কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসযন্ত্র খোলার ২০২ দিন পর মারা গেলেন কিম
তাঁর মস্তিষ্কের মৃত্যু হয়েছিল অনেক আগেই। এ অবস্থায় কৃত্রিম উপায়ে ‘লাইফ সাপোর্ট’ দিয়ে চিকিত্সকেরা তাঁকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। কিন্তু এভাবে আর কত দিন? তাই পরিবারের সদস্যরা মায়ার বন্ধন ছেড়ে তাঁকে শেষবিদায় দেন। চিকিত্সকদের তাঁরা জানিয়ে দেন যেন কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসযন্ত্রটি খুলে দেওয়া হয়। আদালতের অনুমতি নিয়ে চিকিত্সকেরা খুলেও দেন তাঁর শ্বাস-প্রশ্বাসযন্ত্র। কিন্তু তার পরও আরও ২০২ দিন বেঁচে ছিলেন তিনি। অবশেষ গতকাল রোববার তিনি মারা যান।
দক্ষিণ কোরিয়ার ৭৭ বছর বয়সী ওই নারীর নাম কিম। রাজধানী সিউলের সেভারেন্স হাসপাতালে চিকিত্সাধীন ছিলেন তিনি। দেশটিতে আদালতের অনুমতি নিয়ে কোনো রোগীর এ ধরনের স্বেচ্ছামৃত্যুর এটাই প্রথম ঘটনা।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, পরিবার ও আদালতের সম্মতির পর গত ২৩ জুন কিমের শ্বাস-প্রশ্বাসের সহায়ক যন্ত্রটি খুলে নেওয়া হয়। তার পরও তিনি ২০২ দিন বেঁচে ছিলেন।
২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে কিমের মস্তিষ্কের মৃত্যু হয়। এর আগে ফুসফুসের একটি পরীক্ষার সময় তিনি কোমায় চলে যান। এর তিন মাস পর কিমের সন্তানেরা চিকিত্সকদের অনুরোধ করেন যেন তাঁর মায়ের কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসযন্ত্রটি খুলে ফেলেন। কারণ, ওই জীবন অর্থহীন এবং যন্ত্রণায় ভরা। কিন্তু আদালতের অনুমতি ছাড়া চিকিত্সকেরা ওই কাজ করতে অস্বীকৃতি জানান। পরে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে মেলে আদালতের অনুমতি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট গত মে মাসে নিম্ন আদালতের রায় বহাল রাখেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার ৭৭ বছর বয়সী ওই নারীর নাম কিম। রাজধানী সিউলের সেভারেন্স হাসপাতালে চিকিত্সাধীন ছিলেন তিনি। দেশটিতে আদালতের অনুমতি নিয়ে কোনো রোগীর এ ধরনের স্বেচ্ছামৃত্যুর এটাই প্রথম ঘটনা।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, পরিবার ও আদালতের সম্মতির পর গত ২৩ জুন কিমের শ্বাস-প্রশ্বাসের সহায়ক যন্ত্রটি খুলে নেওয়া হয়। তার পরও তিনি ২০২ দিন বেঁচে ছিলেন।
২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে কিমের মস্তিষ্কের মৃত্যু হয়। এর আগে ফুসফুসের একটি পরীক্ষার সময় তিনি কোমায় চলে যান। এর তিন মাস পর কিমের সন্তানেরা চিকিত্সকদের অনুরোধ করেন যেন তাঁর মায়ের কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসযন্ত্রটি খুলে ফেলেন। কারণ, ওই জীবন অর্থহীন এবং যন্ত্রণায় ভরা। কিন্তু আদালতের অনুমতি ছাড়া চিকিত্সকেরা ওই কাজ করতে অস্বীকৃতি জানান। পরে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে মেলে আদালতের অনুমতি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট গত মে মাসে নিম্ন আদালতের রায় বহাল রাখেন।
No comments