স্লোভাকিয়ার পার্লামেন্ট নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের পরাজয়
স্লোভাকিয়ার পার্লামেন্ট নির্বাচনে মধ্য ডানপন্থী বিরোধী জোট বিজয়ী হয়েছে। ১৫০টি আসনের মধ্যে বিরোধী জোট পেয়েছে ৭৯টি আসন। ক্ষমতাসীন বামপন্থী দল পেয়েছে ৬২টি আসন। প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো নির্বাচনের ফলাফলকে ‘চরম সফলতা’ বলে অভিহিত করেছেন।
নির্বাচনী কর্মকর্তারা জানান, প্রধানমন্ত্রী ফিকোর দল মোট ৩৫ শতাংশ ভোট পেয়েছে। কিন্তু চার দলীয় বিরোধী জোট সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্তসংখ্যক আসনে জয়ী হয়েছে। নির্বাচনে মোট ৫৮ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট পড়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ফিকোর জন্য এ পরাজয় বিশাল ধাক্কা। নির্বাচনী প্রচারণার সময় তিনি স্লোভাকিয়াকে একটি জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র হিসেবে গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তিনি বলেছেন, সবচেয়ে বড় দল হিসেবে এককভাবে সরকার গঠনের জন্য তিনি এখনো চেষ্টা করবেন। সরকার গঠনের জন্য প্রেসিডেন্টের অনুমতি পাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর দল প্রয়োজনীয়সংখ্যক আসন পেয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। এ জন্য তাঁর দল প্রস্তুতও বলে তিনি জানান।
বিরোধী দলের নেতা ইভেতা র্যাদিকোভা বলেছেন, সরকার গঠনের জন্য তিনি জোটের অন্য তিন দলের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ আলোচনা সফল হলে তিনিই হবেন স্লোভাকিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, অর্থনৈতিক মন্দার কারণে জনগণ ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ায় এবং রাজনৈতিক তহবিল নিয়ে কেলেঙ্কারির ঘটনায় ফিকোর নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন দলের পরাজয় হয়েছে।
নির্বাচনী কর্মকর্তারা জানান, প্রধানমন্ত্রী ফিকোর দল মোট ৩৫ শতাংশ ভোট পেয়েছে। কিন্তু চার দলীয় বিরোধী জোট সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্তসংখ্যক আসনে জয়ী হয়েছে। নির্বাচনে মোট ৫৮ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট পড়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ফিকোর জন্য এ পরাজয় বিশাল ধাক্কা। নির্বাচনী প্রচারণার সময় তিনি স্লোভাকিয়াকে একটি জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র হিসেবে গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তিনি বলেছেন, সবচেয়ে বড় দল হিসেবে এককভাবে সরকার গঠনের জন্য তিনি এখনো চেষ্টা করবেন। সরকার গঠনের জন্য প্রেসিডেন্টের অনুমতি পাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর দল প্রয়োজনীয়সংখ্যক আসন পেয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। এ জন্য তাঁর দল প্রস্তুতও বলে তিনি জানান।
বিরোধী দলের নেতা ইভেতা র্যাদিকোভা বলেছেন, সরকার গঠনের জন্য তিনি জোটের অন্য তিন দলের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ আলোচনা সফল হলে তিনিই হবেন স্লোভাকিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, অর্থনৈতিক মন্দার কারণে জনগণ ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ায় এবং রাজনৈতিক তহবিল নিয়ে কেলেঙ্কারির ঘটনায় ফিকোর নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন দলের পরাজয় হয়েছে।
No comments