নতুন ‘দুঙ্গা’
আর্জেন্টিনার এই দলটিতে ‘ম্যারাডোনা’র অভাব নেই। কোচের ভূমিকায় আসল ম্যারাডোনা তো আছেনই। মেসি, তেভেজ, হিগুয়েইন, আগুয়েরো—কোনো না কোনো সময় এঁরা প্রত্যেকেই পেয়েছেন ‘আর্জেন্টিনার নতুন ম্যারাডোনা’ উপাধি। ‘ও ঠিক আমার মতো’ মন্তব্য করে স্বয়ং ম্যারাডোনাই এসব নতুন ম্যারাডোনার আবিষ্কারক। কিংবদন্তি পেলে ব্রাজিলের এই দলের কিছু না। তার পরও স্বয়ং পেলের বানানো একজন ‘পেলে’ আছেন ব্রাজিলের এই দলে, রবিনহো। কিন্তু দুঙ্গা?
কোচ কার্লোস দুঙ্গা আছেন। আরও একজন ‘দুঙ্গা’ আছেন দুঙ্গার দলে! না, দুঙ্গার বানানো নয়, এই ফুটবলার নিজেই নিজের মধ্যে খুঁজে ফিরছেন দুঙ্গার ছায়া! খেলোয়াড় এবং কোচ—দুই ভূমিকাতেই দুঙ্গাকে ভীষণ পছন্দ করা এই খেলোয়াড়ের নাম ফেলিপ মেলো। মেলোর নিজের মধ্যে দুঙ্গার ছায়া খুঁজে বেড়ানোর যথেষ্ট কারণও আছে। ফুটবলার দুঙ্গার মতো ফেলিপ মেলোও ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার। মাঠের বাইরের বিষয়েও দুঙ্গার সঙ্গে তাঁর বড় মিল। মেলো তাই বলেছেন, ‘আমাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য একই রকম। এবং এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সতীর্থদের প্রয়োজনে সাহায্য করতে প্রত্যেক দলেই শক্ত মানসিকতার একজন খেলোয়াড়ের প্রয়োজন।’ ওয়েবসাইট।
উগ্র মানসিকতার বদনামটা মেলোর নামের সঙ্গে মিশে গেছে। গত দুই মৌসুমে ৫টি লাল কার্ড (ব্রাজিলের হয়ে একটি, জুভেন্টাস ও ফিওরেন্তিনার হয়ে দুটি করে) পাওয়ার ঘটনাও সেটাই প্রমাণ করে। দলের প্রয়োজনেই তিনি ফাউল করেন বলে দাবি মেলোর, ‘যদি প্রয়োজন হয়, আমি ফাউল করব। এর জন্য যদি কার্ডও পাই, তবুও। গোল খাওয়ার চেয়ে কার্ড পাওয়া ভালো।’
তবে সংবাদ সম্মেলনে ব্রাজিলিয়ান সাংবাদিকদের হতভম্ব করে মেলো দাবি করেছেন, তিনি খুবই রোমান্টিক, ‘লোকে মনে করে আমি জঘন্য প্রকৃতির মানুষ। কিন্তু আমি আমার স্ত্রীর কাছে ফুল ও কার্ড পাঠাই। আমিও ফুল ও কার্ড পেতে চাই। সত্যি বলতে কি, ফুল বা কার্ড না পেলে আমার মনটাই খারাপ হয়ে যায়।’
কোচ কার্লোস দুঙ্গা আছেন। আরও একজন ‘দুঙ্গা’ আছেন দুঙ্গার দলে! না, দুঙ্গার বানানো নয়, এই ফুটবলার নিজেই নিজের মধ্যে খুঁজে ফিরছেন দুঙ্গার ছায়া! খেলোয়াড় এবং কোচ—দুই ভূমিকাতেই দুঙ্গাকে ভীষণ পছন্দ করা এই খেলোয়াড়ের নাম ফেলিপ মেলো। মেলোর নিজের মধ্যে দুঙ্গার ছায়া খুঁজে বেড়ানোর যথেষ্ট কারণও আছে। ফুটবলার দুঙ্গার মতো ফেলিপ মেলোও ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার। মাঠের বাইরের বিষয়েও দুঙ্গার সঙ্গে তাঁর বড় মিল। মেলো তাই বলেছেন, ‘আমাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য একই রকম। এবং এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সতীর্থদের প্রয়োজনে সাহায্য করতে প্রত্যেক দলেই শক্ত মানসিকতার একজন খেলোয়াড়ের প্রয়োজন।’ ওয়েবসাইট।
উগ্র মানসিকতার বদনামটা মেলোর নামের সঙ্গে মিশে গেছে। গত দুই মৌসুমে ৫টি লাল কার্ড (ব্রাজিলের হয়ে একটি, জুভেন্টাস ও ফিওরেন্তিনার হয়ে দুটি করে) পাওয়ার ঘটনাও সেটাই প্রমাণ করে। দলের প্রয়োজনেই তিনি ফাউল করেন বলে দাবি মেলোর, ‘যদি প্রয়োজন হয়, আমি ফাউল করব। এর জন্য যদি কার্ডও পাই, তবুও। গোল খাওয়ার চেয়ে কার্ড পাওয়া ভালো।’
তবে সংবাদ সম্মেলনে ব্রাজিলিয়ান সাংবাদিকদের হতভম্ব করে মেলো দাবি করেছেন, তিনি খুবই রোমান্টিক, ‘লোকে মনে করে আমি জঘন্য প্রকৃতির মানুষ। কিন্তু আমি আমার স্ত্রীর কাছে ফুল ও কার্ড পাঠাই। আমিও ফুল ও কার্ড পেতে চাই। সত্যি বলতে কি, ফুল বা কার্ড না পেলে আমার মনটাই খারাপ হয়ে যায়।’
No comments