বিন সালমানের দুই সহযোগীকে গ্রেফতার করতে চায় তুরস্ক
সৌদি
আরবের প্রখ্যাত সাংবাদিক জামাল খাশোগি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে দুই সৌদি
নাগরিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেছেন ইস্তাম্বুলের চিফ
প্রসিকিউটর। তারা দুজনই সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ঘনিষ্ঠ বলে জানা
গেছে।
ইস্তাম্বুলের চিফ প্রসিকিউটরের দফতর বুধবার জানিয়েছে, আল আসিরি এবং সৌদ আল কাহাতানি তুরস্কের ইস্তাম্বুলে অবস্থিত সৌদি কনস্যুলেটের ভেতরে জামাল খাশোগিকে হত্যার পরিকল্পনায় জড়িত ছিলেন।
তুরস্কের একজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চিফ প্রসিকিউটরের এ পদক্ষেপের মাধ্যমে আঙ্কারারা এই মনোভাব ফুটে উঠেছে যে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সৌদি আরব আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করবে না। এছাড়া, আরো বহু ব্যক্তির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন আসতে পারে বলেও তিনি জোর দিয়ে উল্লেখ করেন।
জামাল খাশোগিকে হত্যার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে সৌদি আরব যে পাঁচ জন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাকে আটক করেছে তাদের মধ্যে দেশটির গোয়েন্দা শাখার উপপ্রধান আহমেদ আল আসিরি এবং যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের মিডিয়া উপদেষ্টা কাহাতানি রয়েছেন। এদিকে, খাশোগির বন্ধুরা জানিয়েছেন, কাহাতানি এর আগে খাশোগিকে স্বদেশে ফিরিয়ে নিতে নানাভাবে প্রলোভিত করার চেষ্টা করেছিল এবং এমনকি তাকে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের চাকুরি দেয়ার লোভ দেখিয়ে সৌদি আরবে ফেরত নিতে চেয়েছিল। তবে আমেরিকার ওয়াশিংটন পোস্টের কলামিস্ট জামাল খাশোগি কাহাতানির এসব প্রস্তাবকে নিজের জন্য ফাঁদ হিসেবে আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।
ইস্তাম্বুলের চিফ প্রসিকিউটরের দফতর বুধবার জানিয়েছে, আল আসিরি এবং সৌদ আল কাহাতানি তুরস্কের ইস্তাম্বুলে অবস্থিত সৌদি কনস্যুলেটের ভেতরে জামাল খাশোগিকে হত্যার পরিকল্পনায় জড়িত ছিলেন।
তুরস্কের একজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চিফ প্রসিকিউটরের এ পদক্ষেপের মাধ্যমে আঙ্কারারা এই মনোভাব ফুটে উঠেছে যে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সৌদি আরব আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করবে না। এছাড়া, আরো বহু ব্যক্তির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন আসতে পারে বলেও তিনি জোর দিয়ে উল্লেখ করেন।
জামাল খাশোগিকে হত্যার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে সৌদি আরব যে পাঁচ জন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাকে আটক করেছে তাদের মধ্যে দেশটির গোয়েন্দা শাখার উপপ্রধান আহমেদ আল আসিরি এবং যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের মিডিয়া উপদেষ্টা কাহাতানি রয়েছেন। এদিকে, খাশোগির বন্ধুরা জানিয়েছেন, কাহাতানি এর আগে খাশোগিকে স্বদেশে ফিরিয়ে নিতে নানাভাবে প্রলোভিত করার চেষ্টা করেছিল এবং এমনকি তাকে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের চাকুরি দেয়ার লোভ দেখিয়ে সৌদি আরবে ফেরত নিতে চেয়েছিল। তবে আমেরিকার ওয়াশিংটন পোস্টের কলামিস্ট জামাল খাশোগি কাহাতানির এসব প্রস্তাবকে নিজের জন্য ফাঁদ হিসেবে আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।
No comments