দুই পৃষ্ঠার কাগজ চুরি করে প্রকাশ করলে রায় প্রশ্নবিদ্ধ হয় না: সুরঞ্জিত
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছেন, দুই পৃষ্ঠার কাগজ চুরি করে
প্রকাশ করলে রায় প্রশ্নবিদ্ধ হয় না।বিএনপির নেতা সালাউদ্দিন কাদের
চৌধুরীর বিরুদ্ধে আদালতের রায়ের খসড়া ফাঁস হওয়া প্রসঙ্গে আজ শুক্রবার
রাজধানীতে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় সুরঞ্জিত এই মন্তব্য করেন।
ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স
মিলনায়তনে নৌকা সমর্থক
গোষ্ঠী এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।
সভায় সুরঞ্জিত বলেন, সাকা চৌধুরীর রায় ফাঁস ও স্কাইপ কেলেঙ্কারির সঙ্গে বিএনপি সরাসরি জড়িত।যাদের ইশারায় এবং সহায়তায় এই রায় ফাঁস হয়েছে, তাদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা উচিত।
আইন মন্ত্রণালয় এই রায় ফাঁসের সঙ্গে জড়িত নয় উল্লেখ করে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, দুই পৃষ্ঠার কাগজ চুরি করে প্রকাশ করলে রায় প্রশ্নবিদ্ধ হয় না।যতক্ষণ না একজন বিচারপতি রায়ের কপিতে স্বাক্ষর করেন, ততক্ষণ সেটি রায়ই হয় না।এটা নিয়ে (কৈফিয়তের) রিজয়েন্ডারের কোনো সুযোগ নেই।যদি এই রায় নিয়ে বিএনপি প্রশ্ন তোলে, তাহলে তারা নিজেরাই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাবে।
দপ্তরবিহীন এই মন্ত্রী আরও বলেন, যারা মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছে, মা-বোনের ইজ্জত লুণ্ঠন করেছে, তাদের পক্ষে আর কোনো জনসমর্থন নেই।যুদ্ধপরাধীদের ছেড়ে বিএনপিকে গণতন্ত্রের পথে আসার আহ্বান জানান তিনি।
সভায় সুরঞ্জিত বলেন, সাকা চৌধুরীর রায় ফাঁস ও স্কাইপ কেলেঙ্কারির সঙ্গে বিএনপি সরাসরি জড়িত।যাদের ইশারায় এবং সহায়তায় এই রায় ফাঁস হয়েছে, তাদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা উচিত।
আইন মন্ত্রণালয় এই রায় ফাঁসের সঙ্গে জড়িত নয় উল্লেখ করে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, দুই পৃষ্ঠার কাগজ চুরি করে প্রকাশ করলে রায় প্রশ্নবিদ্ধ হয় না।যতক্ষণ না একজন বিচারপতি রায়ের কপিতে স্বাক্ষর করেন, ততক্ষণ সেটি রায়ই হয় না।এটা নিয়ে (কৈফিয়তের) রিজয়েন্ডারের কোনো সুযোগ নেই।যদি এই রায় নিয়ে বিএনপি প্রশ্ন তোলে, তাহলে তারা নিজেরাই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাবে।
দপ্তরবিহীন এই মন্ত্রী আরও বলেন, যারা মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছে, মা-বোনের ইজ্জত লুণ্ঠন করেছে, তাদের পক্ষে আর কোনো জনসমর্থন নেই।যুদ্ধপরাধীদের ছেড়ে বিএনপিকে গণতন্ত্রের পথে আসার আহ্বান জানান তিনি।
নৌকা সমর্থক গোষ্ঠীর উপদেষ্টা হাজি মো.
সেলিমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায়
বক্তব্য দেন জাসদ নেতা হারুন চৌধুরী ও নৌকা সমর্থক গোষ্ঠীর সভাপতি
হুমায়ুন কবির।
No comments