মাথাপিছু ঋণ ১৩ হাজার ১৬০ টাকা, সর্বোচ্চ মুনাফা ইসলামী ব্যাংকের -সংসদে অর্থমন্ত্রী
বাংলাদেশের
জনগণের মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ ১৩ হাজার ১৬০ টাকা। বৃহস্পতিবার সংসদে এক
প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ তথ্য জানান।
অর্থমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে তাঁর পক্ষে প্রশ্নের জবাবে দেন প্রতিমন্ত্রী এম এ
মান্নান।
এ সম্পর্কে নুরজাহান বেগমের প্রশ্নের জবাবে সংসদকে জানানো হয়, গত ৩০ জুন পর্যন্ত বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ২ লাখ ৭ হাজার ২৬৫ কোটি টাকা।
এর আগে গত বছরের জুনে অর্থমন্ত্রী ২০১২-২০১৩ অর্থবছরের হিসাব দিয়ে সংসদে বলেছিলেন, বাংলাদেশের জনগণে মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ ১২ হাজার ৭০০ টাকা। এই হিসাবে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ৪৬০ টাকা।
অর্থমন্ত্রী জানান, ১১টি উন্নয়ন সহযোগী ও দেশের কাছ থেকে বৈদেশিক ঋণ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১ লাখ ২ হাজার ৩৪৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে। এ ছাড়া এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিপি) থেকে ৬১ হাজার ৮৫০ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, জাপান থেকে ১৯ হাজার ৩৭৬ কোটি ১৮ লাখ এবং চীন থেকে ৭ হাজার ৩৫৬ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে। বাকি ঋণ নেওয়া হয়েছে আইডিবি, ডেনমার্ক, ভারত, কুয়েত, দক্ষিণ কোরিয়া, ইফাদ ও অন্যান্যদের কাছ থেকে।
সর্বোচ্চ মুনাফা ইসলামী ব্যাংকের, লোকসানে বেসিক ব্যাংক
সরকারি দলের এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণের সুদ বাবদ এক হাজার ৪১৯ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। সোহরাব উদ্দিনের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, ২০১৪ সালে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ এক হাজার ৬২১ কোটি ২১ লাখ টাকা মুনাফা করেছে ইসলামী ব্যাংক। লোকসানে আছে বেসিক ব্যাংক (১১০ কোটি ৭৯ লাখ টাকা), কৃষি ব্যাংক (১৮৫ কোটি ৬১ লাখ টাকা), আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক (২১ কোটি ৫৬ লাখ টাকা) ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান (৯৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকা)।
নিজাম উদ্দিন হাজারীর প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ ২৫ হাজার ২০ দশমিক ৪৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০০৪ সালে এর পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৭০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এ সম্পর্কে নুরজাহান বেগমের প্রশ্নের জবাবে সংসদকে জানানো হয়, গত ৩০ জুন পর্যন্ত বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ২ লাখ ৭ হাজার ২৬৫ কোটি টাকা।
এর আগে গত বছরের জুনে অর্থমন্ত্রী ২০১২-২০১৩ অর্থবছরের হিসাব দিয়ে সংসদে বলেছিলেন, বাংলাদেশের জনগণে মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ ১২ হাজার ৭০০ টাকা। এই হিসাবে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ৪৬০ টাকা।
অর্থমন্ত্রী জানান, ১১টি উন্নয়ন সহযোগী ও দেশের কাছ থেকে বৈদেশিক ঋণ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১ লাখ ২ হাজার ৩৪৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে। এ ছাড়া এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিপি) থেকে ৬১ হাজার ৮৫০ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, জাপান থেকে ১৯ হাজার ৩৭৬ কোটি ১৮ লাখ এবং চীন থেকে ৭ হাজার ৩৫৬ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে। বাকি ঋণ নেওয়া হয়েছে আইডিবি, ডেনমার্ক, ভারত, কুয়েত, দক্ষিণ কোরিয়া, ইফাদ ও অন্যান্যদের কাছ থেকে।
সর্বোচ্চ মুনাফা ইসলামী ব্যাংকের, লোকসানে বেসিক ব্যাংক
সরকারি দলের এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণের সুদ বাবদ এক হাজার ৪১৯ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। সোহরাব উদ্দিনের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, ২০১৪ সালে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ এক হাজার ৬২১ কোটি ২১ লাখ টাকা মুনাফা করেছে ইসলামী ব্যাংক। লোকসানে আছে বেসিক ব্যাংক (১১০ কোটি ৭৯ লাখ টাকা), কৃষি ব্যাংক (১৮৫ কোটি ৬১ লাখ টাকা), আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক (২১ কোটি ৫৬ লাখ টাকা) ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান (৯৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকা)।
নিজাম উদ্দিন হাজারীর প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ ২৫ হাজার ২০ দশমিক ৪৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০০৪ সালে এর পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৭০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
No comments