শ্রীলঙ্কার দুই বছরের সাধনা
আর একটা ম্যাচ। মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের ফাইনাল। জিততে পারলেই দুই বছরের সাধনা সফল হবে শ্রীলঙ্কার। ওয়েবসাইট।
২০০৭ বিশ্বকাপের ফাইনালে দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন ভঙ্গ হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার হাতে। বৃষ্টি আর আলোকস্বল্পতা বড় বাধা হয়ে এসেছিল সেবার। যে করেই হোক স্বপ্নের বিসর্জন হয়েছে। ১৯৯৬ বিশ্বকাপ জয়ের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে পারেনি। সেবার সুযোগ হাত ফসকে গেছে, আবারও সেই সুযোগ এসে দাঁড়িয়েছে দুয়ারে। কিন্তু এবারেরটা আর হাত গলিয়ে ফেলে দিতে চায় না কুমার সাঙ্গাকারার শ্রীলঙ্কা। এই জায়গায় এসে দাঁড়ানোর জন্য গত দুটি বছর যে সাধনা করে গেছে তারা।
নিউজিল্যান্ডকে ৫ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে ওঠার পর শ্রীলঙ্কা অধিনায়ক সাঙ্গাকারা বলেছেন, ‘ফাইনালে যেতে পারা আমাদের কাছে অনেক বড় ব্যাপার। ২০০৭ সালে ফাইনালে সুযোগ হারিয়েছি। দুই বছর ধরে আমরা এর জন্যই কঠিন পরিশ্রম করেছি।’
পরিশ্রমটা যে কত কাজে লেগেছে, তা পরশু নিউজিল্যান্ডের ম্যাচে একটু বেশিই যেন বুঝতে পেরেছে শ্রীলঙ্কা। নিউজিল্যান্ডের করা ২১৭ রান তাড়া করতে নেমে বিপদেই পড়ে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। মিডল-অর্ডারে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস আর সামারাবীরার দৃঢ়তায় জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে তারা। নিজের উঠোনে শ্রীলঙ্কা যে দুর্দমনীয় এটা সবাই জানে। কিন্তু ভারতের মাটিতে ফাইনাল জিততে শ্রীলঙ্কাকে কতটা আত্মপ্রত্যয়ী হতে হবে? গত বছরের শেষে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অনভ্যস্ত কন্ডিশনে সিরিজ জয়টা হতে পারে তাদের জন্য বড় অনুপ্রেরণা।
ম্যাচ শেষে অবশ্য নিউজিল্যান্ডকে কম রানে বেঁধে দিতে পারায় বোলারদেরও কৃতিত্ব দিয়েছেন সাঙ্গাকারা, ‘আপনার যদি বোলার না থাকে তাহলে তো আত্মবিশ্বাসই থাকবে না। আপনি বিশ্বের সেরা অধিনায়ক হতে পারেন, কিন্তু একা কিছুই জিততে পারবেন না।’
লাসিথ মালিঙ্গা দারুণ বোলিং করেছেন, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস ভালো ব্যাটিং করার আগে মিডিয়াম পেস দিয়ে ভালোই ভুগিয়েছেন কিউই ব্যাটসম্যানদের। মুত্তিয়া মুরালিধরন শ্রীলঙ্কার মাটিতে নিজের শেষ ম্যাচে নিয়েছেন ২ উইকেট। শ্রীলঙ্কা অধিনায়ক তাঁকে দিলেন প্রাপ্য প্রশংসা, ‘এই টুর্নামেন্টে মুরালির কঠিন সময় যাচ্ছে। সে শতভাগ ফিট নয়। কিন্তু আজ সে যেভাবে বল করেছে, সেটা ছিল দারুণ। অ্যাঞ্জেলোরও পেশিতে টান পড়েছিল। কিন্তু নিজের কাজটা ঠিক সময়ে সে ঠিকই করেছে।’
২০০৭ বিশ্বকাপের ফাইনালে দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন ভঙ্গ হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার হাতে। বৃষ্টি আর আলোকস্বল্পতা বড় বাধা হয়ে এসেছিল সেবার। যে করেই হোক স্বপ্নের বিসর্জন হয়েছে। ১৯৯৬ বিশ্বকাপ জয়ের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে পারেনি। সেবার সুযোগ হাত ফসকে গেছে, আবারও সেই সুযোগ এসে দাঁড়িয়েছে দুয়ারে। কিন্তু এবারেরটা আর হাত গলিয়ে ফেলে দিতে চায় না কুমার সাঙ্গাকারার শ্রীলঙ্কা। এই জায়গায় এসে দাঁড়ানোর জন্য গত দুটি বছর যে সাধনা করে গেছে তারা।
নিউজিল্যান্ডকে ৫ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে ওঠার পর শ্রীলঙ্কা অধিনায়ক সাঙ্গাকারা বলেছেন, ‘ফাইনালে যেতে পারা আমাদের কাছে অনেক বড় ব্যাপার। ২০০৭ সালে ফাইনালে সুযোগ হারিয়েছি। দুই বছর ধরে আমরা এর জন্যই কঠিন পরিশ্রম করেছি।’
পরিশ্রমটা যে কত কাজে লেগেছে, তা পরশু নিউজিল্যান্ডের ম্যাচে একটু বেশিই যেন বুঝতে পেরেছে শ্রীলঙ্কা। নিউজিল্যান্ডের করা ২১৭ রান তাড়া করতে নেমে বিপদেই পড়ে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। মিডল-অর্ডারে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস আর সামারাবীরার দৃঢ়তায় জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে তারা। নিজের উঠোনে শ্রীলঙ্কা যে দুর্দমনীয় এটা সবাই জানে। কিন্তু ভারতের মাটিতে ফাইনাল জিততে শ্রীলঙ্কাকে কতটা আত্মপ্রত্যয়ী হতে হবে? গত বছরের শেষে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অনভ্যস্ত কন্ডিশনে সিরিজ জয়টা হতে পারে তাদের জন্য বড় অনুপ্রেরণা।
ম্যাচ শেষে অবশ্য নিউজিল্যান্ডকে কম রানে বেঁধে দিতে পারায় বোলারদেরও কৃতিত্ব দিয়েছেন সাঙ্গাকারা, ‘আপনার যদি বোলার না থাকে তাহলে তো আত্মবিশ্বাসই থাকবে না। আপনি বিশ্বের সেরা অধিনায়ক হতে পারেন, কিন্তু একা কিছুই জিততে পারবেন না।’
লাসিথ মালিঙ্গা দারুণ বোলিং করেছেন, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস ভালো ব্যাটিং করার আগে মিডিয়াম পেস দিয়ে ভালোই ভুগিয়েছেন কিউই ব্যাটসম্যানদের। মুত্তিয়া মুরালিধরন শ্রীলঙ্কার মাটিতে নিজের শেষ ম্যাচে নিয়েছেন ২ উইকেট। শ্রীলঙ্কা অধিনায়ক তাঁকে দিলেন প্রাপ্য প্রশংসা, ‘এই টুর্নামেন্টে মুরালির কঠিন সময় যাচ্ছে। সে শতভাগ ফিট নয়। কিন্তু আজ সে যেভাবে বল করেছে, সেটা ছিল দারুণ। অ্যাঞ্জেলোরও পেশিতে টান পড়েছিল। কিন্তু নিজের কাজটা ঠিক সময়ে সে ঠিকই করেছে।’
No comments