মিলারের সঙ্গে ফখরুলের বৈঠক
মার্কিন
রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলারের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধি
দল। গতকাল সকালে মিলারের সঙ্গে তার গুলশান বাসভবনে দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক
অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী
কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আওয়াল
উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনো কথা বলেননি তারা।
যোগাযোগ করা হলে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বৈঠক সম্পর্কে কোনো কথা বলতে রাজি হননি। তবে একটি বিদেশি গণমাধ্যমকে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বৈঠকে অবশ্যই নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে এটা একটা অনানুষ্ঠানিক বৈঠক। ফলে এই বৈঠকের আলোচনার বিষয়বস্তু আমরা বলতে চাই না।
আর যদি এটা আনুষ্ঠানিক বৈঠক হতো, তাহলে তারাও মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলতো, আর আমরাও সেখান থেকে ফিরে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানাতাম।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ মনে করেন, বিএনপির উচিত সংসদে যাওয়া। তবে নির্বাচন নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি জানা খুব অস্বাভাবিক নয়। তাঁর মতে, বড় দেশগুলোর একটা ভূমিকা থাকে। তাদের সহযোগিতা তো আমাদের পেতে হয়। অনেকগুলো বড় দেশ ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এখানে তাদের বৈঠকে এগুলো নিয়ে কথা হওয়ার চেয়ে তারা নিজেরা সংসদে যাচ্ছেন কিনা সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। তাদের জোট ঐক্যফ্রন্ট ৭টি আসনে জিতেছে। তারা এখনও শপথ নেননি, নেবেন না বলছেন। সেগুলোই এখন প্রধান আলোচনা বলেই মনে হয়।
অন্যদিকে বিএনপির একটি সূত্র জানায়, বৈঠকে নির্বাচন-পরবর্তী পরিস্থিতি ও চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাছে নির্বাচন-পরবর্তী পরিস্থিতি ও একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোটে নানা অনিয়মের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলা ওই বৈঠকে ভোটের অনিয়মের সব তথ্য-উপাত্ত দেখানো হয়। একটি সূত্রে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের আমন্ত্রণেই বিএনপি নেতারা রাষ্ট্রদূতের বাসায় যান। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। তবে শপথ গ্রহণ করেননি ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচিত ৭ সংসদ সদস্য। অন্যদিকে বৃহস্পতিবার ঐক্যফ্রন্টের ১৫ সদস্যের প্রতিনিধি দল নির্বাচন কমিশনে গিয়ে স্মারকলিপি দেন। সেখানে তারা এই নির্বাচন বাতিল করে নতুন নির্বাচনের দাবি জানান।
যোগাযোগ করা হলে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বৈঠক সম্পর্কে কোনো কথা বলতে রাজি হননি। তবে একটি বিদেশি গণমাধ্যমকে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বৈঠকে অবশ্যই নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে এটা একটা অনানুষ্ঠানিক বৈঠক। ফলে এই বৈঠকের আলোচনার বিষয়বস্তু আমরা বলতে চাই না।
আর যদি এটা আনুষ্ঠানিক বৈঠক হতো, তাহলে তারাও মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলতো, আর আমরাও সেখান থেকে ফিরে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানাতাম।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ মনে করেন, বিএনপির উচিত সংসদে যাওয়া। তবে নির্বাচন নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি জানা খুব অস্বাভাবিক নয়। তাঁর মতে, বড় দেশগুলোর একটা ভূমিকা থাকে। তাদের সহযোগিতা তো আমাদের পেতে হয়। অনেকগুলো বড় দেশ ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এখানে তাদের বৈঠকে এগুলো নিয়ে কথা হওয়ার চেয়ে তারা নিজেরা সংসদে যাচ্ছেন কিনা সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। তাদের জোট ঐক্যফ্রন্ট ৭টি আসনে জিতেছে। তারা এখনও শপথ নেননি, নেবেন না বলছেন। সেগুলোই এখন প্রধান আলোচনা বলেই মনে হয়।
অন্যদিকে বিএনপির একটি সূত্র জানায়, বৈঠকে নির্বাচন-পরবর্তী পরিস্থিতি ও চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাছে নির্বাচন-পরবর্তী পরিস্থিতি ও একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোটে নানা অনিয়মের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলা ওই বৈঠকে ভোটের অনিয়মের সব তথ্য-উপাত্ত দেখানো হয়। একটি সূত্রে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের আমন্ত্রণেই বিএনপি নেতারা রাষ্ট্রদূতের বাসায় যান। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। তবে শপথ গ্রহণ করেননি ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচিত ৭ সংসদ সদস্য। অন্যদিকে বৃহস্পতিবার ঐক্যফ্রন্টের ১৫ সদস্যের প্রতিনিধি দল নির্বাচন কমিশনে গিয়ে স্মারকলিপি দেন। সেখানে তারা এই নির্বাচন বাতিল করে নতুন নির্বাচনের দাবি জানান।
No comments