ঘানা উৎসবের উপলক্ষ এনে দিল আফ্রিকাকে
আফ্রিকার প্রথম বিশ্বকাপ। আর তাতে আফ্রিকান দেশগুলোর মধ্যে প্রথম জয় পেল ঘানা। আসামোয়া গায়ানের পেনাল্টি গোলে সার্বিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়েছে তারা।
নিজেদের মহাদেশে প্রথম বিশ্বকাপ ঘিরে আফ্রিকানদের চোখে স্বপ্নের মায়াঞ্জন। স্বপ্ন বেশি আবর্তিত আইভরিকোস্টকে ঘিরে। সঙ্গে আছে ঘানা। আইভরিকোস্ট এখনো মাঠে নামেনি, কাল মাঠে নেমে স্বপ্নের দৌড়ের শুরুটা ভালোই করেছে ঘানা।
আফ্রিকায় উৎসবও শুরু হয়ে গেছে ঘানার জয়ে। তবে এ জয়টা ঘানার কোচের জন্য কি একটু অন্য রকম অনুভূতি নিয়েই ধরা দিয়েছে? তিনি যে একজন সার্বিয়ান। সত্যি, ঘানার কোচ মিলোভান রাজেভাচের মনে আনন্দ-বেদনার যুগল অনুভূতি, ‘অবশ্যই আমার জন্য দারুণ এক জয় এটি। তবে সার্বিয়া দলের জন্য খারাপ লাগছে। আমি ওদের অনেক খেলোয়াড়কেই চিনি। আসলে ওরা ভালো দল এবং ওদের বিপক্ষে খেলা কঠিনই ছিল।’
দুঃখ প্রকাশ করার পর সার্বিয়ার জন্য একটা শুভকামনাও করে রেখেছেন ঘানার কোচ। আপাতদৃষ্টিতে যে শুভকামনা পূরণ হওয়া অসম্ভবই মনে হয়, ‘আশা করি পরের দুই ম্যাচ থেকে ওরা ৬ পয়েন্ট পাবে।’ সার্বিয়ার পরের দুটি ম্যাচ জার্মানি ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে। অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচ নিয়ে কিছু বলা না গেলেও এটা বোঝাই যায়, জার্মানির বিপক্ষে জিততে ভাগ্যের মহা স্পর্শই লাগবে সার্বিয়ার।
কাল অবশ্য ঘানার জয়ে খানিক ভাগ্যের ছোঁয়াই ছিল। ৮৩ মিনিট পর্যন্ত ঘানার সঙ্গে প্রায় সমানে সমান লড়েছে সার্বিয়া। স্কোরলাইনেও রেখেছিল সমতা। কিন্তু ঘানার একটি ক্রস থামাতে গিয়ে বক্সের মধ্যে হ্যান্ডবল করেন সার্বিয়ার বদলি খেলোয়াড় দ্রাভকো কুজমানোভিচ। সেই পেনাল্টি থেকেই গোল করেন আসামোয়া গায়ান। এর আগেই অবশ্য ১০ জনের দল হয়ে গিয়েছিল সার্বিয়া। দুই হলুদ কার্ডের খাঁড়ায় কাটা পড়ে ৭৪ মিনিটে মাঠ ছাড়তে হয় আলেক্সান্ডার লুকোভিচকে। ১০ জন নিয়েও কিন্তু ভালোই খেলছিল সার্বিয়া। সব মিলিয়ে ঘানা কোচকে বলতেই হয়েছে, ‘আমরা সম্ভবত ভাগ্যের সাহায্যই পেয়েছি।’
জার্মানিতে ২০০৬-এ ঘানা তাদের প্রথম বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েই দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠেছিল। এবার লক্ষ্য শেষ চার। আপাতত দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠার পথে একধাপ এগিয়ে যাওয়ায় ঘানায় উৎসব শুরু হয়ে গেছে। সার্বিয়ারও প্রথম বিশ্বকাপ জার্মানি ২০০৬। তিনটি ম্যাচেই হেরেছিল তারা। এবার পরাজয়-ভাগ্যটা বদলাতে এসে প্রথম ম্যাচেই হেরে গেল। তবে এখনো ভালো কিছুর দিকে তাকিয়ে আছে সার্বিয়ার সমর্থকেরা। ইয়াঙ্কোভিচ নামের একজন যেমন বলেছেন, ‘এখনো সব শেষ হয়ে যায়নি।’
