২০১০ সালের নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পেল ‘ইন্টারনেট’
বিশ্বকে বদলে দেওয়া প্রযুক্তি ‘ইন্টারনেট’ শান্তিতে ২০১০ সালের নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পেয়েছে। সংবাদমাধ্যমগুলোর খবরে জানানো হয়েছে, জনপ্রিয় সাময়িকী উইয়ার্ড-এর ইতালির সংস্করণ নোবেল পুরস্কারের জন্য ইন্টারনেটকে প্রস্তাব করে।
ইন্টারনেটকে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন দেওয়ার যুক্তি হিসেবে সাময়িকীটি বলেছে, যোগাযোগপ্রযুক্তি ব্যবহার করে সংলাপ, বিতর্ক ও জনমতকে ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে ইন্টারনেট।
উইয়ার্ড ইতালি তাদের এ উদ্যোগের পক্ষে সমর্থন জোগাড়ের জন্য ‘ইন্টারনেট ফর পিস’ নামের একটি প্রচারণা কর্মসূচিও চালু করেছে। এ বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ প্রচারণা চলবে। বিশ্বে শান্তি ও সম্প্রীতি ধরে রাখতে ইন্টারনেট কী ধরনের ভূমিকা রাখছে, তা প্রচার করা হবে এ কর্মসূচিতে।
সাময়িকীটির ইতালির সংস্করণের সম্পাদক রিকার্দো লুনা বলেন, ইন্টারনেটকে একটি বড় সম্প্রদায় হিসেবে বিবেচনা করতে হবে আমাদের। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন জাতিধর্ম-বর্ণের মানুষ পরস্পরের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং সহানুভূতি দেখায়। এখানে সব বাধা পেরিয়ে বিশ্ববাসী জ্ঞান ও তথ্যের আদান-প্রদানের মাধ্যমে একটি নতুন সংস্কৃতিকে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে।
ইন্টারনেটকে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন দেওয়ার যুক্তি হিসেবে সাময়িকীটি বলেছে, যোগাযোগপ্রযুক্তি ব্যবহার করে সংলাপ, বিতর্ক ও জনমতকে ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে ইন্টারনেট।
উইয়ার্ড ইতালি তাদের এ উদ্যোগের পক্ষে সমর্থন জোগাড়ের জন্য ‘ইন্টারনেট ফর পিস’ নামের একটি প্রচারণা কর্মসূচিও চালু করেছে। এ বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ প্রচারণা চলবে। বিশ্বে শান্তি ও সম্প্রীতি ধরে রাখতে ইন্টারনেট কী ধরনের ভূমিকা রাখছে, তা প্রচার করা হবে এ কর্মসূচিতে।
সাময়িকীটির ইতালির সংস্করণের সম্পাদক রিকার্দো লুনা বলেন, ইন্টারনেটকে একটি বড় সম্প্রদায় হিসেবে বিবেচনা করতে হবে আমাদের। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন জাতিধর্ম-বর্ণের মানুষ পরস্পরের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং সহানুভূতি দেখায়। এখানে সব বাধা পেরিয়ে বিশ্ববাসী জ্ঞান ও তথ্যের আদান-প্রদানের মাধ্যমে একটি নতুন সংস্কৃতিকে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে।
No comments