সতর্ক করা হয়েছে মিয়ানমারের মন্ত্রীকে
ধর্ম
নিয়ে কঠোর মন্তব্য করার জন্য মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় ধর্ম ও সংস্কৃতি বিষয়ক
মন্ত্রী থুরা ইউ অং কো’কে সতর্ক করে দিয়েছেন দেশটির শীর্ষ নেতারা। তিনি
বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের ধর্মকে একটি ‘এক্সট্রিম রিলিজিয়ন’ বা
উগ্র ধর্ম বলে আখ্যায়িত করেছেন। মিয়ানমারের প্রেসিডেন্টের অফিসের মুখপাত্র
ইউ জাও হতাই এ কথা জানালেও তিনি রোহিঙ্গাদেরকে ‘রোহিঙ্গা’ বলে অভিহিত করেন
নি। বলেছেন, যেসব ‘বাঙালি’ বাংলাদেশে গেছে তাদেরকে বোঝাতে মন্ত্রী থুরা ইউ
অং কো ওই মন্তব্য করেছিলেন এবং এ জন্য তাকে সতর্ক করা হয়েছে। কোন শীর্ষ
নেতারা তাকে সতর্ক করেছেন তা বলা হয় নি। এ খবর দিয়েছে মিয়ানমারের অনলাইন
দ্য মিয়ানমার টাইমস।
মুখপাত্র ইউ জাও হতাই প্রেসিডেন্সিয়াল প্যালেসে ৭ই ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলন করেন। সেখানে তিনি বলেন, মন্ত্রী যা বলেছেন সে বিষয়ে এরই মধ্যে তার সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন শীর্ষ নেতারা।
মূল বিষয় হলো, যখন মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলা হয় তখন সরকারের নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক কিছু বলা অনুমোদিত নয়। আরেকটি জিনিস হলো, সরকারি নীতি ও একান্ত ব্যক্তিগত শব্দ ব্যবহারকে পরিস্কারভাবে আলাদা করা উচিত।
গত মাসে কায়িন রাজ্যে মিয়াইং গাই নগু সায়াড’র অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিয়ে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখছিলেন থুরা ইউ অং কো। ওই সময় তিনি রোহিঙ্গাদের বোঝাতে ‘এক্সট্রিম রিলিজিয়ন’ শব্দের ব্যবহার করেন। বলা হয়, তিনি বলেছেন, একটি এক্সট্রিম রিলিজিয়ন আছে। পরে তিনি ন্যাপিততে বলেন, এক্সট্রিম রিলিজিয়ন দেশের ভিতরকার মুসলিমদের বুঝাতে ব্যবহার করা হয় নি। এটা ব্যবহার করা হয়েছে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ‘বাঙালিদের’ (যারা রোহিঙ্গা) বোঝাতে।
এমন শব্দ ব্যবহারের কারণে এরই মধ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছিল বাংলাদেশ। তবে রিপোর্টে বলা হয়েছে, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যে শরণার্থী প্রত্যাবর্তন ইস্যু আক্রান্ত হবে না। চুক্তি অনুযায়ীই কাজ হবে। ইউ জা হতাই বলেন, দুই দেশের মধ্যে সম্পাদিত চুক্তি অনুযায়ী আমরা প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখবো। স্থানীয় সুনির্দিষ্ট কিছু রিপোর্ট যা প্রকাশিত হচ্ছে তাতে এ প্রক্রিয়ার ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না। আমাদেরকে এগুলোর পার্থক্য বুঝতে হবে। প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ীই হবে।
মুখপাত্র ইউ জাও হতাই প্রেসিডেন্সিয়াল প্যালেসে ৭ই ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলন করেন। সেখানে তিনি বলেন, মন্ত্রী যা বলেছেন সে বিষয়ে এরই মধ্যে তার সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন শীর্ষ নেতারা।
মূল বিষয় হলো, যখন মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলা হয় তখন সরকারের নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক কিছু বলা অনুমোদিত নয়। আরেকটি জিনিস হলো, সরকারি নীতি ও একান্ত ব্যক্তিগত শব্দ ব্যবহারকে পরিস্কারভাবে আলাদা করা উচিত।
গত মাসে কায়িন রাজ্যে মিয়াইং গাই নগু সায়াড’র অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিয়ে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখছিলেন থুরা ইউ অং কো। ওই সময় তিনি রোহিঙ্গাদের বোঝাতে ‘এক্সট্রিম রিলিজিয়ন’ শব্দের ব্যবহার করেন। বলা হয়, তিনি বলেছেন, একটি এক্সট্রিম রিলিজিয়ন আছে। পরে তিনি ন্যাপিততে বলেন, এক্সট্রিম রিলিজিয়ন দেশের ভিতরকার মুসলিমদের বুঝাতে ব্যবহার করা হয় নি। এটা ব্যবহার করা হয়েছে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ‘বাঙালিদের’ (যারা রোহিঙ্গা) বোঝাতে।
এমন শব্দ ব্যবহারের কারণে এরই মধ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছিল বাংলাদেশ। তবে রিপোর্টে বলা হয়েছে, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যে শরণার্থী প্রত্যাবর্তন ইস্যু আক্রান্ত হবে না। চুক্তি অনুযায়ীই কাজ হবে। ইউ জা হতাই বলেন, দুই দেশের মধ্যে সম্পাদিত চুক্তি অনুযায়ী আমরা প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখবো। স্থানীয় সুনির্দিষ্ট কিছু রিপোর্ট যা প্রকাশিত হচ্ছে তাতে এ প্রক্রিয়ার ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না। আমাদেরকে এগুলোর পার্থক্য বুঝতে হবে। প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ীই হবে।
No comments