খাদ্য নিরাপত্তা নেই আফ্রিকার ৩ কোটি মানুষের
আফ্রিকা
মহাদেশের সাতটি দেশের প্রায় ৩ কোটি মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নেই বলে
জানিয়েছে খাদ্য নিরাপত্তা ও উন্নয়ন নিয়ে কাজ করা দুটি সংস্থা। মঙ্গলবার
ইন্টারগভার্নমেন্টাল অথোরিটি অন ডেভেলপমেন্ট এবং ফুড সিকিউরিটি ইনফরমেশন
নেটওয়ার্ক এক যৌথ প্রতিবেদনে তথ্য জানায়, ওই অঞ্চলের ২ কোটি ৭০ লাখ মানুষ
খাদ্য ঝুঁকিতে রয়েছে যা বিশ্বের মোট সংখ্যার ২৪ শতাংশ।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বে খাদ্য ঝুঁকিতে থাকা ২৪ শতাংশ মানুষই এই অঞ্চলে বসবাস করে। জিবুতি, ইথিওপিয়া, কেনিয়া, সোমালিয়া, সুদান, দক্ষিণ সুদান এবং উগান্ডায় এই ঝুঁকি তীব্র আকার ধারণ করেছে। সংস্থা দুটি জানায়, জলবায়ু পরিবর্ত, সহিংসতা এবং অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে পূর্ব আফ্রিকায় এই ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
২০১৮ সালে সবচেয়ে ঝুঁকির মুখে ছিলো ইথিওপিয়া। তাদের ৮১ লাখ মানুষ খাদ্য ঝুঁকিতে রয়েছে। এরপরই আছে সুদান (৬২ লাখ) ও দক্ষিণ সুদান (৬১ লাখ)
প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ সুদানে প্রতি ১০ জনের ছয়জনেরই জরুরি সহায়তা প্রয়োজন। তাদের খদ্য ও পুষ্টি প্রয়োজন। আর সোমালিয়ায় প্রতি পাঁচজনে একজন খাদ্য ঝুঁকিতে রয়েছে।
সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক মাহবুব মালিম বলেণ, ‘আমি সদস্য রাষ্ট্র এবং বিশেষ দফতরগুলোকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, সহিংসতা দমন এবং চেকসই শান্তি অর্জনে বিনিয়োগের আহ্বান জানাই। এতে করে ক্ষুধা ও অপুষ্টিজনিত সমস্যা সমূলে উৎপাটন হবে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বে খাদ্য ঝুঁকিতে থাকা ২৪ শতাংশ মানুষই এই অঞ্চলে বসবাস করে। জিবুতি, ইথিওপিয়া, কেনিয়া, সোমালিয়া, সুদান, দক্ষিণ সুদান এবং উগান্ডায় এই ঝুঁকি তীব্র আকার ধারণ করেছে। সংস্থা দুটি জানায়, জলবায়ু পরিবর্ত, সহিংসতা এবং অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে পূর্ব আফ্রিকায় এই ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
২০১৮ সালে সবচেয়ে ঝুঁকির মুখে ছিলো ইথিওপিয়া। তাদের ৮১ লাখ মানুষ খাদ্য ঝুঁকিতে রয়েছে। এরপরই আছে সুদান (৬২ লাখ) ও দক্ষিণ সুদান (৬১ লাখ)
প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ সুদানে প্রতি ১০ জনের ছয়জনেরই জরুরি সহায়তা প্রয়োজন। তাদের খদ্য ও পুষ্টি প্রয়োজন। আর সোমালিয়ায় প্রতি পাঁচজনে একজন খাদ্য ঝুঁকিতে রয়েছে।
সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক মাহবুব মালিম বলেণ, ‘আমি সদস্য রাষ্ট্র এবং বিশেষ দফতরগুলোকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, সহিংসতা দমন এবং চেকসই শান্তি অর্জনে বিনিয়োগের আহ্বান জানাই। এতে করে ক্ষুধা ও অপুষ্টিজনিত সমস্যা সমূলে উৎপাটন হবে।
No comments