৭ বছরের শিশু ইউটিউব থেকে আয় করেছে ১৭৬ কোটি টাকা
প্রযুক্তি
জগতে এক বিশ্বয়ের সৃষ্টি করেছে মাত্র সাত বছর বয়সী শিশু রায়ান। এই বয়সেই
সে ইউটিউব থেকে আয় করেছে ২ কোটি ২০ লাখ ডলার। যা বাংলাদেশের মুদ্রায় প্রায়
১৭৬ কোটি টাকা। এর ফলে ইউ টিউব থেকে সর্বোচ্চ অর্থ আয়কারী হিসেবে নিজের
নাম লেখাতে যাচ্ছে ওইটুকুন এক ছোট্ট শিশু। না, তেমন কোনো কারিশমা তাকে
দেখাতে হয় নি। ¯্রফে শিশুদের খেলনার রিভিউ পোস্ট করে সে এখন বিশ্বজুড়ে
তারকা খ্যাতি পেয়ে গেছে। ইউটিউবে তার চ্যানেলের নাম ‘রায়ান টয়েস রিভিউ’। এর
আগে ১২ মাসে ইউটিউব থেকে সর্বোচ্চ অর্থ আয় করেছে জ্যাক পল।
তার আয়ের পরিমাণ ৫ লাখ ডলার। এখন জুন পর্যন্ত তাকে টপকে যাওয়ার পাল্লায় রয়েছে রায়ান। এ জন্য সে প্রায়দিনই ভিডিও পোস্ট করে। সর্বোচ্চ আয়ের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ডিউড পারফেক্ট চ্যানেল। তাদের আয় ২ কোটি ডলার। ফোর্বস ম্যাগাজিনকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি। এতে বলা হয়েছে, এ বছর রায়ানের আয় বেড়েছে আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুন। একদম ছোট্ট বাচ্চারা কেন তার ভিডিও পছন্দ করে এমন প্রশ্নের উত্তরে রায়ান বলেছে, কারণ আমি বিনোদন দিই। আমি মজা দিই।
রায়ানকে ওই চ্যানেলটি ২০১৫ সালে খুলে দেন তার পিতামাতা। এর মধ্যে তার চ্যানেলে যে পরিমাণ ভিডিও জমা হয়েছে তা ভিউ হয়েছে ২৬০০ কোটিবার। ফলো বা অনুসরণ করছে এক কোটি ৭৩ জন। এই চ্যানেল থেকে রায়ান যে ২ কোটি ২০ লাখ ডলার উপার্জন করেছে তার মধ্যে ভিডিও শুরু হওয়ার আগে যে বিজ্ঞাপন দেখানো হয় তা থেকে এসেছে ১০ লাখ ডলার। বাকিটা এসেছে স্পন্সর পোস্ট থেকে। কেন তার ভিডিও পোস্টে এত লাইক, বিজ্ঞাপন! এর উত্তর হলো রায়ান যেসব খেলনার রিভিউ করে তা দ্রুত বিক্রি হয়ে যায়। ফলে তার চ্যানেলে ঝাঁপিয়ে পড়ে বিজ্ঞাপন।
গত আগাস্ট মাস থেকে ‘রায়ান’স ওয়ার্ল্ড’ নামে খেলনা আর পোশাকের বেশ কিছু আইটেম বিক্রি করতে শুরু করে খুচরা পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ওয়ালমার্ট। এখানে একটি ভিডিও দেখানো হয় যে, রায়ান এবং তার বাবা-মা নিজেদের খেলনা খুঁজছে, যে ভিডিওটি ইউটিউবে গত তিনমাসের মধ্যে প্রায় দেড় কোটি বার দেখা হয়েছে।
ওয়ালমার্ট থেকে পাওয়া লভ্যাংশ সামনের বছর রায়ানের আয়ে যোগ হবে বলে বলছে ফোর্বস। শিশু হওয়ার কারণে রায়ানের মোট আয়ের ১৫ শতাংশ একটি ব্যাংক একাউন্টে জমা করে রাখা হচ্ছে। যখন সে প্রাপ্তবয়স্ক হবে, তখন এই টাকা তুলতে পারবে। রায়ানের একজোড়া জমজ বোনও রয়েছে। রায়ানের পরিবার নামে কিছু ভিডিওতে তাদেরও দেখা যাবে।
ইন্টারনেটে খুবই পরিচিত মুখগুলোর একটি হওয়া সত্ত্বেও রায়ানের পরিচয় নিয়ে রয়েছে ব্যাপক রহস্য। তার নামের শেষাংশ কী, রায়ান কোথায় থাকে, কেউ জানে না। রায়ানের বাবা-মা মাত্র অল্প কয়েকবার গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। একটি সাক্ষাৎকারে রায়ানের মা দাবি করেছেন যে, যখন তার ছেলের বয়স মাত্র তিন বছর, তখন এই ইউটিউব চ্যানেল করার আইডিয়া রায়ানই দিয়েছিল। তবে রায়ানের মা নিজেও তার পরিচয় প্রকাশ করেন নি।
ইউটিউবে রায়ানের প্রথম ভিডিওটি ছিল প্লাস্টিকের ডিম ভেঙ্গে সেখান থেকে খেলনা বের করা। আশি কোটি বার এই ভিডিও দেখা হয়েছে। তার ভিডিও চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে এক কোটি মানুষ। রায়ানের ভিডিওর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তার স্বতস্ফূর্ততা। নিত্য নতুন খেলনা নিয়ে সে যেভাবে খেলে, সেটা লোকে পছন্দ করে।
