অকালে চুল পাকা রোধে করণীয়
অনেকের
অল্প বয়সেই চুল পেকে যায়। যদিও চুল পাকার সঙ্গে বয়সের খুব একটা সম্পর্ক
নেই। নানা কারণে চুল পাকতে পারে। তবে অল্প বয়সে চুল পাকলে অনেক সময়
বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হতে পারে। তবে কিছু কার্যাবলী আপনাকে অকালে চুল
পাকার হাত থেকে রক্ষা করতে পারে। চলুন জেনে নেয়া যাক এমনই কিছু টিপস।
পুষ্টিকর খাবার: চুলের স্বাভাবিক কালো রং ধরে রাখতে পুষ্টিকর খাবার অত্যন্ত জরুরি। শরীরে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের ঘাটতি দেখা দিলে চুল পাকতে শুরু করে। ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ খাদ্য খেতে বলেন বিশেষজ্ঞরা, যেমন- গমের আটা থেকে তৈরি খাবার, দই, সবুজ শাকসবজি।
মেডিটেশন: অকালে চুল পাকার অন্যতম কারণ অতিরিক্ত মানসিক চাপ। ঘরে, বাইরে অতিরিক্ত টেনশন বাড়লে অকালে চুল পেকে যেতে পারে। বেশি চিন্তাভাবনা করলেও চুল সাদা হয়ে যেতে পারে। তাই প্রতিদিন সময় ধরে যোগব্যায়াম করুন। মাথা ঠাণ্ডা রাখুন। মনকে শান্ত রাখার সবচেয়ে উপকারী দাওয়াই মেডিটেশন। নিয়মিত ১০ মিনিট ধ্যান করুন।
নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম: নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করলে সুস্থ শরীর লাভ করা যায়। পাশাপাশি চুল পাকার হাত থেকেও মুক্তি মেলে। শারীরিক কসরতের কারণে মাথার স্কাল্পে রক্ত চলাচল স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে শুরু করে। চুলের বৃদ্ধি ঠিকমতো হয়। চুল পড়া, চুল পাকা থেমে যায়। তাই চুলের স্বার্থে প্রতিদিন শারীরিক ব্যায়াম প্রয়োজন।
সঠিক পরিচর্যা: অকালে চুল পাকা প্রতিরোধে চুলের সঠিক পরিচর্যা জরুরি। চুলের যত্ন না নিলে চুল ঝরবে তো বটেই, সাদাও হয়ে যাবে। তাই চুলের সঠিক দেখভালের জন্য নিয়মিত মাথায় তেল লাগানো উচিত।
পানি পান: এসবের সঙ্গে পর্যাপ্ত পানি পান প্রয়োজন। সঠিক পরিমাণে পানি খেলে শরীরে টক্সিনের মাত্রা ঠিক থাকে। সুস্থ শরীর লাভ করা যায়। এগুলো মেনে চললে অকালে চুল পাকার হাত থেকেও নিস্তার মেলে।
পুষ্টিকর খাবার: চুলের স্বাভাবিক কালো রং ধরে রাখতে পুষ্টিকর খাবার অত্যন্ত জরুরি। শরীরে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের ঘাটতি দেখা দিলে চুল পাকতে শুরু করে। ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ খাদ্য খেতে বলেন বিশেষজ্ঞরা, যেমন- গমের আটা থেকে তৈরি খাবার, দই, সবুজ শাকসবজি।
মেডিটেশন: অকালে চুল পাকার অন্যতম কারণ অতিরিক্ত মানসিক চাপ। ঘরে, বাইরে অতিরিক্ত টেনশন বাড়লে অকালে চুল পেকে যেতে পারে। বেশি চিন্তাভাবনা করলেও চুল সাদা হয়ে যেতে পারে। তাই প্রতিদিন সময় ধরে যোগব্যায়াম করুন। মাথা ঠাণ্ডা রাখুন। মনকে শান্ত রাখার সবচেয়ে উপকারী দাওয়াই মেডিটেশন। নিয়মিত ১০ মিনিট ধ্যান করুন।
নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম: নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করলে সুস্থ শরীর লাভ করা যায়। পাশাপাশি চুল পাকার হাত থেকেও মুক্তি মেলে। শারীরিক কসরতের কারণে মাথার স্কাল্পে রক্ত চলাচল স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে শুরু করে। চুলের বৃদ্ধি ঠিকমতো হয়। চুল পড়া, চুল পাকা থেমে যায়। তাই চুলের স্বার্থে প্রতিদিন শারীরিক ব্যায়াম প্রয়োজন।
সঠিক পরিচর্যা: অকালে চুল পাকা প্রতিরোধে চুলের সঠিক পরিচর্যা জরুরি। চুলের যত্ন না নিলে চুল ঝরবে তো বটেই, সাদাও হয়ে যাবে। তাই চুলের সঠিক দেখভালের জন্য নিয়মিত মাথায় তেল লাগানো উচিত।
পানি পান: এসবের সঙ্গে পর্যাপ্ত পানি পান প্রয়োজন। সঠিক পরিমাণে পানি খেলে শরীরে টক্সিনের মাত্রা ঠিক থাকে। সুস্থ শরীর লাভ করা যায়। এগুলো মেনে চললে অকালে চুল পাকার হাত থেকেও নিস্তার মেলে।
No comments