টিকিট নিয়ে বিভ্রান্তি-অভিযোগ
কাল ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের টিকিট কাটতে গিয়ে অনেক দর্শকই ক্ষুব্ধ হলো। বেশ কয়েকটি পত্রিকায় লেখা হয়েছে, গ্যালারির ২০০ টাকার টিকিটের দাম কমিয়ে ৫০ টাকা করা হয়েছে। অথচ টিকিট কাউন্টারে কিনা দাম চাওয়া হচ্ছে ২০০ টাকাই!
টিকিট নিয়ে এই বিভ্রান্তির দায় দিতে হয় স্বয়ং বোর্ড সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামালকেই। পরশু বিশ্বকাপ আয়োজক কমিটির সংবাদ সম্মেলনের পর বোর্ড সভাপতি নিজেই বলেছিলেন, গতকালের ম্যাচ থেকে আইডিয়া কাপে গ্যালারির টিকিটের দাম ৫০ টাকা করা হয়েছে। তার কথার ওপর ভিত্তি করে পত্রিকায় ছাপাও হয়ে গেছে সেটা। আসলে গতকাল বা আজকের ম্যাচে গ্যালারির টিকিটের দাম কমেনি। কমেছে ১৩ জানুয়ারির ফাইনাল ম্যাচের টিকিটের দাম। তাও ৫০ টাকা নয়, আগের ৩০০ টাকার পরিবর্তে কমিয়ে ফাইনালের গ্যালারির টিকিট করা হয়েছে ২০০ টাকা এবং সেটা দুই-তিন দিন আগেই জানিয়ে দিয়েছিল বিসিবি।
বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, বোর্ড সভাপতির ছোট্ট একটা ‘স্মৃতিবিভ্রাটে’ই হয়েছে যত বিপত্তি। গ্যালারির টিকিটের মূল্য ৫০ টাকা আসলে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের জন্য। সেটাকেই ত্রিদেশীয় সিরিজের টিকিটের দাম ভেবে ভুল করে ওই কথা বলেছেন তিনি। আর টিকিটের মূল্য ৫০ টাকা হয়েছে কমানোর পর নয়, টেস্টে সাধারণ গ্যালারির টিকিটের মূল্য আগে থেকেই ছিল ৫০ টাকা। তবে অন্যান্য টিকিটের মূল্য কাল নতুন করে ঘোষণা করেছে বিসিবি। ভিআইপি গ্র্যান্ড স্ট্যান্ডের টিকিটের দাম ১০০০ থেকে কমিয়ে ৫০০ টাকা, ক্লাবহাউস ৩০০ থেকে ২০০ টাকা, স্পেশাল এনক্লোজার ২০০ থেকে ১০০ টাকা করা হয়েছে।
টিকিট নিয়ে বিভ্রান্তির বাইরে অন্য একটা অভিযোগও শোনা গেছে কাল। ম্যাচ শুরুর আগে এক দর্শকের হাতে দেখা গেছে ‘বিক্রির জন্য নয়’ এমন সৌজন্য টিকিট। ১০০ টাকা দিয়ে গ্যালারির ২০০ টাকার টিকিট নাকি তিনি কিনেছেন ছাত্রলীগের এক ‘ভাইয়ের’ কাছ থেকে। ‘ছাত্রলীগের ভাইয়েরা এক শ টাকা করে এই টিকিট বিক্রি করছে। তাদের একজনের কাছ থেকেই কিনলাম আমি’—বলেছেন ওই দর্শক। বিসিবির টিকিট কমিটির প্রধান জি এস হাসান দেশের বাইরে থাকায় এ ব্যাপারে তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি। আর মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। ‘এ রকম কোনো অভিযোগ আমাদের কানে আসেনি। কাজেই এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে পারব না’—বলে প্রসঙ্গটা এড়িয়ে যেতে চাইলেন তিনি।
টিকিট নিয়ে এই বিভ্রান্তির দায় দিতে হয় স্বয়ং বোর্ড সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামালকেই। পরশু বিশ্বকাপ আয়োজক কমিটির সংবাদ সম্মেলনের পর বোর্ড সভাপতি নিজেই বলেছিলেন, গতকালের ম্যাচ থেকে আইডিয়া কাপে গ্যালারির টিকিটের দাম ৫০ টাকা করা হয়েছে। তার কথার ওপর ভিত্তি করে পত্রিকায় ছাপাও হয়ে গেছে সেটা। আসলে গতকাল বা আজকের ম্যাচে গ্যালারির টিকিটের দাম কমেনি। কমেছে ১৩ জানুয়ারির ফাইনাল ম্যাচের টিকিটের দাম। তাও ৫০ টাকা নয়, আগের ৩০০ টাকার পরিবর্তে কমিয়ে ফাইনালের গ্যালারির টিকিট করা হয়েছে ২০০ টাকা এবং সেটা দুই-তিন দিন আগেই জানিয়ে দিয়েছিল বিসিবি।
বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, বোর্ড সভাপতির ছোট্ট একটা ‘স্মৃতিবিভ্রাটে’ই হয়েছে যত বিপত্তি। গ্যালারির টিকিটের মূল্য ৫০ টাকা আসলে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের জন্য। সেটাকেই ত্রিদেশীয় সিরিজের টিকিটের দাম ভেবে ভুল করে ওই কথা বলেছেন তিনি। আর টিকিটের মূল্য ৫০ টাকা হয়েছে কমানোর পর নয়, টেস্টে সাধারণ গ্যালারির টিকিটের মূল্য আগে থেকেই ছিল ৫০ টাকা। তবে অন্যান্য টিকিটের মূল্য কাল নতুন করে ঘোষণা করেছে বিসিবি। ভিআইপি গ্র্যান্ড স্ট্যান্ডের টিকিটের দাম ১০০০ থেকে কমিয়ে ৫০০ টাকা, ক্লাবহাউস ৩০০ থেকে ২০০ টাকা, স্পেশাল এনক্লোজার ২০০ থেকে ১০০ টাকা করা হয়েছে।
টিকিট নিয়ে বিভ্রান্তির বাইরে অন্য একটা অভিযোগও শোনা গেছে কাল। ম্যাচ শুরুর আগে এক দর্শকের হাতে দেখা গেছে ‘বিক্রির জন্য নয়’ এমন সৌজন্য টিকিট। ১০০ টাকা দিয়ে গ্যালারির ২০০ টাকার টিকিট নাকি তিনি কিনেছেন ছাত্রলীগের এক ‘ভাইয়ের’ কাছ থেকে। ‘ছাত্রলীগের ভাইয়েরা এক শ টাকা করে এই টিকিট বিক্রি করছে। তাদের একজনের কাছ থেকেই কিনলাম আমি’—বলেছেন ওই দর্শক। বিসিবির টিকিট কমিটির প্রধান জি এস হাসান দেশের বাইরে থাকায় এ ব্যাপারে তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি। আর মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। ‘এ রকম কোনো অভিযোগ আমাদের কানে আসেনি। কাজেই এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে পারব না’—বলে প্রসঙ্গটা এড়িয়ে যেতে চাইলেন তিনি।
No comments