স্ত্রীকে বোরকা পরতে বাধ্য করায় এক ব্যক্তিকে নাগরিকত্ব দেয়নি ফ্রান্স
ফরাসি স্ত্রীকে বোরকা পরতে বাধ্য করার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে ফ্রান্সের নাগরিকত্ব দেয়নি সরকার। নাগরিকত্বের আবেদন প্রত্যাখ্যাত ওই ব্যক্তি বর্তমানে কোন দেশের নাগরিক, তা জানা যায়নি। তিনি তাঁর ফরাসি স্ত্রীর বদৌলতে দেশটির নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেছিলেন।
ফরাসি অভিবাসনমন্ত্রী এরিক বেসন জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তির নাগরিকত্বের আবেদন আমি খারিজ করে দিয়েছি। কারণ তিনি তাঁর স্ত্রীকে নেকাবে মুখ ঢেকে রাখার জন্য চাপ দিতেন। মুখ খোলা রেখে চলাফেরার স্বাধীনতা থেকে তাঁর স্ত্রীকে বঞ্চিত করার চেষ্টা করছিলেন তিনি।
গত সপ্তাহে ফ্রান্সের পার্লামেন্টারি কমিটির সদস্যরা সে দেশে বোরকায় সারা শরীর ঢেকে রাখার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তাব দেন। ‘কট্টর ধর্মীয় আচার পালনকারীদের’ ফ্রান্সের নাগরিকত্ব না দেওয়ারও সুপারিশ করেছে কমিটি।
এক বিবৃতিতে অভিবাসনমন্ত্রী আরও জানান, ‘ওই ব্যক্তির নাগরিকত্ব আবেদন নাকচ করে গত মঙ্গলবার আমি একটি ডিক্রিতে সই করেছি। কারণ তিনি তাঁর স্ত্রীকে পা থেকে মাথা পর্যন্ত বোরকায় ঢেকে রাখার জন্য চাপ দিতেন। তিনি নারী ও পুরুষের সমানাধিকারের প্রতি আস্থা রাখেন না। তিনি ধর্ম নিরপেক্ষ রীতিনীতিও মানতে নারাজ। তাঁর সঙ্গে প্রাক-সাক্ষাত্কারে এ সংক্রান্ত প্রমাণ পাওয়া গেছে।
ফরাসি অভিবাসনমন্ত্রী এরিক বেসন জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তির নাগরিকত্বের আবেদন আমি খারিজ করে দিয়েছি। কারণ তিনি তাঁর স্ত্রীকে নেকাবে মুখ ঢেকে রাখার জন্য চাপ দিতেন। মুখ খোলা রেখে চলাফেরার স্বাধীনতা থেকে তাঁর স্ত্রীকে বঞ্চিত করার চেষ্টা করছিলেন তিনি।
গত সপ্তাহে ফ্রান্সের পার্লামেন্টারি কমিটির সদস্যরা সে দেশে বোরকায় সারা শরীর ঢেকে রাখার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তাব দেন। ‘কট্টর ধর্মীয় আচার পালনকারীদের’ ফ্রান্সের নাগরিকত্ব না দেওয়ারও সুপারিশ করেছে কমিটি।
এক বিবৃতিতে অভিবাসনমন্ত্রী আরও জানান, ‘ওই ব্যক্তির নাগরিকত্ব আবেদন নাকচ করে গত মঙ্গলবার আমি একটি ডিক্রিতে সই করেছি। কারণ তিনি তাঁর স্ত্রীকে পা থেকে মাথা পর্যন্ত বোরকায় ঢেকে রাখার জন্য চাপ দিতেন। তিনি নারী ও পুরুষের সমানাধিকারের প্রতি আস্থা রাখেন না। তিনি ধর্ম নিরপেক্ষ রীতিনীতিও মানতে নারাজ। তাঁর সঙ্গে প্রাক-সাক্ষাত্কারে এ সংক্রান্ত প্রমাণ পাওয়া গেছে।
No comments