বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেডিওটেলিস্কোপ চালু করল নেদারল্যান্ড
নেদারল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা গতকাল রোববার বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেডিওটেলিস্কোপ চালু করেছেন। মহাশূন্য থেকে আসা রেডিও তরঙ্গ গ্রহণ ও বিশ্লেষণ করে নক্ষত্রের অবস্থান নির্ণয়ের জন্য এই যন্ত্রটি তৈরি করা হয়েছে। অত্যন্ত নিখুঁতভাবে তৈরি করা এই রেডিওটেলিস্কোপের সাহায্যে মহাশূন্য থেকে আসা খুব দুর্বল ও ক্ষীণ সংকেতও শনাক্ত করা যাবে। এমনকি বিগব্যাংয়ের কাছাকাছি সময়ের অস্পষ্ট সংকেতগুলোও বিজ্ঞানীরা এর সাহায্যে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করতে পারবেন।
লোফার (লো ফ্রিকোয়েন্সি অ্যারে) নামের রেডিওটেলিস্কোপটি তৈরি করেছেন নেদারল্যান্ডস রেডিও অ্যাস্ট্রোনমি ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা। বড় ডিশের পরিবর্তে এটি তৈরি করা হয়েছে ৫০ সেন্টিমিটার থেকে দুই মিটারের ২৫ হাজার এন্টেনা দিয়ে। এটির মূল ভিক্তি বসানো হয়েছে নেদারল্যান্ডের অ্যাসেন শহরে। তবে রেডিওটেলিস্কোপটির এন্টেনাগুলোর পরিধি নেদারল্যান্ডের সীমা ছাড়িয়ে বিস্তৃত হয়েছে জার্মানি, সুইডেন, ফ্রান্স ও ব্রিটেন পর্যন্ত।
ওই সংস্থার বিজ্ঞানী ফেমিক বুখারেস্ট জানান, তাঁরা গতকাল বিশ্বের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপটির যাত্রা শুরু করেছেন। এর সব এন্টেনার ব্যাস একসঙ্গে জড়ো করলে তার দৈর্ঘ্য হবে এক হাজার কিলোমিটার। এটি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের উৎপত্তি সম্পর্কে জানতে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা করবে।
ফেমিক বুখারেস্ট আরও জানান, টেলিস্কোপটি থেকে প্রাপ্ত তথ্য গর্নিনজেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একটি সুপার কম্পিউটারের সাহায্যে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করবে। এরপর প্রাপ্ত ফলাফল পাঠিয়ে দেওয়া হবে রেডিওঅ্যাস্ট্রোনমি ইনস্টিটিউটে।
লোফার (লো ফ্রিকোয়েন্সি অ্যারে) নামের রেডিওটেলিস্কোপটি তৈরি করেছেন নেদারল্যান্ডস রেডিও অ্যাস্ট্রোনমি ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা। বড় ডিশের পরিবর্তে এটি তৈরি করা হয়েছে ৫০ সেন্টিমিটার থেকে দুই মিটারের ২৫ হাজার এন্টেনা দিয়ে। এটির মূল ভিক্তি বসানো হয়েছে নেদারল্যান্ডের অ্যাসেন শহরে। তবে রেডিওটেলিস্কোপটির এন্টেনাগুলোর পরিধি নেদারল্যান্ডের সীমা ছাড়িয়ে বিস্তৃত হয়েছে জার্মানি, সুইডেন, ফ্রান্স ও ব্রিটেন পর্যন্ত।
ওই সংস্থার বিজ্ঞানী ফেমিক বুখারেস্ট জানান, তাঁরা গতকাল বিশ্বের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপটির যাত্রা শুরু করেছেন। এর সব এন্টেনার ব্যাস একসঙ্গে জড়ো করলে তার দৈর্ঘ্য হবে এক হাজার কিলোমিটার। এটি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের উৎপত্তি সম্পর্কে জানতে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা করবে।
ফেমিক বুখারেস্ট আরও জানান, টেলিস্কোপটি থেকে প্রাপ্ত তথ্য গর্নিনজেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একটি সুপার কম্পিউটারের সাহায্যে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করবে। এরপর প্রাপ্ত ফলাফল পাঠিয়ে দেওয়া হবে রেডিওঅ্যাস্ট্রোনমি ইনস্টিটিউটে।
No comments