হারে শুরু পাকিস্তানের
বিশ্বকাপের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের শুরুটা হার দিয়েই হলো পাকিস্তানের। গতকাল একমাত্র টি-টোয়েন্টিতে জয়ের খুব কাছাকাছি গিয়েও জয় পায়নি আফ্রিদিরা। ১৫১ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট করতে নেমে দেবেন্দ্র বিশোর দুর্দান্ত বোলিংয়ে ১৪৩ রানেই শেষ হয় পাকিস্তান ইনিংস। ৪ ওভার বল করে মাত্র ১৭ রানের বিনিময়ে চারটি উইকেট নিয়েছেন এই উইন্ডিজ লেগস্পিনার।
টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন উইন্ডিজ অধিনায়ক ড্যারেন স্যামি। দ্বিতীয় ওভারে আন্দ্রে ফ্লেচার, আবদুর রেহমানের বলে আউট হয়ে ফিরে গেলেও দ্বিতীয় উইকেটে ৯৯ রানের জুটি গড়ে শক্ত ভিত্তি দাঁড় করান ওপেনার লেন্ডি সিমনস ও ড্যারেন ব্রাভো। সিমনস খেলেন ৪৪ বলে ৬৫ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। ব্রাভোর ব্যাট থেকে আসে ৪২ রান। এরপর আর কোনো বড় জুটি গড়তে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ পর্যন্ত ডানজা হাইটের ১৪ ও ক্রিস্টোফার বার্নওয়েলের ১১ রানের সুবাদে উইন্ডিজ স্কোরবোর্ডে জমা হয় ১৫০ রান।
জয়ের জন্য ১৫১ রানের টার্গেট নিয়ে ব্যাট করতে নেমে প্রথম চার ওভারের মধ্যে মাত্র ২০ রানেই দুই ওপেনার মোহাম্মদ হাফিজ ও আজমল শেহজাদকে হারিয়ে চাপের মুখে পড়ে যায় পাকিস্তান। এর পরও কেউই গড়তে পারেননি বড় কোনো জুটি। রবি রামপল আর দেবেন্দ্র বিশোর দুর্দান্ত বোলিংয়ের সামনে খুব বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি কোনো পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানই। উমর আকমল ৪১ বলে ৪১ রানের ইনিংসটি খেলে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু সেটা জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তান ইনিংস শেষ হয় ১৪৩ রানে। মাত্র ১৭ রানের বিনিময়ে ৪টি উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হন বিশো। রামপল নিয়েছেন তিনটি উইকেট।
টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন উইন্ডিজ অধিনায়ক ড্যারেন স্যামি। দ্বিতীয় ওভারে আন্দ্রে ফ্লেচার, আবদুর রেহমানের বলে আউট হয়ে ফিরে গেলেও দ্বিতীয় উইকেটে ৯৯ রানের জুটি গড়ে শক্ত ভিত্তি দাঁড় করান ওপেনার লেন্ডি সিমনস ও ড্যারেন ব্রাভো। সিমনস খেলেন ৪৪ বলে ৬৫ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। ব্রাভোর ব্যাট থেকে আসে ৪২ রান। এরপর আর কোনো বড় জুটি গড়তে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ পর্যন্ত ডানজা হাইটের ১৪ ও ক্রিস্টোফার বার্নওয়েলের ১১ রানের সুবাদে উইন্ডিজ স্কোরবোর্ডে জমা হয় ১৫০ রান।
জয়ের জন্য ১৫১ রানের টার্গেট নিয়ে ব্যাট করতে নেমে প্রথম চার ওভারের মধ্যে মাত্র ২০ রানেই দুই ওপেনার মোহাম্মদ হাফিজ ও আজমল শেহজাদকে হারিয়ে চাপের মুখে পড়ে যায় পাকিস্তান। এর পরও কেউই গড়তে পারেননি বড় কোনো জুটি। রবি রামপল আর দেবেন্দ্র বিশোর দুর্দান্ত বোলিংয়ের সামনে খুব বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি কোনো পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানই। উমর আকমল ৪১ বলে ৪১ রানের ইনিংসটি খেলে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু সেটা জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তান ইনিংস শেষ হয় ১৪৩ রানে। মাত্র ১৭ রানের বিনিময়ে ৪টি উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হন বিশো। রামপল নিয়েছেন তিনটি উইকেট।
No comments