ভারতে আইফেল টাওয়ার!
এখন ফ্রান্সে না গিয়েই আইফেল টাওয়ারের রেস্তোরাঁয় বসে খাওয়া-দাওয়া করার স্বপ্ন দেখতে পারে ভারতবাসী। কারণ, এমন স্বপ্ন সত্যি করার উদ্যোগ নিয়েছে ভারতের পন্ডিচেরি সরকার। সম্প্রতি দক্ষিণ ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় এই পর্যটন অঞ্চলটিতে আইফেল টাওয়ারের একটি প্রতিরূপ স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে স্থানীয় সরকার।
পন্ডিচেরি শহর থেকে ৮৪০ কিলোমিটার দূরে ইয়ানাম এলাকায় আইফেল টাওয়ারের প্রতিরূপটি স্থাপন করা হবে। পরিকল্পনা ঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে ইয়ানামেই আইফেল টাওয়ারের রেস্তোরাঁয় বসে খেতে খেতে আপনি উপভোগ করতে পারবেন গোদাবেরি নদী, বঙ্গোপসাগর, ধ্বংস হয়েযাওয়া ওলন্দাজ বন্দর, সমুদ্রবর্তী শহর কাকিনাদা আর কনাসিমার বিস্তৃত নারকেল বাগানের নিসর্গ।
এই পরিকল্পনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ২৫ কোটি রুপির আইফেল টাওয়ারের প্রতিরূপটির উচ্চতা হবে ৩৩৩ ফুট। টাওয়ারের মাথায় একটি রেস্তোরাঁর পাশাপাশি থাকবে দর্শনার্থীদের দাঁড়ানোর স্থান। সেখানে চারটি দূরবীক্ষণ যন্ত্র থাকবে। টাওয়ারের শীর্ষে পৌঁছানোর জন্য থাকবে লিফট, যা ৫০ মিটার উচ্চতায় পৌঁছে দেবে দর্শনার্থীদের।
পন্ডিচেরির রাজস্ববিষয়ক মন্ত্রী মাল্লাদি কৃষ্ণ রাও বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী পুরোদমে কাজ শুরু হয়েছে। বছর শেষ হওয়ার আগেই প্রতিরূপটি তৈরি হয়ে যাবে। এই পরিকল্পনার পৃষ্ঠপোষক হিসেবে রয়েছে শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। হায়দরাবাদভিত্তিক প্রতিষ্ঠান টিম ওয়ান ইন্ডিয়া প্রকল্পের নকশা তৈরি করেছে। আর এর নির্মাণকাজের দায়িত্ব পেয়েছে নাগার্জুন কনস্ট্রাকশন।
পন্ডিচেরি শহর থেকে ৮৪০ কিলোমিটার দূরে ইয়ানাম এলাকায় আইফেল টাওয়ারের প্রতিরূপটি স্থাপন করা হবে। পরিকল্পনা ঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে ইয়ানামেই আইফেল টাওয়ারের রেস্তোরাঁয় বসে খেতে খেতে আপনি উপভোগ করতে পারবেন গোদাবেরি নদী, বঙ্গোপসাগর, ধ্বংস হয়েযাওয়া ওলন্দাজ বন্দর, সমুদ্রবর্তী শহর কাকিনাদা আর কনাসিমার বিস্তৃত নারকেল বাগানের নিসর্গ।
এই পরিকল্পনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ২৫ কোটি রুপির আইফেল টাওয়ারের প্রতিরূপটির উচ্চতা হবে ৩৩৩ ফুট। টাওয়ারের মাথায় একটি রেস্তোরাঁর পাশাপাশি থাকবে দর্শনার্থীদের দাঁড়ানোর স্থান। সেখানে চারটি দূরবীক্ষণ যন্ত্র থাকবে। টাওয়ারের শীর্ষে পৌঁছানোর জন্য থাকবে লিফট, যা ৫০ মিটার উচ্চতায় পৌঁছে দেবে দর্শনার্থীদের।
পন্ডিচেরির রাজস্ববিষয়ক মন্ত্রী মাল্লাদি কৃষ্ণ রাও বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী পুরোদমে কাজ শুরু হয়েছে। বছর শেষ হওয়ার আগেই প্রতিরূপটি তৈরি হয়ে যাবে। এই পরিকল্পনার পৃষ্ঠপোষক হিসেবে রয়েছে শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। হায়দরাবাদভিত্তিক প্রতিষ্ঠান টিম ওয়ান ইন্ডিয়া প্রকল্পের নকশা তৈরি করেছে। আর এর নির্মাণকাজের দায়িত্ব পেয়েছে নাগার্জুন কনস্ট্রাকশন।
No comments