গাদ্দাফিই লিবিয়ার বৈধ নেতা: চাভেজ
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হুগো চাভেজ গত মঙ্গলবার ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি শুধু মুয়াম্মার গাদ্দাফিকেই লিবিয়ার বৈধ নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে যাবেন। গাদ্দাফির পতন ঘনিয়ে আসার মুহূর্তে চাভেজ এই ঘোষণা দেন। খবর এএফপির।
চাভেজ বলেন, লিবিয়ায় শুধু একটি সরকারই আছে, যার নেতৃত্বে রয়েছেন মুয়াম্মার গাদ্দাফি।
চাভেজ আগের মতো আবারও লিবিয়ায় ন্যাটোর বোমা হামলার সমালোচনা করেন। ন্যাটোর হামলা দেশটির গাদ্দাফিবিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছে।
ভেনেজুয়েলার মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে চাভেজ বলেন, ‘আমরা দৃঢ়তার সঙ্গে লিবিয়ায় হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের প্রতি আমাদের সংহতি প্রকাশ করছি।’ চাভেজের বিবৃতি টেলিভিশন ও বেতারে প্রচারিত হয়।
খনিজ তেল রপ্তানিকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেকের ১২ সদস্যের অন্যতম হলো ভেনেজুয়েলা ও লিবিয়া। চাভেজ অভিযোগ করেন, পশ্চিমা দেশগুলো ‘হতাশাবাদে’ প্রণোদিত হয়ে উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার মজুদ করা তেল দখলের লোভ করছে। একটি দেশ ও এর ধনসম্পদ দখলের জন্য অভিযান চালানো একটি অজুহাত মাত্র।
গত সপ্তাহে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদের সঙ্গে বৈঠক করে লিবিয়ায় ‘সাম্রাজ্যবাদী অভিযান’ চালানোয় পশ্চিমাদের নিন্দা করেছিলেন চাভেজ। ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলোর বিরোধ রয়েছে।
লাতিন আমেরিকায় গাদ্দাফির প্রধান সমর্থক হলেন হুগো চাভেজ। ভেনেজুয়েলার সহযোগী ইকুয়েডরও একই ধরনের কথা বলেছে।
মঙ্গলবার ইকুয়েডরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিকোর্দো পাতিনো সরকারি অনলাইন সংবাদপত্রকে বলেন, এখন তারা (ন্যাটো ও পশ্চিমা বিশ্ব) ইরাকের মতো লিবিয়ার তেলের নিয়ন্ত্রণ নিতে যাচ্ছে, যা আগেই অনুমান করা হয়েছিল। তারা ইরাকে হামলা চালিয়ে তেলের নিয়ন্ত্রণ নেয়, সহস্রাধিক লোককে হত্যা করে।
চাভেজ বলেন, লিবিয়ায় শুধু একটি সরকারই আছে, যার নেতৃত্বে রয়েছেন মুয়াম্মার গাদ্দাফি।
চাভেজ আগের মতো আবারও লিবিয়ায় ন্যাটোর বোমা হামলার সমালোচনা করেন। ন্যাটোর হামলা দেশটির গাদ্দাফিবিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছে।
ভেনেজুয়েলার মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে চাভেজ বলেন, ‘আমরা দৃঢ়তার সঙ্গে লিবিয়ায় হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের প্রতি আমাদের সংহতি প্রকাশ করছি।’ চাভেজের বিবৃতি টেলিভিশন ও বেতারে প্রচারিত হয়।
খনিজ তেল রপ্তানিকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেকের ১২ সদস্যের অন্যতম হলো ভেনেজুয়েলা ও লিবিয়া। চাভেজ অভিযোগ করেন, পশ্চিমা দেশগুলো ‘হতাশাবাদে’ প্রণোদিত হয়ে উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার মজুদ করা তেল দখলের লোভ করছে। একটি দেশ ও এর ধনসম্পদ দখলের জন্য অভিযান চালানো একটি অজুহাত মাত্র।
গত সপ্তাহে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদের সঙ্গে বৈঠক করে লিবিয়ায় ‘সাম্রাজ্যবাদী অভিযান’ চালানোয় পশ্চিমাদের নিন্দা করেছিলেন চাভেজ। ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলোর বিরোধ রয়েছে।
লাতিন আমেরিকায় গাদ্দাফির প্রধান সমর্থক হলেন হুগো চাভেজ। ভেনেজুয়েলার সহযোগী ইকুয়েডরও একই ধরনের কথা বলেছে।
মঙ্গলবার ইকুয়েডরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিকোর্দো পাতিনো সরকারি অনলাইন সংবাদপত্রকে বলেন, এখন তারা (ন্যাটো ও পশ্চিমা বিশ্ব) ইরাকের মতো লিবিয়ার তেলের নিয়ন্ত্রণ নিতে যাচ্ছে, যা আগেই অনুমান করা হয়েছিল। তারা ইরাকে হামলা চালিয়ে তেলের নিয়ন্ত্রণ নেয়, সহস্রাধিক লোককে হত্যা করে।
No comments