পাকিস্তানে রেঞ্জার্সের ছয় সদস্য অভিযুক্ত
একজন নিরস্ত্র কিশোরকে বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যার দায়ে পাকিস্তানের আধা সামরিক বাহিনী রেঞ্জার্সের ছয় সদস্যকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দেশটির শক্তিশালী নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে বিরল এ পদক্ষেপ নিয়েছেন দেশটির একটি আদালত। বেসামরিক আদালতে ওই অভিযুক্ত সদস্যদের বিচার করা হবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাঁদের মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে। তবে রেঞ্জার্সের ওই সদস্যদের সবাই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
ঐতিহ্যগতভাবে পাকিস্তানিরা দেশের সেনাবাহিনী এবং এর শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থার সমালোচনার ব্যাপারে সতর্ক। তবে নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে বিচারবহির্ভূত এ হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে কঠোর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়। বিশ্লেষকেরা বলেন, বিষয়টি অধিক গুরুত্বসহকারে যাচাই করা হবে। এ ধরনের মামলাগুলো সাধারণত সামরিক আদালতে সম্পন্ন হলেও অভিযুক্ত রেঞ্জার্স সদস্যদের বিচার হবে বেসামরিক আদালতে।
চলতি মাসেই সরফরাজ নামের ওই কিশোরকে করাচির একটি পার্কে খুব কাছে থেকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ওই হত্যাকাণ্ডের ধারণ করা ভিডিও টেলিভিশনে প্রচারিত হলে দেশজুড়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, এক বেসামরিক ব্যক্তি সরফরাজকে চুল ধরে টেনে নিয়ে যান রেঞ্জার্স সদস্যদের কাছে। নিরস্ত্র সরফরাজ বাঁচার জন্য অনেক অনুনয় করলেও এক রেঞ্জার্স সদস্য তাকে পর পর দুবার গুলি করেন। এরপর দেখা যায়, গুলিবিদ্ধ সরফরাজ মাটিতে লুটিয়ে পড়ে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে এবং রেঞ্জার্স সদস্যরা তার পাশেই দাঁড়িয়ে রয়েছেন।
বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের এ ঘটনায় পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীর প্রতি সাধারণ মানুষের ক্ষোভ আরও তীব্র হয়েছে।
ঐতিহ্যগতভাবে পাকিস্তানিরা দেশের সেনাবাহিনী এবং এর শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থার সমালোচনার ব্যাপারে সতর্ক। তবে নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে বিচারবহির্ভূত এ হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে কঠোর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়। বিশ্লেষকেরা বলেন, বিষয়টি অধিক গুরুত্বসহকারে যাচাই করা হবে। এ ধরনের মামলাগুলো সাধারণত সামরিক আদালতে সম্পন্ন হলেও অভিযুক্ত রেঞ্জার্স সদস্যদের বিচার হবে বেসামরিক আদালতে।
চলতি মাসেই সরফরাজ নামের ওই কিশোরকে করাচির একটি পার্কে খুব কাছে থেকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ওই হত্যাকাণ্ডের ধারণ করা ভিডিও টেলিভিশনে প্রচারিত হলে দেশজুড়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, এক বেসামরিক ব্যক্তি সরফরাজকে চুল ধরে টেনে নিয়ে যান রেঞ্জার্স সদস্যদের কাছে। নিরস্ত্র সরফরাজ বাঁচার জন্য অনেক অনুনয় করলেও এক রেঞ্জার্স সদস্য তাকে পর পর দুবার গুলি করেন। এরপর দেখা যায়, গুলিবিদ্ধ সরফরাজ মাটিতে লুটিয়ে পড়ে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে এবং রেঞ্জার্স সদস্যরা তার পাশেই দাঁড়িয়ে রয়েছেন।
বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের এ ঘটনায় পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীর প্রতি সাধারণ মানুষের ক্ষোভ আরও তীব্র হয়েছে।
No comments