সেই মারাকানাতেই ফাইনাল
‘সকার সিটি’ থেকে ‘সকার কান্ট্রি’। ২০১০ দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের ফাইনাল হয়েছিল জোহানেসবার্গের সকার সিটি স্টেডিয়ামে। ১১ জুলাইয়ের ওই ফাইনালের পর থেকেই আরেকটি ফাইনালের অপেক্ষা। সকার সিটি থেকে বিশ্বকাপ ফিরছে সকার কান্ট্রি, মানে ফুটবলের দেশ ব্রাজিলে। ঠিক হয়ে গেছে ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপের ফাইনালের ভেন্যুও—মারাকানা স্টেডিয়াম।
সেই মারাকানা, ১৯৫০ বিশ্বকাপে যেখানে আশার সমাধি হয়েছিল ব্রাজিলিয়ানদের। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচটিতে ফেবারিট ব্রাজিলকে ২-১ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের মুকুট পরেছিল উরুগুয়ে।
ব্রাজিল পরে পাঁচবার বিশ্বকাপ জিতে সবচেয়ে সফল দল হিসেবে ইতিহাসে নাম লিখিয়েছে ঠিক, কিন্তু ১৯৫০ থেকেই ‘মারাকানা’ ব্রাজিলিয়ানদের কাছে অভিশপ্ত এক নাম। বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্টেডিয়াম মারাকানা আরও অনেক কারণেই বিখ্যাত। ১৯৫৭ সালে এ মাঠেই জাতীয় দলের হয়ে পেলের প্রথম গোল; ১৯৬৯ সালে ক্যারিয়ারের সহস্রতম গোলও তাঁর এখানেই।
পরশু ফিফা মহাসচিব জেরম ভালক ফাইনালের ভেন্যু ঘোষণা করেছেন মারাকানাকে। দুটি সেমিফাইনাল ও উদ্বোধনী ম্যাচের ভেন্যু ঠিক হবে পরে। ভেন্যু তো মোট ১২টি। মারাকানা অবশ্য আগের রূপে নেই। ২০১৪ বিশ্বকাপ উপলক্ষে মারাকানাকে ভেঙেচুরে সাজানো হচ্ছে নতুন সাজে। ব্রাজিলিয়ানরাও আশার মশাল জ্বালছেন নতুন করে।
আজই রিও ডি জেনিরোতে হয়ে যাবে ২০১৪ বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের ড্র। এ উপলক্ষে বিশ্বের ১০০০ রথী-মহারথী উপস্থিত হয়েছেন ব্রাজিলে।
২০৩টি দেশ বাছাইপর্বে খেলবে মোট ৮২৪টি ম্যাচ। এই দীর্ঘ পথের শেষে ২০১৩ সালের নভেম্বরে জানা যাবে কোন ৩১টি দেশ পাবে ব্রাজিল-যাত্রার টিকিট। ইউরোপ থেকে ১৩টি দল, আফ্রিকা থেকে ৫টি, দক্ষিণ আমেরিকা থেকে সাড়ে ৪টি, এশিয়া থেকে সাড়ে ৪টি, উত্তর আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চল থেকে সাড়ে ৩টি এবং ওশেনিয়া অঞ্চল থেকে ‘আধখানা’ দল পাবে চূড়ান্ত পর্বের টিকিট। এ ছাড়া স্বাগতিক ব্রাজিল তো খেলবেই। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের পঞ্চম ও উত্তর আমেরিকা অঞ্চলের চতুর্থ দলের প্লে-অফের জয়ী দল এবং এশিয়া অঞ্চলের পঞ্চম দলের সঙ্গে ওশেনিয়া অঞ্চলের শীর্ষ দলের প্লে-অফের বিজয়ী দল যাবে ব্রাজিলে।
টুর্নামেন্টের দিনক্ষণও চূড়ান্ত—১২ জুন শুরু হয়ে ব্রাজিল আসরের মশাল নিভবে ১৩ জুলাই ২০১৪।
সেই মারাকানা, ১৯৫০ বিশ্বকাপে যেখানে আশার সমাধি হয়েছিল ব্রাজিলিয়ানদের। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচটিতে ফেবারিট ব্রাজিলকে ২-১ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের মুকুট পরেছিল উরুগুয়ে।
ব্রাজিল পরে পাঁচবার বিশ্বকাপ জিতে সবচেয়ে সফল দল হিসেবে ইতিহাসে নাম লিখিয়েছে ঠিক, কিন্তু ১৯৫০ থেকেই ‘মারাকানা’ ব্রাজিলিয়ানদের কাছে অভিশপ্ত এক নাম। বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্টেডিয়াম মারাকানা আরও অনেক কারণেই বিখ্যাত। ১৯৫৭ সালে এ মাঠেই জাতীয় দলের হয়ে পেলের প্রথম গোল; ১৯৬৯ সালে ক্যারিয়ারের সহস্রতম গোলও তাঁর এখানেই।
পরশু ফিফা মহাসচিব জেরম ভালক ফাইনালের ভেন্যু ঘোষণা করেছেন মারাকানাকে। দুটি সেমিফাইনাল ও উদ্বোধনী ম্যাচের ভেন্যু ঠিক হবে পরে। ভেন্যু তো মোট ১২টি। মারাকানা অবশ্য আগের রূপে নেই। ২০১৪ বিশ্বকাপ উপলক্ষে মারাকানাকে ভেঙেচুরে সাজানো হচ্ছে নতুন সাজে। ব্রাজিলিয়ানরাও আশার মশাল জ্বালছেন নতুন করে।
আজই রিও ডি জেনিরোতে হয়ে যাবে ২০১৪ বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের ড্র। এ উপলক্ষে বিশ্বের ১০০০ রথী-মহারথী উপস্থিত হয়েছেন ব্রাজিলে।
২০৩টি দেশ বাছাইপর্বে খেলবে মোট ৮২৪টি ম্যাচ। এই দীর্ঘ পথের শেষে ২০১৩ সালের নভেম্বরে জানা যাবে কোন ৩১টি দেশ পাবে ব্রাজিল-যাত্রার টিকিট। ইউরোপ থেকে ১৩টি দল, আফ্রিকা থেকে ৫টি, দক্ষিণ আমেরিকা থেকে সাড়ে ৪টি, এশিয়া থেকে সাড়ে ৪টি, উত্তর আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চল থেকে সাড়ে ৩টি এবং ওশেনিয়া অঞ্চল থেকে ‘আধখানা’ দল পাবে চূড়ান্ত পর্বের টিকিট। এ ছাড়া স্বাগতিক ব্রাজিল তো খেলবেই। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের পঞ্চম ও উত্তর আমেরিকা অঞ্চলের চতুর্থ দলের প্লে-অফের জয়ী দল এবং এশিয়া অঞ্চলের পঞ্চম দলের সঙ্গে ওশেনিয়া অঞ্চলের শীর্ষ দলের প্লে-অফের বিজয়ী দল যাবে ব্রাজিলে।
টুর্নামেন্টের দিনক্ষণও চূড়ান্ত—১২ জুন শুরু হয়ে ব্রাজিল আসরের মশাল নিভবে ১৩ জুলাই ২০১৪।
No comments