দর্শনা হয়ে ঢাকা-কলকাতার মধ্যে কনটেইনারবাহী ট্রেন চালু হচ্ছে
ঢাকা-কলকাতায় যাত্রীবাহী ট্রেনের পরে এবার চুয়াডাঙ্গার দর্শনা স্থলবন্দর হয়ে এই দুটি শহরের মধ্যে কনটেইনার বহনকারী ট্রেন চলাচল করতে যাচ্ছে।
২০০৯-১০ অর্থবছরের মধ্যেই ঢাকা-কলকাতা পথে কনটেইনার বহনকারী ট্রেন চলাচলের জন্য সরকারি আনুষ্ঠানিকতাও প্রায় শেষের দিকে। এখন শুধু উভয় দেশের সরকারি পর্যায় থেকে দিনক্ষণ ঠিক করে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার অপেক্ষা।
দর্শনার স্টেশনমাস্টার গোলাম মোস্তফা কনটেইনার বহনকারী ট্রেন চলাচলের ব্যাপারে নেওয়া উদ্যোগের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের বিভাগীয় (রাজশাহী) চিফ অপারেটিং সুপারিনটেনডেন্ট আবদুল ওহাব প্রথম আলোকে বলেন, ‘উভয় দেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কনটেইনার ট্রেন চলাচলের ব্যাপারে একমত পোষণ করেছেন। এখন উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের ওপরই নির্ভর করছে, কবে নাগাদ তা শুরু হবে।’
ব্যবসায়ীরা মনে করেন, রেলপথে কনটেইনার চালুর ফলে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
প্রসঙ্গত, এত দিন সড়কপথে ট্রাকে এবং দর্শনা স্থলবন্দর পর্যন্ত রেলের ওয়াগনে করে এ দেশে ভারত থেকে বাণিজ্যিক পণ্য আনা হতো। আর কনটেইনার ভরে মালামাল আনা হতো শুধু সমুদ্রপথে। কিন্তু সমুদ্রপথে কনটেইনারযোগে পণ্য আনতে গিয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি আমদানিকারকেরা পদ্ধতিগত জটিলতায় পড়তেন। সে জন্যই উভয় দেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সম্ভাব্যতা যাচাই শেষে কনটেইনার বহনকারী ট্রেন চলাচলের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছেন বলে জানা গেছে।
২০০৮ সালের ১৪ এপ্রিল অর্থাৎ পয়লা বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকা ও কলকাতার মধ্যে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু করে। ইতিমধ্যে আন্তদেশীয় এই ট্রেন চলাচলের দুই বছর পূর্তি হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চল বিভাগের চিফ অপারেটিং সুপারিনটেনডেন্টের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যে কনটেইনার বহনকারী ভারতীয় রেলওয়ের বিজি বিএলসিএ এবং বিএলসিবি টাইপ ওয়াগন শর্ত সাপেক্ষে বঙ্গবন্ধু সেতুর ওপর দিয়ে চলাচলের অনুমোদন পেয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি হাবিবুর রহমান ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কনটেইনার বহনকারী ট্রেন চলাচলকে ইতিবাচক বলে মন্তব্য করেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ব্যবসা বাড়বে।
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা স্থলবন্দর ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আতিয়ার রহমান বলেন, এতে দর্শনা বন্দরের প্রকৃত রূপ ও কর্মচাঞ্চল্য ফিরে আসবে। অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ফলে এই বন্দরের গুরুত্ব ও রাজস্ব দুটোই বাড়বে।
২০০৯-১০ অর্থবছরের মধ্যেই ঢাকা-কলকাতা পথে কনটেইনার বহনকারী ট্রেন চলাচলের জন্য সরকারি আনুষ্ঠানিকতাও প্রায় শেষের দিকে। এখন শুধু উভয় দেশের সরকারি পর্যায় থেকে দিনক্ষণ ঠিক করে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার অপেক্ষা।
দর্শনার স্টেশনমাস্টার গোলাম মোস্তফা কনটেইনার বহনকারী ট্রেন চলাচলের ব্যাপারে নেওয়া উদ্যোগের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের বিভাগীয় (রাজশাহী) চিফ অপারেটিং সুপারিনটেনডেন্ট আবদুল ওহাব প্রথম আলোকে বলেন, ‘উভয় দেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কনটেইনার ট্রেন চলাচলের ব্যাপারে একমত পোষণ করেছেন। এখন উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের ওপরই নির্ভর করছে, কবে নাগাদ তা শুরু হবে।’
ব্যবসায়ীরা মনে করেন, রেলপথে কনটেইনার চালুর ফলে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
প্রসঙ্গত, এত দিন সড়কপথে ট্রাকে এবং দর্শনা স্থলবন্দর পর্যন্ত রেলের ওয়াগনে করে এ দেশে ভারত থেকে বাণিজ্যিক পণ্য আনা হতো। আর কনটেইনার ভরে মালামাল আনা হতো শুধু সমুদ্রপথে। কিন্তু সমুদ্রপথে কনটেইনারযোগে পণ্য আনতে গিয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি আমদানিকারকেরা পদ্ধতিগত জটিলতায় পড়তেন। সে জন্যই উভয় দেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সম্ভাব্যতা যাচাই শেষে কনটেইনার বহনকারী ট্রেন চলাচলের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছেন বলে জানা গেছে।
২০০৮ সালের ১৪ এপ্রিল অর্থাৎ পয়লা বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকা ও কলকাতার মধ্যে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু করে। ইতিমধ্যে আন্তদেশীয় এই ট্রেন চলাচলের দুই বছর পূর্তি হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চল বিভাগের চিফ অপারেটিং সুপারিনটেনডেন্টের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যে কনটেইনার বহনকারী ভারতীয় রেলওয়ের বিজি বিএলসিএ এবং বিএলসিবি টাইপ ওয়াগন শর্ত সাপেক্ষে বঙ্গবন্ধু সেতুর ওপর দিয়ে চলাচলের অনুমোদন পেয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি হাবিবুর রহমান ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কনটেইনার বহনকারী ট্রেন চলাচলকে ইতিবাচক বলে মন্তব্য করেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ব্যবসা বাড়বে।
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা স্থলবন্দর ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আতিয়ার রহমান বলেন, এতে দর্শনা বন্দরের প্রকৃত রূপ ও কর্মচাঞ্চল্য ফিরে আসবে। অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ফলে এই বন্দরের গুরুত্ব ও রাজস্ব দুটোই বাড়বে।
No comments