মিসবাহর ওপর যত ক্ষোভ !
পাকিস্তানকে সেমিফাইনালে তোলার পথে একটা বড় অবদান রেখেছিলেন সহ-অধিনায়ক মিসবাহ-উল হক। প্রায় সবগুলো ম্যাচেই ভালো খেলে পরিণত হয়েছিলেন পাকিস্তানের মিডল অর্ডারের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যানে। গতকাল ভারতের বিপক্ষে সেমিফাইনালের মহারণেও করেছেন দলীয় সর্বোচ্চ ৫৬ রান। কিন্তু তার পরও রেহাই নেই ক্ষুব্ধ পাকিস্তানি সমর্থকদের হাত থেকে। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বিপক্ষে ২৯ রানে হারটা কিছুতেই মেনে নিতে না পেরে তারা, সব দোষ চাপাচ্ছে মিসবাহর ঘাড়েই। তাদের অভিযোগ, মিসবাহ অনেক সময় ধরে উইকেটে থেকে শুধু সময় আর বলই নষ্ট করেছেন। আরেকটু হাত খুলে খেললেই বিশ্বকাপ ফাইনালে যাওয়ার আনন্দে ভাসতে পারত গোটা পাকিস্তান।
২৬ ওভার শেষে মাত্র ১০৬ রানে চার উইকেট হারানোর পর উইকেটে এসেছিলেন মিসবাহ। এরপর বাকি সময় পুরোটাই খেলেছেন এ ডানহাতি ব্যাটসম্যান। ৭৬ বলে ৫৬ রানের ধৈর্যশীল এক ইনিংস খেলে আউট হয়েছেন পাকিস্তানের শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে। ইসলামাবাদে ক্ষুব্ধ পাকিস্তানি সমর্থক শাকির বলেছেন, ‘আমরা মিসবাহর জন্যই হেরেছি। যখন তার আরও বড় একটা ইনিংস খেলার দরকার ছিল, তখন সে সেটা পারেনি। সে উইকেটে অনেক সময় নষ্ট করেছে।’
মিসবাহর ধীরগতির ব্যাটিংই পাকিস্তানকে ডুবিয়েছে বলে অভিযোগ করাচির প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলীর। তিনি বলেছেন, ‘হার-জিত খেলারই অংশ। পুরো খেলাটাতেই খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে। কিন্তু মিসবাহ আর ইউনুস খান খুব অলসের মতো খেলেছে।’
২৬ ওভার শেষে মাত্র ১০৬ রানে চার উইকেট হারানোর পর উইকেটে এসেছিলেন মিসবাহ। এরপর বাকি সময় পুরোটাই খেলেছেন এ ডানহাতি ব্যাটসম্যান। ৭৬ বলে ৫৬ রানের ধৈর্যশীল এক ইনিংস খেলে আউট হয়েছেন পাকিস্তানের শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে। ইসলামাবাদে ক্ষুব্ধ পাকিস্তানি সমর্থক শাকির বলেছেন, ‘আমরা মিসবাহর জন্যই হেরেছি। যখন তার আরও বড় একটা ইনিংস খেলার দরকার ছিল, তখন সে সেটা পারেনি। সে উইকেটে অনেক সময় নষ্ট করেছে।’
মিসবাহর ধীরগতির ব্যাটিংই পাকিস্তানকে ডুবিয়েছে বলে অভিযোগ করাচির প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলীর। তিনি বলেছেন, ‘হার-জিত খেলারই অংশ। পুরো খেলাটাতেই খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে। কিন্তু মিসবাহ আর ইউনুস খান খুব অলসের মতো খেলেছে।’
No comments