সবুজ হয়ে উঠছে অ্যান্টার্কটিকা
সবুজ থেকে সবুজতর হচ্ছে অ্যান্টার্কটিকা। দক্ষিণ মেরুর বরফ ছাওয়া ধবল জমিনে দিন দিন বাড়ছে সবুজের এই বিস্তৃতি। নতুন এক গবেষণার ভিত্তিতে এই তথ্য তুলে ধরে একদল বিজ্ঞানী দাবি করেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ার কারণে বদলে যাচ্ছে দক্ষিণ মেরুর হিমেল রাজ্যের পরিবেশ। যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলীয় বিজ্ঞানীরা এই গবেষণা চালান। বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী নেচার-এ সম্প্রতি এই গবেষণাবিষয়ক একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।
বিজ্ঞানীদের দেওয়া তথ্যমতে, অ্যান্টার্কটিকা বলতে বারো মাস জমাট বরফে ঢাকা যে মহাদেশটিকে বোঝাত, এখন সেখানে একচেটিয়া শুভ্রতা নেই। বড় গাছপালা বলতে যা বোঝায়, এখনো এর অস্তিত্ব সেখানে নেই। তবে ফুল হয় এমন দুটি উদ্ভিদ গত ৫০ বছরে বেশ ছড়িয়ে পড়েছে। এগুলো হচ্ছে ‘অ্যান্টার্কটিক হেয়ারগ্রাস’ নামে এক ধরনের দুর্বাঘাস। অন্যটি ‘অ্যান্টার্কটিক পার্লওর্ট’, যা এক ধরনের ছোটখাটো ঝুপালো গাছ। অ্যান্টার্কটিকার পশ্চিমাঞ্চলীয় উপদ্বীপ ও আশপাশের দ্বীপে রয়েছে এই উদ্ভিদ দুটি। এর মধ্যে হেয়ারগ্রাসের বিস্তার বেশ দ্রুত ঘটছে বলে বিজ্ঞানীদের দাবি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ার কারণে বরফ গলে যাওয়ায় বিস্তৃত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে এসব উদ্ভিদ। যুক্তরাজ্যের ব্যাঙ্গর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী পল হিল বলেন, ‘অ্যান্টার্কটিকার কিছু এলাকা ক্রমেই সবুজ হচ্ছে। এই মহাদেশকে আমরা তুষার ও বরফের ভূমি মনে করে থাকি। কিন্তু গরমকালে অ্যান্টার্কটিক উপদ্বীপসহ আশপাশের দ্বীপগুলোতে বরফ গলে সবুজ উদ্ভিদ বেরিয়ে আসতে দেখা যাচ্ছে। বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ার কারণে দক্ষিণ মেরুর গরমকাল আগের চেয়ে দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে, একই সঙ্গে ঠাণ্ডার তীব্রতাও কমে যাচ্ছে।’
বিজ্ঞানীদের দেওয়া তথ্যমতে, অ্যান্টার্কটিকা বলতে বারো মাস জমাট বরফে ঢাকা যে মহাদেশটিকে বোঝাত, এখন সেখানে একচেটিয়া শুভ্রতা নেই। বড় গাছপালা বলতে যা বোঝায়, এখনো এর অস্তিত্ব সেখানে নেই। তবে ফুল হয় এমন দুটি উদ্ভিদ গত ৫০ বছরে বেশ ছড়িয়ে পড়েছে। এগুলো হচ্ছে ‘অ্যান্টার্কটিক হেয়ারগ্রাস’ নামে এক ধরনের দুর্বাঘাস। অন্যটি ‘অ্যান্টার্কটিক পার্লওর্ট’, যা এক ধরনের ছোটখাটো ঝুপালো গাছ। অ্যান্টার্কটিকার পশ্চিমাঞ্চলীয় উপদ্বীপ ও আশপাশের দ্বীপে রয়েছে এই উদ্ভিদ দুটি। এর মধ্যে হেয়ারগ্রাসের বিস্তার বেশ দ্রুত ঘটছে বলে বিজ্ঞানীদের দাবি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ার কারণে বরফ গলে যাওয়ায় বিস্তৃত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে এসব উদ্ভিদ। যুক্তরাজ্যের ব্যাঙ্গর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী পল হিল বলেন, ‘অ্যান্টার্কটিকার কিছু এলাকা ক্রমেই সবুজ হচ্ছে। এই মহাদেশকে আমরা তুষার ও বরফের ভূমি মনে করে থাকি। কিন্তু গরমকালে অ্যান্টার্কটিক উপদ্বীপসহ আশপাশের দ্বীপগুলোতে বরফ গলে সবুজ উদ্ভিদ বেরিয়ে আসতে দেখা যাচ্ছে। বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ার কারণে দক্ষিণ মেরুর গরমকাল আগের চেয়ে দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে, একই সঙ্গে ঠাণ্ডার তীব্রতাও কমে যাচ্ছে।’
No comments