একটি রিভিউতে বলা হচ্ছে, ‘রায়ান যেভাবে তার খেলনার প্যাকেট খোলে, তখন সেটি একটি নাটকীয় পরিবেশ তৈরি করে।’
তার আয়ের পরিমাণ ৫ লাখ ডলার। এখন জুন পর্যন্ত তাকে টপকে যাওয়ার পাল্লায় রয়েছে রায়ান। এ জন্য সে প্রায়দিনই ভিডিও পোস্ট করে। সর্বোচ্চ আয়ের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ডিউড পারফেক্ট চ্যানেল। তাদের আয় ২ কোটি ডলার। ফোর্বস ম্যাগাজিনকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি। এতে বলা হয়েছে, এ বছর রায়ানের আয় বেড়েছে আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুন। একদম ছোট্ট বাচ্চারা কেন তার ভিডিও পছন্দ করে এমন প্রশ্নের উত্তরে রায়ান বলেছে, কারণ আমি বিনোদন দিই। আমি মজা দিই।
রায়ানকে ওই চ্যানেলটি ২০১৫ সালে খুলে দেন তার পিতামাতা। এর মধ্যে তার চ্যানেলে যে পরিমাণ ভিডিও জমা হয়েছে তা ভিউ হয়েছে ২৬০০ কোটিবার। ফলো বা অনুসরণ করছে এক কোটি ৭৩ জন। এই চ্যানেল থেকে রায়ান যে ২ কোটি ২০ লাখ ডলার উপার্জন করেছে তার মধ্যে ভিডিও শুরু হওয়ার আগে যে বিজ্ঞাপন দেখানো হয় তা থেকে এসেছে ১০ লাখ ডলার। বাকিটা এসেছে স্পন্সর পোস্ট থেকে। কেন তার ভিডিও পোস্টে এত লাইক, বিজ্ঞাপন! এর উত্তর হলো রায়ান যেসব খেলনার রিভিউ করে তা দ্রুত বিক্রি হয়ে যায়। ফলে তার চ্যানেলে ঝাঁপিয়ে পড়ে বিজ্ঞাপন।
গত আগাস্ট মাস থেকে ‘রায়ান’স ওয়ার্ল্ড’ নামে খেলনা আর পোশাকের বেশ কিছু আইটেম বিক্রি করতে শুরু করে খুচরা পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ওয়ালমার্ট। এখানে একটি ভিডিও দেখানো হয় যে, রায়ান এবং তার বাবা-মা নিজেদের খেলনা খুঁজছে, যে ভিডিওটি ইউটিউবে গত তিনমাসের মধ্যে প্রায় দেড় কোটি বার দেখা হয়েছে।
ওয়ালমার্ট থেকে পাওয়া লভ্যাংশ সামনের বছর রায়ানের আয়ে যোগ হবে বলে বলছে ফোর্বস। শিশু হওয়ার কারণে রায়ানের মোট আয়ের ১৫ শতাংশ একটি ব্যাংক একাউন্টে জমা করে রাখা হচ্ছে। যখন সে প্রাপ্তবয়স্ক হবে, তখন এই টাকা তুলতে পারবে। রায়ানের একজোড়া জমজ বোনও রয়েছে। রায়ানের পরিবার নামে কিছু ভিডিওতে তাদেরও দেখা যাবে।
ইন্টারনেটে খুবই পরিচিত মুখগুলোর একটি হওয়া সত্ত্বেও রায়ানের পরিচয় নিয়ে রয়েছে ব্যাপক রহস্য। তার নামের শেষাংশ কী, রায়ান কোথায় থাকে, কেউ জানে না। রায়ানের বাবা-মা মাত্র অল্প কয়েকবার গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। একটি সাক্ষাৎকারে রায়ানের মা দাবি করেছেন যে, যখন তার ছেলের বয়স মাত্র তিন বছর, তখন এই ইউটিউব চ্যানেল করার আইডিয়া রায়ানই দিয়েছিল। তবে রায়ানের মা নিজেও তার পরিচয় প্রকাশ করেন নি।
ইউটিউবে রায়ানের প্রথম ভিডিওটি ছিল প্লাস্টিকের ডিম ভেঙ্গে সেখান থেকে খেলনা বের করা। আশি কোটি বার এই ভিডিও দেখা হয়েছে। তার ভিডিও চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে এক কোটি মানুষ। রায়ানের ভিডিওর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তার স্বতস্ফূর্ততা। নিত্য নতুন খেলনা নিয়ে সে যেভাবে খেলে, সেটা লোকে পছন্দ করে।
একটি রিভিউতে বলা হচ্ছে, ‘রায়ান যেভাবে তার খেলনার প্যাকেট খোলে, তখন সেটি একটি নাটকীয় পরিবেশ তৈরি করে।’
No comments