একাদশ জাতীয় নির্বাচনে তরুণ-নারী ভোটাররাই নিয়ামক শক্তি
বাংলাদেশের
আসন্ন একাদশ সংসদ নির্বাচনে এবার নারী ভোটাররা অনেক বেশি নিয়ামক ভূমিকা
পালন করবে বলে পর্যবেক্ষরা মনে করছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিভিন্ন
পর্যায়ের নির্বাচনে পুরুষ ভোটারের তুলনায় নারী ভোটারদেরই বেশি সংখ্যায় ভোট
কেন্দ্রে উপস্থিত দেখা গেছে। তাই কোনো কারণে নারী ভোটাররা ভোট কেন্দ্রে না
গেলে কোনো কোনো প্রার্থীর জন্য সেটা হতাশার কারণ হতে পারে।
উল্লেখ্য, এবারের সংসদ নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ১০ কোটি ৪১ লাখ ৪২ হাজার ৩৮১ জন। এর মধ্যে নারী ভোটারের সংখ্যা ৫ কোটি ১৬ লাখ ৩০ হাজার ২৭৬। নারী ভোটারের চেয়ে পুরুষ ভোটার বেশি রয়েছেন ৮ লাখ ৮১ হাজার ৮২৯ জন।
ভোটারের হিসাবে এবার প্রায় আড়াই কোটি তরুণ ভোটার রয়েছে। গত দশ বছরে নতুন ভোটার বেড়েছে দুই কোটি ৩২ লাখ। এর মধ্যে ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী নারী ভোটারের সংখ্যা প্রায় এক কোটি ১৬ লাখ। দেশের মোট ভোটারের প্রায় ১৫ শতাংশ তরুণ। এর মধ্যে তরুণী অনেক বেশি রয়েছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, নতুন এই ভোটারদের আশা-আকাঙ্ক্ষা ভিন্ন মাত্রার। শিক্ষিত ও বয়সে তরুণ এই নারীরা ভোট দেয়ার ক্ষেত্রে তুলনামূলক সৎ ও যোগ্য প্রার্থীদেরই ভোট দেবেন। বিষয়টি সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোও নারী ভোটারদের নির্বাচনে বেশ গুরুত্ব দিচ্ছেন। নির্বাচনী ইশতেহারে নারীর উন্নয়নের বিষয়টি পেতে যাচ্ছে বিশেষ গুরুত্ব। অবশ্য ইতোমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর মনোনয়ন প্রত্যাশীরা নারী ভোটারদের গুরুত্ব দিয়েই তাদের নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন। এই বিপুল সংখ্যক ভোটারের মধ্যে অর্ধেক নারী ভোটার কার্যত এবারই প্রথম ভোট দিয়ে আইনসভার জন্য নিজেদের প্রতিনিধি নির্বাচন করবে।
সাম্প্রতিক কোটা সংস্কার এবং নিরাপদ সড়কের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলন ইস্যুতে অনেক তরুণ-তরুণী নিগ্রহ, হয়রানি ও মামলার শিকার হয়েছেন। বিষয়টির কোনো সুষ্ঠু সমাধান এখনো হয় নি। এ বিষয়টিও এবারের নির্বাচনে তরুণদের সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলবে বলে জানিয়েছেন তরুণ ভোটাররা।
এ প্রসঙ্গে বিপ্লবী নারী ফোরামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক আমেনা আখতার রেডিও তেহরানকে বলেন, নারীরা সমাজে নিগ্রহেরর শিকার এবং ন্যায় বিচার থেকেও বঞ্চিত। তাই তারা তাদের ন্যায্য অধিকারের জন্য এগিয়ে আসছেন। এ ক্ষেত্রে তারা যেন ন্যায্যভাবে এবং শাস্তিপূর্ণ পরিবেশে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে তার নিশ্চয়তা নিশ্চিত করতে হবে নির্বাচন কমিশনকেই।
এ প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার কবিতা খানম গণমাধ্যমকে বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশের প্রায় অর্ধেক নারী ভোটার। তাই নির্বাচনকালীন সময়ে নারীদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ বজায় রাখতে সচেষ্ট থাকবে নির্বাচন কমিশন। নারীরা যাতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উল্লেখ্য, এবারের সংসদ নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ১০ কোটি ৪১ লাখ ৪২ হাজার ৩৮১ জন। এর মধ্যে নারী ভোটারের সংখ্যা ৫ কোটি ১৬ লাখ ৩০ হাজার ২৭৬। নারী ভোটারের চেয়ে পুরুষ ভোটার বেশি রয়েছেন ৮ লাখ ৮১ হাজার ৮২৯ জন।
ভোটারের হিসাবে এবার প্রায় আড়াই কোটি তরুণ ভোটার রয়েছে। গত দশ বছরে নতুন ভোটার বেড়েছে দুই কোটি ৩২ লাখ। এর মধ্যে ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী নারী ভোটারের সংখ্যা প্রায় এক কোটি ১৬ লাখ। দেশের মোট ভোটারের প্রায় ১৫ শতাংশ তরুণ। এর মধ্যে তরুণী অনেক বেশি রয়েছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, নতুন এই ভোটারদের আশা-আকাঙ্ক্ষা ভিন্ন মাত্রার। শিক্ষিত ও বয়সে তরুণ এই নারীরা ভোট দেয়ার ক্ষেত্রে তুলনামূলক সৎ ও যোগ্য প্রার্থীদেরই ভোট দেবেন। বিষয়টি সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোও নারী ভোটারদের নির্বাচনে বেশ গুরুত্ব দিচ্ছেন। নির্বাচনী ইশতেহারে নারীর উন্নয়নের বিষয়টি পেতে যাচ্ছে বিশেষ গুরুত্ব। অবশ্য ইতোমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর মনোনয়ন প্রত্যাশীরা নারী ভোটারদের গুরুত্ব দিয়েই তাদের নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন। এই বিপুল সংখ্যক ভোটারের মধ্যে অর্ধেক নারী ভোটার কার্যত এবারই প্রথম ভোট দিয়ে আইনসভার জন্য নিজেদের প্রতিনিধি নির্বাচন করবে।
সাম্প্রতিক কোটা সংস্কার এবং নিরাপদ সড়কের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলন ইস্যুতে অনেক তরুণ-তরুণী নিগ্রহ, হয়রানি ও মামলার শিকার হয়েছেন। বিষয়টির কোনো সুষ্ঠু সমাধান এখনো হয় নি। এ বিষয়টিও এবারের নির্বাচনে তরুণদের সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলবে বলে জানিয়েছেন তরুণ ভোটাররা।
এ প্রসঙ্গে বিপ্লবী নারী ফোরামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক আমেনা আখতার রেডিও তেহরানকে বলেন, নারীরা সমাজে নিগ্রহেরর শিকার এবং ন্যায় বিচার থেকেও বঞ্চিত। তাই তারা তাদের ন্যায্য অধিকারের জন্য এগিয়ে আসছেন। এ ক্ষেত্রে তারা যেন ন্যায্যভাবে এবং শাস্তিপূর্ণ পরিবেশে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে তার নিশ্চয়তা নিশ্চিত করতে হবে নির্বাচন কমিশনকেই।
এ প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার কবিতা খানম গণমাধ্যমকে বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশের প্রায় অর্ধেক নারী ভোটার। তাই নির্বাচনকালীন সময়ে নারীদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ বজায় রাখতে সচেষ্ট থাকবে নির্বাচন কমিশন। নারীরা যাতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
No comments