আন্না হাজারে অনশনের অনুমতি পেলেন না
ভারতের প্রবীণ সমাজকর্মী আন্না হাজারেকে নয়াদিল্লির যন্তর-মন্তর এলাকায় অনশন কর্মসূচি পালনের অনুমতি দেওয়া হয়নি। এ ব্যাপারে তাঁর আবেদন নাকচ করে গত শুক্রবার একটি চিঠি দিয়েছে দিল্লির পুলিশ। চিঠিতে বলা হয়, যেহেতু ওই সময় সংসদ অধিবেশন চলবে, তাই যন্তর-মন্তর এলাকায় কোনো ধরনের কর্মসূচির অনুমতি দেওয়া যাবে না। তবে আন্না হাজারে ও তাঁর অনুসারীরা চাইলে শহরের প্রান্তে কোনো স্থানে অনশন করতে পারেন। অথবা আন্দোলনের একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা উল্লেখ করলে তাঁদের অবস্থান ধর্মঘটের অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।
পুলিশ ২০০৯ সালে সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া একটি আদেশের দোহাই দিয়ে হাজারের আবেদন নাকচ করে। গত বৃহস্পতিবার মন্ত্রিসভায় লোকপাল বিলের খসড়া অনুমোদন হয়। আন্না হাজারে ও সুশীল সমাজের মতে, খসড়াটি ত্রুটিপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রীকে এই বিলের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে। এর প্রতিবাদে আগামী ১৬ আগস্ট থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ওই অনশন শুরু করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্না হাজারে। মহারাষ্ট্রের একটি শহরে গত বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, এ কর্মসূচি কেবল তাঁর একার আন্দোলন নয়, বরং সমগ্র দেশের জনগণের।
আন্না হাজারের দেওয়া মূল প্রস্তাবনাগুলো অন্তর্ভুক্ত না করেই গত বৃহস্পতিবার লোকপাল বিলের খসড়া অনুমোদন করে ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। বিলটি পাস হলে নির্দিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ও সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয় তদন্ত করতে পারবে লোকপাল। এতে একজন সভাপতি ও আটজন সদস্য থাকবেন। লোকপালের অর্ধেক সদস্য নেওয়া হবে বিচারপতিদের মধ্য থেকে। তদন্ত ও মামলা পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ লোকপালের নিজস্ব দল থাকবে।
প্রত্যাখ্যান করেছে সিপিআই (এম): মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত লোকপাল বিলটি প্রত্যাখ্যান করেছে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিআই-এম)। বিলটিকে ‘দন্তহীন’ হিসেবে উল্লেখ করে গতকাল শুক্রবার দলটি বলেছে, দুর্নীতিবিরোধী লড়াইয়ে এটি ফলপ্রসূ হবে না। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীকে লোকপালের আওতামুক্ত রাখার প্রস্তাব অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেছে দলটি।
পুলিশ ২০০৯ সালে সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া একটি আদেশের দোহাই দিয়ে হাজারের আবেদন নাকচ করে। গত বৃহস্পতিবার মন্ত্রিসভায় লোকপাল বিলের খসড়া অনুমোদন হয়। আন্না হাজারে ও সুশীল সমাজের মতে, খসড়াটি ত্রুটিপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রীকে এই বিলের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে। এর প্রতিবাদে আগামী ১৬ আগস্ট থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ওই অনশন শুরু করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্না হাজারে। মহারাষ্ট্রের একটি শহরে গত বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, এ কর্মসূচি কেবল তাঁর একার আন্দোলন নয়, বরং সমগ্র দেশের জনগণের।
আন্না হাজারের দেওয়া মূল প্রস্তাবনাগুলো অন্তর্ভুক্ত না করেই গত বৃহস্পতিবার লোকপাল বিলের খসড়া অনুমোদন করে ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। বিলটি পাস হলে নির্দিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ও সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয় তদন্ত করতে পারবে লোকপাল। এতে একজন সভাপতি ও আটজন সদস্য থাকবেন। লোকপালের অর্ধেক সদস্য নেওয়া হবে বিচারপতিদের মধ্য থেকে। তদন্ত ও মামলা পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ লোকপালের নিজস্ব দল থাকবে।
প্রত্যাখ্যান করেছে সিপিআই (এম): মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত লোকপাল বিলটি প্রত্যাখ্যান করেছে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিআই-এম)। বিলটিকে ‘দন্তহীন’ হিসেবে উল্লেখ করে গতকাল শুক্রবার দলটি বলেছে, দুর্নীতিবিরোধী লড়াইয়ে এটি ফলপ্রসূ হবে না। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীকে লোকপালের আওতামুক্ত রাখার প্রস্তাব অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেছে দলটি।
No comments