জাপানের সঙ্গে যৌথ মহড়ায় অংশ নেবে যুক্তরাষ্ট্র
এবার জাপানের সঙ্গে যৌথ সামরিক মহড়ায় অংশ নেবে যুক্তরাষ্ট্র। জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান। আজ শুক্রবার থেকে আট দিনব্যাপী ওই মহড়া শুরু হওয়ার কথা।
কোরীয় উপদ্বীপে উত্তেজনার মধ্যেই গত বুধবার পীতসাগরে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে চার দিনব্যাপী যৌথ সামরিক মহড়া শেষ করে যুক্তরাষ্ট্র। এতে যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু শক্তিসমৃদ্ধ বিমানবাহী জাহাজ ইউএসএস জর্জ ওয়াশিংটনসহ দুই দেশের অন্তত ২০টি যুদ্ধজাহাজ অংশ নেয়।
জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র নিশ্চিত করেন, গত শুক্রবার থেকে শুরু হয়ে আট দিনব্যাপী যৌথ মহড়া শেষ হবে ১০ ডিসেম্বর। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ একজন কর্মকর্তা বলেন, জাপানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়টি বিশ্বকে জানান দেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়। মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, ২০০৭ সালের পর জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের এটাই সবচেয়ে বড় যৌথ মহড়া। এতে জাপানের ৩৪ হাজার সেনাসদস্য, ৪০টি যুদ্ধজাহাজ, ২৫০টি বিমান এবং যুক্তরাষ্ট্রের ১০ হাজার সেনাসদস্য, ২০টি যুদ্ধজাহাজ ও ১৫০টি বিমান অংশ নেবে।
গত ২৩ নভেম্বর দুই কোরিয়ার গোলা-বিনিময়ের ঘটনায় দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নপিয়ং দ্বীপে দুই মেরিন সেনাসহ অন্তত চারজন নিহত হন। ওই ঘটনার পর থেকে জাপান সর্বোচ্চ সতর্কতায় রয়েছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী নাওতো কান যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় মন্ত্রিসভার সদস্যদের সার্বক্ষণিকভাবে টোকিওতে অবস্থান করার নির্দেশ দেন।
জাপানের সঙ্গে যৌথ মহড়া সম্পর্কে মার্কিন বিমানবাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়, এটি জাপানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়মিত মহড়ার অংশ। অনেক বছর ধরেই এটা চলে আসছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এই মহড়া দুই দেশের সেনার সামর্থ্য ও দক্ষতা বাড়বে।
কোরীয় উপদ্বীপে উত্তেজনার মধ্যেই গত বুধবার পীতসাগরে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে চার দিনব্যাপী যৌথ সামরিক মহড়া শেষ করে যুক্তরাষ্ট্র। এতে যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু শক্তিসমৃদ্ধ বিমানবাহী জাহাজ ইউএসএস জর্জ ওয়াশিংটনসহ দুই দেশের অন্তত ২০টি যুদ্ধজাহাজ অংশ নেয়।
জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র নিশ্চিত করেন, গত শুক্রবার থেকে শুরু হয়ে আট দিনব্যাপী যৌথ মহড়া শেষ হবে ১০ ডিসেম্বর। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ একজন কর্মকর্তা বলেন, জাপানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়টি বিশ্বকে জানান দেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়। মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, ২০০৭ সালের পর জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের এটাই সবচেয়ে বড় যৌথ মহড়া। এতে জাপানের ৩৪ হাজার সেনাসদস্য, ৪০টি যুদ্ধজাহাজ, ২৫০টি বিমান এবং যুক্তরাষ্ট্রের ১০ হাজার সেনাসদস্য, ২০টি যুদ্ধজাহাজ ও ১৫০টি বিমান অংশ নেবে।
গত ২৩ নভেম্বর দুই কোরিয়ার গোলা-বিনিময়ের ঘটনায় দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নপিয়ং দ্বীপে দুই মেরিন সেনাসহ অন্তত চারজন নিহত হন। ওই ঘটনার পর থেকে জাপান সর্বোচ্চ সতর্কতায় রয়েছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী নাওতো কান যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় মন্ত্রিসভার সদস্যদের সার্বক্ষণিকভাবে টোকিওতে অবস্থান করার নির্দেশ দেন।
জাপানের সঙ্গে যৌথ মহড়া সম্পর্কে মার্কিন বিমানবাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়, এটি জাপানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়মিত মহড়ার অংশ। অনেক বছর ধরেই এটা চলে আসছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এই মহড়া দুই দেশের সেনার সামর্থ্য ও দক্ষতা বাড়বে।
No comments