আবারও ফাঁসছেন মরিনহো
বার্সেলোনা আনুষ্ঠানিক কোনো অভিযোগ করেনি। তা বলে হোসে মরিনহো মুক্তি পাচ্ছেন না। স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন নিজ উদ্যোগে তদন্ত করছে রিয়াল মাদ্রিদের কোচের বিরুদ্ধে। ৪ থেকে ১২ ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হতে পারেন রিয়ালের পর্তুগিজ কোচ।
সুপার কাপের দ্বিতীয় লেগে বার্সেলোনার সহকারী কোচ টিটো ভিলানোভার দিকে তেড়ে গিয়েছিলেন রিয়ালের মাদ্রিদ কোচ। তাঁর চোখে খোঁচাও দিয়েছিলেন। বিষয়টি তদন্ত করছে স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন।
মরিনহো স্পেনের ফুটবলে পাগুলে কাণ্ডকীর্তি করে আসছেন গত মৌসুম রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেওয়ার পর থেকেই। মাঠে প্রায় প্রতিদিনই নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন, অথচ রিয়ালকে এনে দিতে পারেননি বড় কোনো শিরোপা। গুঞ্জন ছিল মরিনহো রিয়াল ছেড়ে চলে যাবেন। সেটি একটু থিতিয়ে গিয়েছিল, কিন্তু আবার তা জোর পেল।
তবে মরিনহো বলেছেন, তিনি এভাবে ছেড়ে যাওয়ার পাত্র নন। ‘আমাকে যারা চেনে না শুধু তারাই এ অবস্থায় আমার রিয়াল ছেড়ে যাওয়ার কথা ভাবছে। প্রাক-মৌসুমে রিয়াল মাদ্রিদের পারফরম্যান্সে অনেকেই বিস্মিত। আমি কিছুতেই ক্লাব ছাড়ছি না, এটা সম্ভবত তাদের জন্য আরেকটি বিস্মিত হওয়ার মতো খবর’—ক্লাবের ওয়েবসাইটে সমর্থকদের উদ্দেশে লিখেছেন মরিনহো।
কেন তিনি এখনই রিয়াল ছাড়ছেন না, মরিনহো সেই ব্যাখ্যাও দিয়েছেন, ‘আমার রিয়াল ছাড়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। দারুণ একজন সভাপতি পেয়েছি। যিনি অনেক বুদ্ধিমান এবং আমার বন্ধু মানুষ।’ সুপার কাপের দ্বিতীয় লেগে নিজে যে আচরণ করেছেন সেজন্য মরিনহোকে অনেকে ক্ষমাও চাইতে বলেছেন। কিন্তু মরিনহো সাধারণভাবে ক্ষমা চাইতে নারাজ, ‘আমি মাদ্রিদের মানুষের কাছে ক্ষমা চাইতে পারি। শুধু তাদের কাছেই। কিছু মানুষ ফুটবলে ভণ্ডামির সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিয়েছে। ওরা নিজেদের আসল চেহারা লুকিয়ে রাখে এবং টানেলের অনেক ভেতরে গিয়ে কানে কানে কথা বলে! আমি ভণ্ডামি করতে জানি না এবং করতেও চাই না।’
সুপার কাপের দ্বিতীয় লেগে বার্সেলোনার সহকারী কোচ টিটো ভিলানোভার দিকে তেড়ে গিয়েছিলেন রিয়ালের মাদ্রিদ কোচ। তাঁর চোখে খোঁচাও দিয়েছিলেন। বিষয়টি তদন্ত করছে স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন।
মরিনহো স্পেনের ফুটবলে পাগুলে কাণ্ডকীর্তি করে আসছেন গত মৌসুম রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেওয়ার পর থেকেই। মাঠে প্রায় প্রতিদিনই নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন, অথচ রিয়ালকে এনে দিতে পারেননি বড় কোনো শিরোপা। গুঞ্জন ছিল মরিনহো রিয়াল ছেড়ে চলে যাবেন। সেটি একটু থিতিয়ে গিয়েছিল, কিন্তু আবার তা জোর পেল।
তবে মরিনহো বলেছেন, তিনি এভাবে ছেড়ে যাওয়ার পাত্র নন। ‘আমাকে যারা চেনে না শুধু তারাই এ অবস্থায় আমার রিয়াল ছেড়ে যাওয়ার কথা ভাবছে। প্রাক-মৌসুমে রিয়াল মাদ্রিদের পারফরম্যান্সে অনেকেই বিস্মিত। আমি কিছুতেই ক্লাব ছাড়ছি না, এটা সম্ভবত তাদের জন্য আরেকটি বিস্মিত হওয়ার মতো খবর’—ক্লাবের ওয়েবসাইটে সমর্থকদের উদ্দেশে লিখেছেন মরিনহো।
কেন তিনি এখনই রিয়াল ছাড়ছেন না, মরিনহো সেই ব্যাখ্যাও দিয়েছেন, ‘আমার রিয়াল ছাড়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। দারুণ একজন সভাপতি পেয়েছি। যিনি অনেক বুদ্ধিমান এবং আমার বন্ধু মানুষ।’ সুপার কাপের দ্বিতীয় লেগে নিজে যে আচরণ করেছেন সেজন্য মরিনহোকে অনেকে ক্ষমাও চাইতে বলেছেন। কিন্তু মরিনহো সাধারণভাবে ক্ষমা চাইতে নারাজ, ‘আমি মাদ্রিদের মানুষের কাছে ক্ষমা চাইতে পারি। শুধু তাদের কাছেই। কিছু মানুষ ফুটবলে ভণ্ডামির সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিয়েছে। ওরা নিজেদের আসল চেহারা লুকিয়ে রাখে এবং টানেলের অনেক ভেতরে গিয়ে কানে কানে কথা বলে! আমি ভণ্ডামি করতে জানি না এবং করতেও চাই না।’
No comments