নিজেদের মহাদেশে প্রথম বিশ্বকাপ ঘিরে আফ্রিকানদের চোখে স্বপ্নের মায়াঞ্জন। স্বপ্ন বেশি আবর্তিত আইভরিকোস্টকে ঘিরে। সঙ্গে আছে ঘানা। আইভরিকোস্ট এখনো মাঠে নামেনি, কাল মাঠে নেমে স্বপ্নের দৌড়ের শুরুটা ভালোই করেছে ঘানা।
আফ্রিকায় উৎসবও শুরু হয়ে গেছে ঘানার জয়ে। তবে এ জয়টা ঘানার কোচের জন্য কি একটু অন্য রকম অনুভূতি নিয়েই ধরা দিয়েছে? তিনি যে একজন সার্বিয়ান। সত্যি, ঘানার কোচ মিলোভান রাজেভাচের মনে আনন্দ-বেদনার যুগল অনুভূতি, ‘অবশ্যই আমার জন্য দারুণ এক জয় এটি। তবে সার্বিয়া দলের জন্য খারাপ লাগছে। আমি ওদের অনেক খেলোয়াড়কেই চিনি। আসলে ওরা ভালো দল এবং ওদের বিপক্ষে খেলা কঠিনই ছিল।’
দুঃখ প্রকাশ করার পর সার্বিয়ার জন্য একটা শুভকামনাও করে রেখেছেন ঘানার কোচ। আপাতদৃষ্টিতে যে শুভকামনা পূরণ হওয়া অসম্ভবই মনে হয়, ‘আশা করি পরের দুই ম্যাচ থেকে ওরা ৬ পয়েন্ট পাবে।’ সার্বিয়ার পরের দুটি ম্যাচ জার্মানি ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে। অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচ নিয়ে কিছু বলা না গেলেও এটা বোঝাই যায়, জার্মানির বিপক্ষে জিততে ভাগ্যের মহা স্পর্শই লাগবে সার্বিয়ার।
কাল অবশ্য ঘানার জয়ে খানিক ভাগ্যের ছোঁয়াই ছিল। ৮৩ মিনিট পর্যন্ত ঘানার সঙ্গে প্রায় সমানে সমান লড়েছে সার্বিয়া। স্কোরলাইনেও রেখেছিল সমতা। কিন্তু ঘানার একটি ক্রস থামাতে গিয়ে বক্সের মধ্যে হ্যান্ডবল করেন সার্বিয়ার বদলি খেলোয়াড় দ্রাভকো কুজমানোভিচ। সেই পেনাল্টি থেকেই গোল করেন আসামোয়া গায়ান। এর আগেই অবশ্য ১০ জনের দল হয়ে গিয়েছিল সার্বিয়া। দুই হলুদ কার্ডের খাঁড়ায় কাটা পড়ে ৭৪ মিনিটে মাঠ ছাড়তে হয় আলেক্সান্ডার লুকোভিচকে। ১০ জন নিয়েও কিন্তু ভালোই খেলছিল সার্বিয়া। সব মিলিয়ে ঘানা কোচকে বলতেই হয়েছে, ‘আমরা সম্ভবত ভাগ্যের সাহায্যই পেয়েছি।’
জার্মানিতে ২০০৬-এ ঘানা তাদের প্রথম বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েই দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠেছিল। এবার লক্ষ্য শেষ চার। আপাতত দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠার পথে একধাপ এগিয়ে যাওয়ায় ঘানায় উৎসব শুরু হয়ে গেছে। সার্বিয়ারও প্রথম বিশ্বকাপ জার্মানি ২০০৬। তিনটি ম্যাচেই হেরেছিল তারা। এবার পরাজয়-ভাগ্যটা বদলাতে এসে প্রথম ম্যাচেই হেরে গেল। তবে এখনো ভালো কিছুর দিকে তাকিয়ে আছে সার্বিয়ার সমর্থকেরা। ইয়াঙ্কোভিচ নামের একজন যেমন বলেছেন, ‘এখনো সব শেষ হয়ে যায়নি।’
No comments