ফুকুশিমার চারটি চুল্লি বন্ধের নির্দেশ
জাপানে গতকাল বুধবার ফুকুশিমার পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের চারটি চুল্লি বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে দেশের সব পরমাণু চুল্লি পরীক্ষার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পারমাণুবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তার মানের উন্নয়ন করার অঙ্গীকার করেছে সরকার।
সরকারি কর্মকর্তারা বলেন, সাগরের পানিতে তেজস্ক্রিয় আয়োডিনের মাত্রা প্রমাণ করে যে চুল্লি ফুটো হয়েছে। চলতি সপ্তাহে পরমাণুকেন্দ্রের মাটিতে প্লুটোনিয়াম পাওয়া যায়, যা এরই মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।
মন্ত্রিপরিষদের প্রধান সচিব ইউকিয়ো এডানো এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘আমরা বর্তমানে এমন কোনো অবস্থানে নেই, যেখান থেকে বলতে পারি যে এই সময়ের মধ্যে আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারব।’
পরমাণুকেন্দ্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকা কোম্পানি টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানি (টেপকো) বলেছে, অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়া চুল্লিগুলোর পরিস্থিতি স্থিতিশীল করতে দীর্ঘ সময় লেগে যাবে। পরমাণু নিরাপত্তা তদারকির দায়িত্বে নিয়োজিত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ফুকুশিমা পরমাণুকেন্দ্রে দুর্ঘটনার প্রেক্ষাপটে বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সমন্বিত বিধি প্রণয়ন করা হবে। এই বিপর্যয়ের আগে জাপানের ৫৫টি পরমাণু চুল্লি থেকে ৩০ শতাংশ বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হতো। ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ ৫০ শতাংশে উন্নীত হবে বলে আশা করা হচ্ছিল।
বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী বানরি কায়েদা নয়টি আঞ্চলিক ইউটিলিটি কোম্পানিসহ অপর দুটি কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লেখা চিঠিতে এই অনুরোধ জানান। কোম্পানিগুলো জাপানের ৫০টিরও বেশি চুল্লি পরিচালনা করে থাকে। বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, কোনো বিলম্ব ছাড়াই বর্তমানে সচল সব পরমাণু চুল্লি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে। ভূমিকম্পের কারণে যেসব চুল্লি বন্ধ হয়ে গেছে কিংবা যেসব চুল্লি নির্মাণাধীন, সেসব চুল্লিও একই ধরনের পরীক্ষা ছাড়া চালু করা যাবে না।
এরই মধ্যে ফুকুশিমা পরমাণুকেন্দ্রের চারটি চুল্লি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রের ১ থেকে ৪ নম্বর চুল্লি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হওয়ার তিন সপ্তাহ পর টেপকোর পক্ষ থেকে এই ঘোষণা দেওয়া হলো
সরকারি কর্মকর্তারা বলেন, সাগরের পানিতে তেজস্ক্রিয় আয়োডিনের মাত্রা প্রমাণ করে যে চুল্লি ফুটো হয়েছে। চলতি সপ্তাহে পরমাণুকেন্দ্রের মাটিতে প্লুটোনিয়াম পাওয়া যায়, যা এরই মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।
মন্ত্রিপরিষদের প্রধান সচিব ইউকিয়ো এডানো এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘আমরা বর্তমানে এমন কোনো অবস্থানে নেই, যেখান থেকে বলতে পারি যে এই সময়ের মধ্যে আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারব।’
পরমাণুকেন্দ্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকা কোম্পানি টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানি (টেপকো) বলেছে, অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়া চুল্লিগুলোর পরিস্থিতি স্থিতিশীল করতে দীর্ঘ সময় লেগে যাবে। পরমাণু নিরাপত্তা তদারকির দায়িত্বে নিয়োজিত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ফুকুশিমা পরমাণুকেন্দ্রে দুর্ঘটনার প্রেক্ষাপটে বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সমন্বিত বিধি প্রণয়ন করা হবে। এই বিপর্যয়ের আগে জাপানের ৫৫টি পরমাণু চুল্লি থেকে ৩০ শতাংশ বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হতো। ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ ৫০ শতাংশে উন্নীত হবে বলে আশা করা হচ্ছিল।
বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী বানরি কায়েদা নয়টি আঞ্চলিক ইউটিলিটি কোম্পানিসহ অপর দুটি কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লেখা চিঠিতে এই অনুরোধ জানান। কোম্পানিগুলো জাপানের ৫০টিরও বেশি চুল্লি পরিচালনা করে থাকে। বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, কোনো বিলম্ব ছাড়াই বর্তমানে সচল সব পরমাণু চুল্লি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে। ভূমিকম্পের কারণে যেসব চুল্লি বন্ধ হয়ে গেছে কিংবা যেসব চুল্লি নির্মাণাধীন, সেসব চুল্লিও একই ধরনের পরীক্ষা ছাড়া চালু করা যাবে না।
এরই মধ্যে ফুকুশিমা পরমাণুকেন্দ্রের চারটি চুল্লি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রের ১ থেকে ৪ নম্বর চুল্লি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হওয়ার তিন সপ্তাহ পর টেপকোর পক্ষ থেকে এই ঘোষণা দেওয়া হলো
No comments