জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ যুক্তরাজ্যে
গোপন নথি ফাঁস করে বিশ্বজুড়ে সাড়া জাগানো ওয়েবসাইট উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ যুক্তরাজ্যে আছেন। পুলিশ তাঁর অবস্থানও জানে। অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা (ইন্টারপোল) ‘রেড নোটিশ’ জারি করলেও তাঁকে ধরছে না ব্রিটেনের পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ পত্রিকা দি ইনডিপেন্ডেন্ট-এর প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী মার্ক স্টিফেন্স গতকাল বৃহস্পতিবার দাবি করেন, শুধু ব্রিটেনের পুলিশ নয়, কয়েকটি দেশের নিরাপত্তা সংস্থাও অ্যাসাঞ্জের অবস্থান সম্পর্কে জানে। এদিকে সুইডেনের সর্বোচ্চ আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানার বিরুদ্ধে অ্যাসাঞ্জের করা আপিল খারিজ করে দিয়েছেন।
সুইডেনের পুলিশ বলছে, অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে নতুন করে একটি পরোয়ানা জারি করা হবে। আগের পরোয়ানায় প্রক্রিয়াগত কিছু ভুল ছিল বলে তাঁরা স্বীকার করেন।
অ্যাসাঞ্জকে হত্যা করা হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন উইকিলিকসের একজন মুখপাত্র।
দি ইনডিপেন্ডেন্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, অ্যাসাঞ্জ গত অক্টোবরে যুক্তরাজ্যে আসেন। এতে পুলিশের সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, অ্যাসাঞ্জের অবস্থান সম্পর্কে পুলিশ অবগত আছে। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের টেলিফোন নম্বরও আছে পুলিশের কাছে। দি ইনডিপেন্ডেন্ট-এর ধারণা, অ্যাসাঞ্জ ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কোনো জায়গায় অবস্থান করছেন।
অ্যাসাঞ্জকে ধরতে গত বুধবার রেড নোটিশ জারি করে ইন্টারপোল। একই সঙ্গে তাঁর নাম ইন্টারপোলের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতন ও ধর্ষণের অভিযোগ রয়েছে। এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত মাসে তাঁর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে সুইডেনের পুলিশ।
দি ইনডিপেন্ডেন্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্রিটেনের সিরিয়াস অরগানাইজড ক্রাইম এজেন্সি (এসওসিএ) ইন্টারপোলের রেড নোটিশ অনুযায়ী অ্যাসাঞ্জকে ধরতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্রের বরাত দিয়ে জানানো হয়, এসওসিএ আগে অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে সুইডেনের জারি করা পরোয়ানা খতিয়ে দেখবে। কৌশলগত কারণে এ ব্যাপারে কিছুটা দেরি হচ্ছে।
এ প্রতিবেদন সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী স্টিফেন্স বলেন, স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড ও আরও কয়েকটি দেশের নিরাপত্তা সংস্থা অ্যাসাঞ্জের অবস্থান সম্পর্কে জানে। তবে অ্যাসাঞ্জের অবস্থান সম্পর্কে তাঁর জানা নেই বলে স্টিফেন্স উল্লেখ করেন।
সুইডেনের ন্যাশনাল ক্রিমিনাল পুলিশের টমি কানগাসভিয়েরি গতকাল বৃহস্পতিবার বলেন, অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে নতুন করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হবে। আগের পরোয়ানায় প্রক্রিয়াগত কিছু ভুল ছিল।
অ্যাসাঞ্জের গ্রেপ্তারি পরোয়ানার বিরুদ্ধে সুইডেনের সর্বোচ্চ আদালতে করা আপিল খারিজ প্রসঙ্গে সংশ্লিষ্ট আদালতের কর্মকর্তা কারস্টিন নরম্যান বলেন, আদালত অ্যাসাঞ্জের লিভ টু আপিল মঞ্জুর করেননি। গত বুধবার অ্যাসাঞ্জের পক্ষে তাঁর আইনজীবীরা এই আবেদন করেন। এএফপি, বিবিসি ও রয়টার্স।
জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ ও উইকিলিকস নিয়ে‘চলতি বিশ্বে’ পড়ুন ‘উইকিলিকসের নতুন বোমা’
অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী মার্ক স্টিফেন্স গতকাল বৃহস্পতিবার দাবি করেন, শুধু ব্রিটেনের পুলিশ নয়, কয়েকটি দেশের নিরাপত্তা সংস্থাও অ্যাসাঞ্জের অবস্থান সম্পর্কে জানে। এদিকে সুইডেনের সর্বোচ্চ আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানার বিরুদ্ধে অ্যাসাঞ্জের করা আপিল খারিজ করে দিয়েছেন।
সুইডেনের পুলিশ বলছে, অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে নতুন করে একটি পরোয়ানা জারি করা হবে। আগের পরোয়ানায় প্রক্রিয়াগত কিছু ভুল ছিল বলে তাঁরা স্বীকার করেন।
অ্যাসাঞ্জকে হত্যা করা হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন উইকিলিকসের একজন মুখপাত্র।
দি ইনডিপেন্ডেন্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, অ্যাসাঞ্জ গত অক্টোবরে যুক্তরাজ্যে আসেন। এতে পুলিশের সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, অ্যাসাঞ্জের অবস্থান সম্পর্কে পুলিশ অবগত আছে। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের টেলিফোন নম্বরও আছে পুলিশের কাছে। দি ইনডিপেন্ডেন্ট-এর ধারণা, অ্যাসাঞ্জ ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কোনো জায়গায় অবস্থান করছেন।
অ্যাসাঞ্জকে ধরতে গত বুধবার রেড নোটিশ জারি করে ইন্টারপোল। একই সঙ্গে তাঁর নাম ইন্টারপোলের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতন ও ধর্ষণের অভিযোগ রয়েছে। এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত মাসে তাঁর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে সুইডেনের পুলিশ।
দি ইনডিপেন্ডেন্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্রিটেনের সিরিয়াস অরগানাইজড ক্রাইম এজেন্সি (এসওসিএ) ইন্টারপোলের রেড নোটিশ অনুযায়ী অ্যাসাঞ্জকে ধরতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্রের বরাত দিয়ে জানানো হয়, এসওসিএ আগে অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে সুইডেনের জারি করা পরোয়ানা খতিয়ে দেখবে। কৌশলগত কারণে এ ব্যাপারে কিছুটা দেরি হচ্ছে।
এ প্রতিবেদন সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী স্টিফেন্স বলেন, স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড ও আরও কয়েকটি দেশের নিরাপত্তা সংস্থা অ্যাসাঞ্জের অবস্থান সম্পর্কে জানে। তবে অ্যাসাঞ্জের অবস্থান সম্পর্কে তাঁর জানা নেই বলে স্টিফেন্স উল্লেখ করেন।
সুইডেনের ন্যাশনাল ক্রিমিনাল পুলিশের টমি কানগাসভিয়েরি গতকাল বৃহস্পতিবার বলেন, অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে নতুন করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হবে। আগের পরোয়ানায় প্রক্রিয়াগত কিছু ভুল ছিল।
অ্যাসাঞ্জের গ্রেপ্তারি পরোয়ানার বিরুদ্ধে সুইডেনের সর্বোচ্চ আদালতে করা আপিল খারিজ প্রসঙ্গে সংশ্লিষ্ট আদালতের কর্মকর্তা কারস্টিন নরম্যান বলেন, আদালত অ্যাসাঞ্জের লিভ টু আপিল মঞ্জুর করেননি। গত বুধবার অ্যাসাঞ্জের পক্ষে তাঁর আইনজীবীরা এই আবেদন করেন। এএফপি, বিবিসি ও রয়টার্স।
জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ ও উইকিলিকস নিয়ে‘চলতি বিশ্বে’ পড়ুন ‘উইকিলিকসের নতুন বোমা’
No comments