ঈদের ছুটিতে মানুষের ঢল রাজশাহীর বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে by শরীফ সুমন
ঈদের ছুটিতে রাজশাহী শহর এখন ফাঁকা। চিরচেনা প্রাণচাঞ্চল্য অনুপস্থিত।
ঈদ-উল-আজহার ছুটির পর অফিস-আদালত খুলবে সোমবার। রোববারই কোরবানির ব্যস্ততা
শেষ। তাই রাজশাহী মহানগরজুড়ে এখন চলছে ছুটির আমেজ।
ইতিমধ্যে
কার্তিকের মধ্য সপ্তাহে রাজশাহীতে হালকা শীত পড়েছে। তাই শীতের আমেজে
বিকেলের রোদে সবাই একযোগে বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়ছেন। সন্ধ্যা গড়াতেই বিনোদন
কেন্দ্রগুলোতে তরুণ-তরুণী ও শিশু-কিশোরসহ সব বয়সের মানুষের ঢল নামে।
রাজশাহী
আবহাওয়া অধিদফতরের মেট্রোলোজিক্যাল অ্যাসিসটেন্ট আশরাফুল আলম বাংলানিউজকে
জানান, রাজশাহী মহানগরীতে রোবাবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১ দশমিক ৪
ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ম ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকাল ৬টায়
বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮২ শতাংশ এবং সন্ধ্যা ৬টায় ৭০ শতাংশ।
ঈদের ছুটিতে ব্যস্ত এ মহানগর প্রায় ফাঁকা। অনেকটা পাল্টে গেছে কোলাহল আর যানবাহনে ঠাসা মহানগরের চেহারা। সারাদিন রাজপথে পথচারী ও যানবাহন চলাচল করছে নামমাত্র।
আর তাই ‘রিকশার মহানগরে’ রিকশার কদর ছিল তুঙ্গে। এই সুযোগে রিকশাচালকরা মানুষের কাছ থেকে দ্বিগুণেরও বেশি ভাড়া হাঁকিয়েছেন।
এদিকে, ঈদের দিন সবাই কুরবানি নিয়ে ব্যস্ত থাকায় রোববার বিকেলটি ছিল যেন বিনোদনের। বিকেলে সূর্য পশ্চিমাকাশে নামার পর মহানগরের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে মানুষের ঢল নামে।
তাই বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে বিকেলে মানুষের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। সন্ধ্যায় তার মাত্রা আরো বাড়ে। মহানগরের বেশিরভাগ সড়ক ফাঁকা থাকলেও বিকেলের পর থেকেই মহানগরবাসী আনন্দ উপভোগের জন্য একযোগে বেরিয়ে পড়েন। ফলে বিকেলে কয়েকটি পয়েন্টেই হাল্কা যানজট দেখা গেছে। তবে তা বড় কোনো দুর্ভোগের কারণ হয়নি।
সন্ধ্যায় মহানগরের বিভিন্ন স্থানে ঈদ উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া রাজশাহী জেলা প্রশাসন ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন দিনটি পালনের লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। এতে স্থানীয় শিল্পীরা অংশগ্রহণ করছেন। সব অনুষ্ঠানই উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।
এছাড়া ঈদের দ্বিতীয় দিনে রোববার মহানগরের কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানা, আইওটি বাঁধ, শহীদ জিয়া শিশু পার্ক, শিমলা পার্ক, পদ্মা গার্ডেন, ভাদ্রা পার্কসহ বিভিন্ন বিনোদন স্পট বিনোদন পিপাসুদের কোলাহলে মুখরিত হয়ে উঠেছিল। সবাই প্রাণভরে উপভোগ করেছেন ঈদের আনন্দ।
ঈদের ছুটিতে ব্যস্ত এ মহানগর প্রায় ফাঁকা। অনেকটা পাল্টে গেছে কোলাহল আর যানবাহনে ঠাসা মহানগরের চেহারা। সারাদিন রাজপথে পথচারী ও যানবাহন চলাচল করছে নামমাত্র।
আর তাই ‘রিকশার মহানগরে’ রিকশার কদর ছিল তুঙ্গে। এই সুযোগে রিকশাচালকরা মানুষের কাছ থেকে দ্বিগুণেরও বেশি ভাড়া হাঁকিয়েছেন।
এদিকে, ঈদের দিন সবাই কুরবানি নিয়ে ব্যস্ত থাকায় রোববার বিকেলটি ছিল যেন বিনোদনের। বিকেলে সূর্য পশ্চিমাকাশে নামার পর মহানগরের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে মানুষের ঢল নামে।
তাই বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে বিকেলে মানুষের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। সন্ধ্যায় তার মাত্রা আরো বাড়ে। মহানগরের বেশিরভাগ সড়ক ফাঁকা থাকলেও বিকেলের পর থেকেই মহানগরবাসী আনন্দ উপভোগের জন্য একযোগে বেরিয়ে পড়েন। ফলে বিকেলে কয়েকটি পয়েন্টেই হাল্কা যানজট দেখা গেছে। তবে তা বড় কোনো দুর্ভোগের কারণ হয়নি।
সন্ধ্যায় মহানগরের বিভিন্ন স্থানে ঈদ উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া রাজশাহী জেলা প্রশাসন ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন দিনটি পালনের লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। এতে স্থানীয় শিল্পীরা অংশগ্রহণ করছেন। সব অনুষ্ঠানই উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।
এছাড়া ঈদের দ্বিতীয় দিনে রোববার মহানগরের কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানা, আইওটি বাঁধ, শহীদ জিয়া শিশু পার্ক, শিমলা পার্ক, পদ্মা গার্ডেন, ভাদ্রা পার্কসহ বিভিন্ন বিনোদন স্পট বিনোদন পিপাসুদের কোলাহলে মুখরিত হয়ে উঠেছিল। সবাই প্রাণভরে উপভোগ করেছেন ঈদের আনন্দ।
No comments