সাংবাদিকদের পেটালেন নির্বাহী প্রকৌশলী
নড়াইল গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী তাঁর কার্যালয়ে সাংবাদিকদের লাঠি দিয়ে পেটান l ছবি: প্রথম আলো |
তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে নড়াইল গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর হামলার শিকার হয়েছেন সাংবাদিকেরা। গতকাল মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে।
সাংবাদিক সূত্রে জানা যায়, বৈশাখী টিভির নড়াইল প্রতিনিধি মিরাজ খান লোহাগড়া উপজেলার ফায়ার স্টেশনের ভবন নির্মাণ-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করতে ও গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী এ বি এম জালাল উদ্দিন সাক্ষাৎকার আনতে যান। এ সময় জালাল উদ্দিন সাংবাদিক মিরাজের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন এবং একপর্যায়ে তাঁকে কক্ষে আটকে রাখেন। বিষয়টি অন্য সাংবাদিকেরা জানতে পেরে তাঁরা ওই কর্মকর্তার কার্যালয়ে যান। সেখানে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে নির্বাহী প্রকৌশলী তাঁর কাছে থাকা লাঠি দিয়ে সাংবাদিকদের পেটান এবং টেবিলের ওপরে থাকা পেপারওয়েট, কলমদানিসহ বিভিন্ন জিনিস ছুড়ে মারেন। এ ঘটনায় কয়েকজন সাংবাদিক আহত হন। খবর পেয়ে পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
মিরাজ হোসেন বলেন, নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলায় নবনির্মিত ফায়ার স্টেশন চালু সম্পর্কে একটি সাক্ষাৎকার নিতে গতকাল সকাল ১০টার দিকে তিনি ওই কর্মকর্তার দপ্তরে যান।
সংবাদ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি কাজী হাফিজ বলেন, পিটুনিকে বাধা দিতে গিয়ে তিনিও নির্বাহী প্রকৌশলীর লাঠির আঘাত পেয়েছেন।
এ বিষয়ে কথা বলতে গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তরে গিয়ে তাঁর কক্ষ বন্ধ পাওয়া যায়। পরে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর মুঠোফোন বন্ধ যাওয়া যায়।
পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম বলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আনন্দ কুমার বিশ্বাস এবং গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে একটি বৈঠকে বসে বিষয়টি মীমাংসা করা হয়েছে।
সাংবাদিক সূত্রে জানা যায়, বৈশাখী টিভির নড়াইল প্রতিনিধি মিরাজ খান লোহাগড়া উপজেলার ফায়ার স্টেশনের ভবন নির্মাণ-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করতে ও গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী এ বি এম জালাল উদ্দিন সাক্ষাৎকার আনতে যান। এ সময় জালাল উদ্দিন সাংবাদিক মিরাজের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন এবং একপর্যায়ে তাঁকে কক্ষে আটকে রাখেন। বিষয়টি অন্য সাংবাদিকেরা জানতে পেরে তাঁরা ওই কর্মকর্তার কার্যালয়ে যান। সেখানে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে নির্বাহী প্রকৌশলী তাঁর কাছে থাকা লাঠি দিয়ে সাংবাদিকদের পেটান এবং টেবিলের ওপরে থাকা পেপারওয়েট, কলমদানিসহ বিভিন্ন জিনিস ছুড়ে মারেন। এ ঘটনায় কয়েকজন সাংবাদিক আহত হন। খবর পেয়ে পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
মিরাজ হোসেন বলেন, নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলায় নবনির্মিত ফায়ার স্টেশন চালু সম্পর্কে একটি সাক্ষাৎকার নিতে গতকাল সকাল ১০টার দিকে তিনি ওই কর্মকর্তার দপ্তরে যান।
সংবাদ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি কাজী হাফিজ বলেন, পিটুনিকে বাধা দিতে গিয়ে তিনিও নির্বাহী প্রকৌশলীর লাঠির আঘাত পেয়েছেন।
এ বিষয়ে কথা বলতে গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তরে গিয়ে তাঁর কক্ষ বন্ধ পাওয়া যায়। পরে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর মুঠোফোন বন্ধ যাওয়া যায়।
পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম বলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আনন্দ কুমার বিশ্বাস এবং গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে একটি বৈঠকে বসে বিষয়টি মীমাংসা করা হয়েছে।
No comments