রাহুল প্রধানমন্ত্রী হলে নীতিগত আপত্তি নেই মনমোহনের
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী পদে তরুণ নেতৃত্ব আসুক, সেটা তিনিও চান। তবে এ ক্ষেত্রে তিনি সরাসরি কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর নাম উল্লেখ করেননি। কিন্তু পরোক্ষভাবে রাহুল গান্ধীর প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, তিনি (রাহুল) প্রধানমন্ত্রী হলে তাঁর নীতিগত কোনো আপত্তি নেই। গতকাল বুধবার রাজধানী নয়াদিল্লিতে দেশের পাঁচটি প্রভাবশালী পত্রিকা ও বার্তা সংস্থার সম্পাদকদের সঙ্গে আলাপকালে মনমোহন সিং এ কথা বলেন।
কংগ্রেসের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা সম্প্রতি বলেছেন, রাহুল গান্ধীর জন্য প্রধানমন্ত্রীর পদ নেওয়ার সময় এসে গেছে। দলীয় নেতাদের এ মন্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে মনমোহন সিং বলেন, এ বিষয়ে তাঁর নীতিগত কোনো আপত্তি নেই। নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে গতকাল এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনি যদি আমাকে ব্যক্তিগতভাবে জিজ্ঞাসা করেন তাহলে আমি বলব, এই অনুভূতি ঠিকই আছে।’ তবে শিগগির পদ ছেড়ে দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানান মনমোহন সিং। তিনি বলেন, ‘দল সিদ্ধান্ত ঠিক করে ফেললে আমি খুশিমনেই পদত্যাগ করব। কিন্তু আমি যতক্ষণ এখানে আছি, আমার কাজ আমি করে যাব।’
ভারতের নেহরু-গান্ধী রাজনৈতিক পরিবারের বংশধর ৪১ বছর বয়স্ক রাহুল গান্ধীকে সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে কিছুদিন ধরে। কিন্তু এখন পর্যন্ত মন্ত্রিসভায় ঢুকতে আগ্রহ প্রকাশ করেননি কংগ্রেসের এই সাধারণ সম্পাদক। বরং তিনি দলে একটি যুব আন্দোলন গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছেন।
মনমোহন যেসব সম্পাদকের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তাঁরা হলেন: টি এন নিনান (বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড—বাণিজ্যবিষয়ক ইংরেজি দৈনিক), এম কে রাজদান (পিটিআই—বার্তা সংস্থা), রাজ চেনগাপ্পা (ট্রিবিউন—ইংরেজি দৈনিক), অলোক মেহতা (নৈ দুনিয়া—হিন্দি দৈনিক) ও কুমার কেতকার (দিব্য মারাঠি—মারাঠি দৈনিক)।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে রামলীলাতে অনশনকারী যোগগুরুকে রামদেবের ওপর পুলিশি হামলা সম্পর্কে মনমোহন বলেন, ঘটনাটি দুর্ভাগ্যজনক। কিন্তু এ ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না।
নিজের মন্ত্রিসভায় নতুন নেতৃত্ব আনা হবে বলে জানান মনমোহন। তিনি বলেন, মন্ত্রিসভায় রদবদলের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
কংগ্রেসের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা সম্প্রতি বলেছেন, রাহুল গান্ধীর জন্য প্রধানমন্ত্রীর পদ নেওয়ার সময় এসে গেছে। দলীয় নেতাদের এ মন্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে মনমোহন সিং বলেন, এ বিষয়ে তাঁর নীতিগত কোনো আপত্তি নেই। নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে গতকাল এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনি যদি আমাকে ব্যক্তিগতভাবে জিজ্ঞাসা করেন তাহলে আমি বলব, এই অনুভূতি ঠিকই আছে।’ তবে শিগগির পদ ছেড়ে দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানান মনমোহন সিং। তিনি বলেন, ‘দল সিদ্ধান্ত ঠিক করে ফেললে আমি খুশিমনেই পদত্যাগ করব। কিন্তু আমি যতক্ষণ এখানে আছি, আমার কাজ আমি করে যাব।’
ভারতের নেহরু-গান্ধী রাজনৈতিক পরিবারের বংশধর ৪১ বছর বয়স্ক রাহুল গান্ধীকে সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে কিছুদিন ধরে। কিন্তু এখন পর্যন্ত মন্ত্রিসভায় ঢুকতে আগ্রহ প্রকাশ করেননি কংগ্রেসের এই সাধারণ সম্পাদক। বরং তিনি দলে একটি যুব আন্দোলন গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছেন।
মনমোহন যেসব সম্পাদকের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তাঁরা হলেন: টি এন নিনান (বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড—বাণিজ্যবিষয়ক ইংরেজি দৈনিক), এম কে রাজদান (পিটিআই—বার্তা সংস্থা), রাজ চেনগাপ্পা (ট্রিবিউন—ইংরেজি দৈনিক), অলোক মেহতা (নৈ দুনিয়া—হিন্দি দৈনিক) ও কুমার কেতকার (দিব্য মারাঠি—মারাঠি দৈনিক)।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে রামলীলাতে অনশনকারী যোগগুরুকে রামদেবের ওপর পুলিশি হামলা সম্পর্কে মনমোহন বলেন, ঘটনাটি দুর্ভাগ্যজনক। কিন্তু এ ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না।
নিজের মন্ত্রিসভায় নতুন নেতৃত্ব আনা হবে বলে জানান মনমোহন। তিনি বলেন, মন্ত্রিসভায় রদবদলের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
No comments