সন্ত্রাসীদের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নয়: থাই প্রধানমন্ত্রী
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী আপিসিত ভেজ্জাজিওয়া বলেছেন, সন্ত্রাসীদের সঙ্গে তাঁরা কোনো সমঝোতায় যাবেন না। সন্ত্রাসী তৎপরতার মাধ্যমে যারা দেশকে অচল করতে চেয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গতকাল রোববার জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক বেতার ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে সদ্যসমাপ্ত রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিশনকে তিনি পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়ারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
রাজধানী ব্যাংককে গত এপ্রিল ও মে মাসে লাল শার্ট পরা বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সংঘর্ষে কমপক্ষে ৮৯ জন নিহত ও এক হাজার ৮৮৫ জন আহত হয়। ঘটনার তদন্তে প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাজিওয়া সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল খানিত না নাখোনকে প্রধান করে একটি কমিশন গঠন করেন। আজ সোমবার সীমান্ত টহল পুলিশ ক্যাম্পে আটক সাত বিক্ষোভকারী নেতার সঙ্গে খানিত না নাখোনের দেখা করার কথা।
গতকালের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাজিওয়া বলেছেন, যারা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে সরকারের কোনো অভিযোগ নেই। কিন্তু যারা রাজধানী ব্যাংকক এবং উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় এলাকার বেশ কিছু ভবনে অগ্নিসংযোগসহ নানা ধরনের নাশকতামূলক তৎপরতা চালিয়েছে, তাদের আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে। তিনি তদন্ত কমিশনকে প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের শনাক্ত করার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, কমিশনকে কাজ করার পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হবে। তাদের কাজে হস্তক্ষেপ করা হবে না।
পুলিশের কর্মকর্তারা বলেছেন, এ পর্যন্ত নৈরাজ্য সৃষ্টির অভিযোগে তিন শতাধিক বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে ৮১৯ জনের বিরুদ্ধে।
রাজধানী ব্যাংককে গত এপ্রিল ও মে মাসে লাল শার্ট পরা বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সংঘর্ষে কমপক্ষে ৮৯ জন নিহত ও এক হাজার ৮৮৫ জন আহত হয়। ঘটনার তদন্তে প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাজিওয়া সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল খানিত না নাখোনকে প্রধান করে একটি কমিশন গঠন করেন। আজ সোমবার সীমান্ত টহল পুলিশ ক্যাম্পে আটক সাত বিক্ষোভকারী নেতার সঙ্গে খানিত না নাখোনের দেখা করার কথা।
গতকালের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাজিওয়া বলেছেন, যারা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে সরকারের কোনো অভিযোগ নেই। কিন্তু যারা রাজধানী ব্যাংকক এবং উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় এলাকার বেশ কিছু ভবনে অগ্নিসংযোগসহ নানা ধরনের নাশকতামূলক তৎপরতা চালিয়েছে, তাদের আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে। তিনি তদন্ত কমিশনকে প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের শনাক্ত করার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, কমিশনকে কাজ করার পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হবে। তাদের কাজে হস্তক্ষেপ করা হবে না।
পুলিশের কর্মকর্তারা বলেছেন, এ পর্যন্ত নৈরাজ্য সৃষ্টির অভিযোগে তিন শতাধিক বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে ৮১৯ জনের বিরুদ্ধে।
No comments