সঙ্গীতে বর্ষসেরা নারী কেটি পেরি
রক-পপ সঙ্গীতাঙ্গনে নবাগত জনপ্রিয় তারকাদের অন্যতম কেটি পেরির ২৮তম জন্মবার্ষিকী৷ মার্কিন এই তারকা বিগত কয়েক বছরে তার সঙ্গীত জীবনে পেয়ে আসছেন সাফল্য, খ্যাতি এবং স্বীকৃতি৷
২০০৮ সালে ‘ওয়ান অফ দ্য বয়েজ' অ্যালবামের মধ্য দিয়ে বিশ্ব পপসঙ্গীতের অঙ্গনে গীতিকার, সুরকার, বাদক ও গায়িকা কেটি পেরির আত্মপ্রকাশ৷ আমেরিকাসহ বিশ্বের বহু দেশে হিট গানের তালিকায় প্রথম দিকে স্থান অধিকার করে এই অ্যালবাম৷ ‘আই কিসড আ গার্ল' বছরের শ্রেষ্ঠ গান হিসেবে গ্র্যামি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়৷
তৃতীয় অ্যালবাম ‘টিনএজ ড্রিম' তাকে এনে দেয় বিরাট সাফল্য৷ এই অ্যালবামের পাঁচটি গান বিখ্যাত বিলবোর্ড সঙ্গীত তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করে নেয়৷ মাইকেল জ্যাকসন ছাড়া সঙ্গীত-ইতিহাসে তিনিই প্রথম নারী শিল্পী যিনি এই মাইলফলক অর্জন করতে পেরেছেন৷
তার আসল নাম ক্যাথরিন এলিজাবেথ হাডসন৷ জন্ম ১৯৮৪ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা বারবারা শহরে, এক রক্ষণশীল পরিবারে৷ গসপেল সঙ্গীতের মধ্য দিয়েই শুরু হয় তার সঙ্গীতচর্চা৷ ১৩ বছর বয়স থেকে গিটারে তার স্বশিক্ষা৷ এ সময় বিখ্যাত ব্রিটিশ রক সঙ্গীতগোষ্ঠী ‘কুইন'-এর একটি অ্যালবাম শোনার পর থেকেই এই গোষ্ঠীর কর্ণধার ফ্রেডি মার্কারির গভীর অনুরাগী হয়ে ওঠেন তিনি৷ ১৭ বছর বয়সে পরিবারের কঠোর নিয়মানুবর্তিতার বেড়া পেরিয়ে তিনি চলে আসেন লস অ্যাঞ্জেলেসে৷ এখানে তাঁর পরিচয় হয় প্রযোজক ও গীতিকার গ্লেন ব্যালার্ডের সাথে৷ তারই সহযোগিতায় ২০০৭ সালে ক্যাপিটাল রেকর্ডের সাথে চুক্তিবদ্ধ হোন কেটি৷ সেই থেকেই শুরু হয় তাঁর সফল সঙ্গীত জীবন৷
বিশ্বব্যাপী সাত কোটিরও বেশি অ্যালবাম বিক্রি হয়েছে তার৷ স্বতঃস্ফূর্ত সুরেলা কণ্ঠে, রক ও গসপেল সংগীতের ছোঁয়ায় এক নতুন স্বাদের পপ সংগীত উপহার দিয়েছেন তাঁর অসংখ্য অনুরাগীদের৷ এ বছর সেপ্টেম্বর মাসে বিলবোর্ড সঙ্গীত ম্যাগাজিনের ২০১২ সালের ‘উওমেন অফ দ্য ইয়ার' হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি৷ ২০০৯ সালে ‘শ্রেষ্ঠ আন্তর্জাতিক নবাগত সঙ্গীত শিল্পী' হিসেবে ব্রিটসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন প্রতিভাবান সঙ্গীত শিল্পী কেটি পেরি৷সূত্র: ডয়েচে ভেলে।
তার আসল নাম ক্যাথরিন এলিজাবেথ হাডসন৷ জন্ম ১৯৮৪ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা বারবারা শহরে, এক রক্ষণশীল পরিবারে৷ গসপেল সঙ্গীতের মধ্য দিয়েই শুরু হয় তার সঙ্গীতচর্চা৷ ১৩ বছর বয়স থেকে গিটারে তার স্বশিক্ষা৷ এ সময় বিখ্যাত ব্রিটিশ রক সঙ্গীতগোষ্ঠী ‘কুইন'-এর একটি অ্যালবাম শোনার পর থেকেই এই গোষ্ঠীর কর্ণধার ফ্রেডি মার্কারির গভীর অনুরাগী হয়ে ওঠেন তিনি৷ ১৭ বছর বয়সে পরিবারের কঠোর নিয়মানুবর্তিতার বেড়া পেরিয়ে তিনি চলে আসেন লস অ্যাঞ্জেলেসে৷ এখানে তাঁর পরিচয় হয় প্রযোজক ও গীতিকার গ্লেন ব্যালার্ডের সাথে৷ তারই সহযোগিতায় ২০০৭ সালে ক্যাপিটাল রেকর্ডের সাথে চুক্তিবদ্ধ হোন কেটি৷ সেই থেকেই শুরু হয় তাঁর সফল সঙ্গীত জীবন৷
বিশ্বব্যাপী সাত কোটিরও বেশি অ্যালবাম বিক্রি হয়েছে তার৷ স্বতঃস্ফূর্ত সুরেলা কণ্ঠে, রক ও গসপেল সংগীতের ছোঁয়ায় এক নতুন স্বাদের পপ সংগীত উপহার দিয়েছেন তাঁর অসংখ্য অনুরাগীদের৷ এ বছর সেপ্টেম্বর মাসে বিলবোর্ড সঙ্গীত ম্যাগাজিনের ২০১২ সালের ‘উওমেন অফ দ্য ইয়ার' হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি৷ ২০০৯ সালে ‘শ্রেষ্ঠ আন্তর্জাতিক নবাগত সঙ্গীত শিল্পী' হিসেবে ব্রিটসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন প্রতিভাবান সঙ্গীত শিল্পী কেটি পেরি৷সূত্র: ডয়েচে ভেলে।
No comments