্যান্ডের বার্ট ফন মারউইক, স্পেনের ভিসেন্তে দেল বস্ক—সবাই নিজের দেশকে নিয়েই এসেছেন। নিজের দেশকে নিয়ে এসেছেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা ও কার্লোস দুঙ্গাও। এই দুজন আবার বাকি সবার চেয়ে শুরু থেকেই আলাদা। দুজনই দেশের জার্সি গায়ে অধিনায়ক হিসেবে বিশ্বকাপ জিতেছেন।
এবার বিশ্বকাপটাকে ক্যাপেলো তো ব্যতিক্রম বানাতে পারলেন না। দুঙ্গা-ম্যারাডোনা চাইলে পারেন। দুজন যদি ফাইনালে উঠে যান, বিশ্বকাপ এক অভূতপূর্ব ঘটনার সাক্ষী হয়ে যাবে। ফাইনালে তো বটেই, এর আগে কখনো বিশ্বকাপের কোনো ম্যাচ প্রতিপক্ষ দু দলের কোচ হিসেবে দুই সাবেক বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ককে দেখেনি। দেখবে কী করে? বিশ্বকাপজয়ী দুই অধিনায়ক কোচ হিসেবেই তো এই প্রথম এলেন!
No comments