কোচের রিপোর্ট উড়িয়ে দিলেন খেলোয়াড়েরা!
এশিয়ান গেমস হকিতে ভরাডুবির পর কোচ পিটার গেরহার্ডের ফেডারেশনকে দেওয়া রিপোর্টকে মূল্যহীন মনে করছেন খেলোয়াড়েরা। বিশেষ করে এটি গুরুত্বই পাচ্ছে না জাহিদ হোসেন, রাসেল মাহমুদদের (জিমি) কাছে। বেশির ভাগ খেলোয়াড়েরই দাবি, নিজের দায় এড়াতেই কোচ এই রিপোর্ট দিয়েছেন।
এমনিতেই এশিয়ান গেমসে অষ্টম হওয়ার পর থেকে কোচের ওপর রুষ্ট খেলোয়াড়েরা, এরপর সংবাদমাধ্যমে কোচের রিপোর্ট ফাঁস হওয়ায় আগুনে যেন ঘি পড়েছে। জিমির কথা, ‘কোচ সকালে এক কথা বলেন, বিকেলে আরেক কথা। তাঁর কথার মূল্য নেই। রিপোর্টেরও কোনো মূল্য নেই। আসলে নিজের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপানোর জন্যই এমন রিপোর্ট দিয়েছেন।’
অধিনায়ক জাহিদ হোসেন গুয়াংজু থেকেই বলেছেন, ‘কোচ যেভাবে খেলতে বলেন, সেভাবে খেললে হারের ব্যবধান আরও বড় হতো।’ দেশে ফিরেও জাহিদ কোচ সম্পর্কে নিজের অসন্তুষ্টি লুকিয়ে রাখেননি, ‘কোচ নির্বাচক কমিটির ওপর দায় চাপাচ্ছেন, কিন্তু দলে ওনার নির্বাচন করা খেলোয়াড়ই তো বেশি ছিল। ওনার ইচ্ছাতেই তো ইসা-মুসার মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়কে বাদ দেওয়া হয়েছে।’ ফরোয়ার্ড মাকসুদ আলমের (হাবুল) কথা, ‘ওমানের বিপক্ষে আমরা কোনো দিন হারিনি। কিন্তু উনি যে ফরমেশনে খেলিয়েছেন তাতে জেতা সম্ভব না।’
জাতীয় দলের সাবেক হকি খেলোয়াড় রফিকুল ইসলাম (কামাল) বলেছেন, ‘উনি এসব সমস্যা আগে কেন তুলে ধরেননি। এখন কেন এসব বলছেন?’ বিষয়টি দেশের জন্য সম্মান হানিকর বলেও মনে হয়েছে তাঁর কাছে, ‘ফেডারেশনের সদস্যদের উনি সম্মান করে কথা বলেননি। বারী ভাইয়ের মতো শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিকেও তিনি অসম্মান করেছেন। এটা দেশের হকির জন্যই অসম্মানের।’ গেরহার্ডের হাতে পড়ে বাংলাদেশের হকির অবনমন হয়েছে বলেই দাবি তাঁর, ‘উনি এসেছিলেন আমাদের হকিকে ওঠাতে, উল্টো ডুবিয়ে দিয়ে গেছেন।’ জাতীয় দলের আরেক সাবেক ফরোয়ার্ড আরিফুল হক (প্রিন্স) অবশ্য ফেডারেশনের পাশাপাশি গেরহার্ডকেও দুষেছেন, ‘ফেডারেশন নিয়ে উনি যা বলেছেন সেটা শতভাগ ঠিক। তবে আমি বলব, গেরহার্ড দায়িত্ব এড়াচ্ছেন। তাঁর নিজেরও গাফিলতি আছে।’
এমনিতেই এশিয়ান গেমসে অষ্টম হওয়ার পর থেকে কোচের ওপর রুষ্ট খেলোয়াড়েরা, এরপর সংবাদমাধ্যমে কোচের রিপোর্ট ফাঁস হওয়ায় আগুনে যেন ঘি পড়েছে। জিমির কথা, ‘কোচ সকালে এক কথা বলেন, বিকেলে আরেক কথা। তাঁর কথার মূল্য নেই। রিপোর্টেরও কোনো মূল্য নেই। আসলে নিজের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপানোর জন্যই এমন রিপোর্ট দিয়েছেন।’
অধিনায়ক জাহিদ হোসেন গুয়াংজু থেকেই বলেছেন, ‘কোচ যেভাবে খেলতে বলেন, সেভাবে খেললে হারের ব্যবধান আরও বড় হতো।’ দেশে ফিরেও জাহিদ কোচ সম্পর্কে নিজের অসন্তুষ্টি লুকিয়ে রাখেননি, ‘কোচ নির্বাচক কমিটির ওপর দায় চাপাচ্ছেন, কিন্তু দলে ওনার নির্বাচন করা খেলোয়াড়ই তো বেশি ছিল। ওনার ইচ্ছাতেই তো ইসা-মুসার মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়কে বাদ দেওয়া হয়েছে।’ ফরোয়ার্ড মাকসুদ আলমের (হাবুল) কথা, ‘ওমানের বিপক্ষে আমরা কোনো দিন হারিনি। কিন্তু উনি যে ফরমেশনে খেলিয়েছেন তাতে জেতা সম্ভব না।’
জাতীয় দলের সাবেক হকি খেলোয়াড় রফিকুল ইসলাম (কামাল) বলেছেন, ‘উনি এসব সমস্যা আগে কেন তুলে ধরেননি। এখন কেন এসব বলছেন?’ বিষয়টি দেশের জন্য সম্মান হানিকর বলেও মনে হয়েছে তাঁর কাছে, ‘ফেডারেশনের সদস্যদের উনি সম্মান করে কথা বলেননি। বারী ভাইয়ের মতো শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিকেও তিনি অসম্মান করেছেন। এটা দেশের হকির জন্যই অসম্মানের।’ গেরহার্ডের হাতে পড়ে বাংলাদেশের হকির অবনমন হয়েছে বলেই দাবি তাঁর, ‘উনি এসেছিলেন আমাদের হকিকে ওঠাতে, উল্টো ডুবিয়ে দিয়ে গেছেন।’ জাতীয় দলের আরেক সাবেক ফরোয়ার্ড আরিফুল হক (প্রিন্স) অবশ্য ফেডারেশনের পাশাপাশি গেরহার্ডকেও দুষেছেন, ‘ফেডারেশন নিয়ে উনি যা বলেছেন সেটা শতভাগ ঠিক। তবে আমি বলব, গেরহার্ড দায়িত্ব এড়াচ্ছেন। তাঁর নিজেরও গাফিলতি আছে।’
No comments