সবার জন্যই উন্মুক্ত টেস্ট দল
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটে চলছে ‘নাথান লিওন’ ঝড়। মাত্র ৪টি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলা অফ স্পিনারকে শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দলে নেওয়ার পর থেকেই অস্ট্রেলিয়াজুড়ে সমালোচনার মিছিল। সেই মিছিলে যোগ দিলেন এমন একজন, যাঁর নামটি চমকে ওঠার মতো। শুধু এখনো খেলছেন বলেই নয়, তিনি যে অস্ট্রেলিয়ার একটি দলের অধিনায়কও! অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক ক্যামেরন হোয়াইটের আক্ষেপ, যে কাউকে ধরে এনে টেস্ট খেলতে নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে!
শেন ওয়ার্নের উত্তরসূরি খোঁজার তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন লিওন। ২০০৭ সালে ওয়ার্নের অবসরের পর অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট দলে জায়গা পাওয়া ১২তম স্পিনার এই ২৩ বছর বয়সী। টেস্ট দলের আরেক স্পিনার মাইকেল বিয়ার, লিওনের আগে ঝড় উঠেছিল যাঁকে নিয়ে। অ্যাশেজের শেষ টেস্টে নেওয়া হয়েছিল মাত্র ৫টি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলা বাঁহাতি স্পিনারকে। শ্রীলঙ্কায় অস্ট্রেলিয়ার দুই স্পিনারের প্রথম শ্রেণীর অভিজ্ঞতা ১৭ ম্যাচ! দলে জায়গা পাওয়া ফাস্ট বোলার টেন্ট কোপল্যান্ড প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলেছেন মাত্র ১৭টি। টেস্ট ক্যাপটা এত সহজলভ্য দেখে হতাশ হোয়াইট, ‘মনে হচ্ছে, যারা প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলে খেলছে, তাদের সবার জন্যই টেস্ট দলের দরজা উন্মুক্ত। জানি না কাজটা ঠিক হচ্ছে কিনা।’
এই নির্বাচন-নীতি নিয়ে প্রধান নির্বাচক অ্যান্ড্রু হিলডিচ এবং আরেক নির্বাচক ও ন্যাশনাল ট্যালেন্ট ম্যানেজার গ্রেগ চ্যাপেলের ব্যাখ্যাটাও অস্ট্রেলিয়ার প্রচলিত রীতির পুরো উল্টো। নির্বাচকদের ভাবনা হলো, অনেককে সুযোগ করে দেওয়া, তাঁদের মধ্যে শুরুতেই যাঁরা সম্ভাবনার ছাপ রাখতে পারবেন, তাঁদের লম্বা সময় ধরে গড়ে তোলা হবে। যেটাকে বলা যায় সম্ভাবনা দেখে দলে নেওয়া নয়, বরং দলে নিয়ে সম্ভাবনা আছে কি না দেখা! অথচ সর্বশেষ যখন অস্ট্রেলিয়াকে বিবর্তনের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে, তখন প্রক্রিয়াটা ছিল ভিন্ন। প্রতিভাবান একদল তরুণ ক্রিকেটার বাছাই করে অধিনায়ক অ্যালান বোর্ডারের নেতৃত্বে তাঁদের গড়ে তোলা হয়েছিল, যেখান থেকে বেরিয়ে এসেছিল স্টিভ ওয়াহ, ডিন জোনস, জিওফ মার্শ, ডেভিড বুন, ক্রেইগ ম্যাকডারমটের মতো ক্রিকেটাররা। ওয়েবসাইট।
কোচ টিম নিলসন অবশ্য নির্বাচকদের নীতির পক্ষেই, ‘আমরা এমন একজন স্পিনার খুঁজছি যে তিন ধরনের ক্রিকেটেই দীর্ঘদিন অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলতে পারবে। সত্যি বলতে আগে যাঁদের সুযোগ দেওয়া হয়েছে, কেউ সুযোগটা লুফে নিয়ে জায়গাটা পাকা করতে পারেনি।’
শেন ওয়ার্নের উত্তরসূরি খোঁজার তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন লিওন। ২০০৭ সালে ওয়ার্নের অবসরের পর অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট দলে জায়গা পাওয়া ১২তম স্পিনার এই ২৩ বছর বয়সী। টেস্ট দলের আরেক স্পিনার মাইকেল বিয়ার, লিওনের আগে ঝড় উঠেছিল যাঁকে নিয়ে। অ্যাশেজের শেষ টেস্টে নেওয়া হয়েছিল মাত্র ৫টি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলা বাঁহাতি স্পিনারকে। শ্রীলঙ্কায় অস্ট্রেলিয়ার দুই স্পিনারের প্রথম শ্রেণীর অভিজ্ঞতা ১৭ ম্যাচ! দলে জায়গা পাওয়া ফাস্ট বোলার টেন্ট কোপল্যান্ড প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলেছেন মাত্র ১৭টি। টেস্ট ক্যাপটা এত সহজলভ্য দেখে হতাশ হোয়াইট, ‘মনে হচ্ছে, যারা প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলে খেলছে, তাদের সবার জন্যই টেস্ট দলের দরজা উন্মুক্ত। জানি না কাজটা ঠিক হচ্ছে কিনা।’
এই নির্বাচন-নীতি নিয়ে প্রধান নির্বাচক অ্যান্ড্রু হিলডিচ এবং আরেক নির্বাচক ও ন্যাশনাল ট্যালেন্ট ম্যানেজার গ্রেগ চ্যাপেলের ব্যাখ্যাটাও অস্ট্রেলিয়ার প্রচলিত রীতির পুরো উল্টো। নির্বাচকদের ভাবনা হলো, অনেককে সুযোগ করে দেওয়া, তাঁদের মধ্যে শুরুতেই যাঁরা সম্ভাবনার ছাপ রাখতে পারবেন, তাঁদের লম্বা সময় ধরে গড়ে তোলা হবে। যেটাকে বলা যায় সম্ভাবনা দেখে দলে নেওয়া নয়, বরং দলে নিয়ে সম্ভাবনা আছে কি না দেখা! অথচ সর্বশেষ যখন অস্ট্রেলিয়াকে বিবর্তনের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে, তখন প্রক্রিয়াটা ছিল ভিন্ন। প্রতিভাবান একদল তরুণ ক্রিকেটার বাছাই করে অধিনায়ক অ্যালান বোর্ডারের নেতৃত্বে তাঁদের গড়ে তোলা হয়েছিল, যেখান থেকে বেরিয়ে এসেছিল স্টিভ ওয়াহ, ডিন জোনস, জিওফ মার্শ, ডেভিড বুন, ক্রেইগ ম্যাকডারমটের মতো ক্রিকেটাররা। ওয়েবসাইট।
কোচ টিম নিলসন অবশ্য নির্বাচকদের নীতির পক্ষেই, ‘আমরা এমন একজন স্পিনার খুঁজছি যে তিন ধরনের ক্রিকেটেই দীর্ঘদিন অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলতে পারবে। সত্যি বলতে আগে যাঁদের সুযোগ দেওয়া হয়েছে, কেউ সুযোগটা লুফে নিয়ে জায়গাটা পাকা করতে পারেনি।’
No comments