মাঠে ফেরার অপেক্ষায় কাকা
আগস্টে হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের পর থেকেই খবরের অন্তরালে চলে যাওয়া কাকাকে প্রায় ভুলতেই বসেছিল মানুষ! অবশেষে অস্তিত্বের জানান দিয়ে দীর্ঘদিন পর খবর হলেন কাকা। মাঠে ফেরার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছেন এই ব্রাজিলিয়ান। প্রত্যাশা, ২০১১-এর শুরুতেই পূর্ণ ম্যাচ ফিটনেস ফিরে পাবেন। ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে নিশ্চিত করা হয়েছে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সেরে উঠবেন ২৮ বছর বয়সী কাকা।
সোমবার ৫-০ গোলে এল ক্লাসিকো হারার দিনই রিয়ালের ওয়েবসাইট জানায়, ‘এক বৈঠকে রিয়ালের চিকিৎসক পরিষদ ও চিকিৎসক টোরিবিও লেইতে রিকার্ডো ইজেকসন ডস সান্তোস কাকার উন্নতি নিয়ে আলোচনা করেন। আলোচনার সিদ্ধান্ত, এই খেলোয়াড়ের শরীর তাত্ত্বিক দিকগুলো সন্তোষজনক পর্যায়ে।’
আগস্টে রিয়ালের যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে হাঁটুতে নতুন চোট পান কাকা। যে চোট তাঁকে টেনে নিয়ে যায় চিকিৎসকের কাছে। চিকিৎসক সব দেখে-শুনে আবিষ্কার করেন পরিস্থিতি ভয়াবহ, কাকার ফুটবল ক্যারিয়ারই হুমকির মুখে! বেলজিয়ামে সফল অস্ত্রোপচার ভয় অবশ্য তখনই দূর করে দিয়েছিল। পুনর্বাসন-প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা কাকা এখন দিন গুনছেন পূর্ণ ফিটনেস নিয়ে দলের সঙ্গে মাঠে ফেরার।
বড় আশা করেই এসি মিলান থেকে কাকাকে এনেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। কিন্তু চোটের সঙ্গে নিরন্তর লড়তে থাকা কাকা ২০০৯-১০ মৌসুমে রিয়ালের হয়ে খেলতে পেরেছেন মাত্র ৩৩টি ম্যাচ। ব্রাজিলের হয়ে ভালো কাটেনি বিশ্বকাপও। প্রত্যাশা ছিল, নতুন মৌসুম শুরু করবেন নতুন উদ্দীপনায়। কিন্তু সেই পুরোনো চোটের কাছেই আবার পরাস্ত হয়ে মৌসুমের শুরু থেকেই মাঠের বাইরে কাকা। ২০১০-১১ মৌসুমে খেলতে পারেননি একটি ম্যাচও।
এরই মধ্যে একবার গুঞ্জন ওঠে, রিয়ালের বর্তমান কোচ হোসে মরিনহোর পরিকল্পনাতেই নেই চোট আর পড়তি ফর্মের জালে আটক কাকা। এই গুঞ্জনের সূত্র ধরেই চাউর হয়, জানুয়ারিতে রিয়াল ছাড়ছেন কাকা। বর্তমানে অবশ্য এই দুটো গুঞ্জনের কোনোটাই আর দৃশ্যত নেই। যদিও কোচ মরিনহো জানিয়েছেন, আসন্ন জানুয়ারির দলবদলে নতুন কোনো খেলোয়াড় কেনার পরিকল্পনা তাঁর নেই। এদিকে কাকা তাকিয়ে আছেন নতুন চুক্তির দিকে।
স্বভাবতই কৌতূহলী প্রশ্ন, সুস্থ হয়ে কাকা রিয়ালের জার্সি গায়ে চড়াবেন, নাকি মরিনহোর পরিকল্পনা থেকে বাতিল হয়ে বাক্স-পেটরা গুছিয়ে ছুটবেন অন্য কোনো ঠিকানায়?
সোমবার ৫-০ গোলে এল ক্লাসিকো হারার দিনই রিয়ালের ওয়েবসাইট জানায়, ‘এক বৈঠকে রিয়ালের চিকিৎসক পরিষদ ও চিকিৎসক টোরিবিও লেইতে রিকার্ডো ইজেকসন ডস সান্তোস কাকার উন্নতি নিয়ে আলোচনা করেন। আলোচনার সিদ্ধান্ত, এই খেলোয়াড়ের শরীর তাত্ত্বিক দিকগুলো সন্তোষজনক পর্যায়ে।’
আগস্টে রিয়ালের যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে হাঁটুতে নতুন চোট পান কাকা। যে চোট তাঁকে টেনে নিয়ে যায় চিকিৎসকের কাছে। চিকিৎসক সব দেখে-শুনে আবিষ্কার করেন পরিস্থিতি ভয়াবহ, কাকার ফুটবল ক্যারিয়ারই হুমকির মুখে! বেলজিয়ামে সফল অস্ত্রোপচার ভয় অবশ্য তখনই দূর করে দিয়েছিল। পুনর্বাসন-প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা কাকা এখন দিন গুনছেন পূর্ণ ফিটনেস নিয়ে দলের সঙ্গে মাঠে ফেরার।
বড় আশা করেই এসি মিলান থেকে কাকাকে এনেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। কিন্তু চোটের সঙ্গে নিরন্তর লড়তে থাকা কাকা ২০০৯-১০ মৌসুমে রিয়ালের হয়ে খেলতে পেরেছেন মাত্র ৩৩টি ম্যাচ। ব্রাজিলের হয়ে ভালো কাটেনি বিশ্বকাপও। প্রত্যাশা ছিল, নতুন মৌসুম শুরু করবেন নতুন উদ্দীপনায়। কিন্তু সেই পুরোনো চোটের কাছেই আবার পরাস্ত হয়ে মৌসুমের শুরু থেকেই মাঠের বাইরে কাকা। ২০১০-১১ মৌসুমে খেলতে পারেননি একটি ম্যাচও।
এরই মধ্যে একবার গুঞ্জন ওঠে, রিয়ালের বর্তমান কোচ হোসে মরিনহোর পরিকল্পনাতেই নেই চোট আর পড়তি ফর্মের জালে আটক কাকা। এই গুঞ্জনের সূত্র ধরেই চাউর হয়, জানুয়ারিতে রিয়াল ছাড়ছেন কাকা। বর্তমানে অবশ্য এই দুটো গুঞ্জনের কোনোটাই আর দৃশ্যত নেই। যদিও কোচ মরিনহো জানিয়েছেন, আসন্ন জানুয়ারির দলবদলে নতুন কোনো খেলোয়াড় কেনার পরিকল্পনা তাঁর নেই। এদিকে কাকা তাকিয়ে আছেন নতুন চুক্তির দিকে।
স্বভাবতই কৌতূহলী প্রশ্ন, সুস্থ হয়ে কাকা রিয়ালের জার্সি গায়ে চড়াবেন, নাকি মরিনহোর পরিকল্পনা থেকে বাতিল হয়ে বাক্স-পেটরা গুছিয়ে ছুটবেন অন্য কোনো ঠিকানায়?
No comments