ইতিহাস বাঁচাতে ভুয়া ট্যাংক
আরব
বসন্তের সময়কার ঘটনা। মিসরে তখন টালমাটাল পরিস্থিতি। এমন মুহূর্তে
প্রত্নতাত্ত্বিক বস্তু লুটপাটের হাত থেকে রক্ষায় মিসরের একটি
সমাধিক্ষেত্রের ব্যবস্থাপক অভিনব এক কৌশল অবলম্বন করেন। তিনি ভুয়া আর্মার্ড
পার্সোনেল ক্যারিয়ার বা এপিসি ট্যাংক হাজির করেন ইতিহাস বাঁচাতে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাংবাদিক পিটার হেসলার তাঁর দ্য বারিড: দ্য আর্কিওলজি অব দ্য ইজিপশিয়ান রেভল্যুশন বইয়ে এই দাবি করেছেন। চলতি মাসেই বইটি প্রকাশ হয়েছে। এতে বলা হয়, আরব বসন্তের সময় মিসরের আবিদুস শহরের আল-মাদফুনা সমাধিক্ষেত্রের ব্যবস্থাপক ছিলেন আহমেদ রজব। তিনিই ওই ভুয়া ট্যাংক হাজির করেছিলেন। ওই সমাধিক্ষেত্রে মিসরের প্রাগৈতিহাসিক আমলের অনেক পুরাকীর্তি ও মমি আবিষ্কার হয়েছে। প্রত্নতাত্ত্বিক ক্ষেত্রটি ২ হাজার ৬৬০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ সময়ের। এর চারদিক ৪০ ফুট উঁচু দেয়ালে ঘেরা।
আন্দোলনের মুখে ২০১১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মিসরের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারক পদত্যাগ করেন। সাংবাদিক পিটার হেসলার লিখেছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার পর আবিদুস সমাধিক্ষেত্রে চোরের উৎপাত শুরু হয়। চুরি ঠেকাতে আহমেদ রজব সমাধিক্ষেত্রের মাঝ বরাবর কাঠের চৌকোনা ঘর নির্মাণ করেন। ১৩ ফুট দীর্ঘ ও ৬ ফুট উঁচু বাক্সের মতো ঘরটি তিনি গাঢ় নীল রং করান। মধ্যখানে একটি গোল ছিদ্র করেন। এতে এপিসি বসানো রয়েছে বলে গুজব ছড়ায় চোরদের মধ্যে। তাঁর ওই কৌশল বেশ ভালো কাজে দিয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সাংবাদিক পিটার হেসলার তাঁর দ্য বারিড: দ্য আর্কিওলজি অব দ্য ইজিপশিয়ান রেভল্যুশন বইয়ে এই দাবি করেছেন। চলতি মাসেই বইটি প্রকাশ হয়েছে। এতে বলা হয়, আরব বসন্তের সময় মিসরের আবিদুস শহরের আল-মাদফুনা সমাধিক্ষেত্রের ব্যবস্থাপক ছিলেন আহমেদ রজব। তিনিই ওই ভুয়া ট্যাংক হাজির করেছিলেন। ওই সমাধিক্ষেত্রে মিসরের প্রাগৈতিহাসিক আমলের অনেক পুরাকীর্তি ও মমি আবিষ্কার হয়েছে। প্রত্নতাত্ত্বিক ক্ষেত্রটি ২ হাজার ৬৬০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ সময়ের। এর চারদিক ৪০ ফুট উঁচু দেয়ালে ঘেরা।
আন্দোলনের মুখে ২০১১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মিসরের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারক পদত্যাগ করেন। সাংবাদিক পিটার হেসলার লিখেছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার পর আবিদুস সমাধিক্ষেত্রে চোরের উৎপাত শুরু হয়। চুরি ঠেকাতে আহমেদ রজব সমাধিক্ষেত্রের মাঝ বরাবর কাঠের চৌকোনা ঘর নির্মাণ করেন। ১৩ ফুট দীর্ঘ ও ৬ ফুট উঁচু বাক্সের মতো ঘরটি তিনি গাঢ় নীল রং করান। মধ্যখানে একটি গোল ছিদ্র করেন। এতে এপিসি বসানো রয়েছে বলে গুজব ছড়ায় চোরদের মধ্যে। তাঁর ওই কৌশল বেশ ভালো কাজে দিয়েছিল।
No comments