ম্যারাডোনা তাহলে রিয়ালের দিকে?
প্রিয় শিষ্যকে ছেড়ে বন্ধুর দিকেই ঝুঁকে পড়লেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা! না হলে এল ক্লাসিকোর আগে মেসির বার্সেলোনা বাদ দিয়ে ডিয়েগো ম্যারাডোনা কেন প্রশংসা করবেন মরিনহোর রিয়ালকে নিয়ে। বরাবরই হোসে মরিনহোর গুণমুগ্ধ ম্যারাডোনা জানালেন, এই পর্তুগিজ শৃঙ্খলা ও ঐক্যের সুতোয় গেঁথে বদলে দিয়েছেন রিয়াল মাদ্রিদকে।
‘আমি মাদ্রিদের সব খেলাই দেখি। মরিনহো যে উদ্ভাবনী ক্ষমতা দেখাচ্ছেন, সেটা আমার খুবই পছন্দের। ও যেভাবে খেলোয়াড়দের পরিচালনা করে, পুরো দলটাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, সত্যিই অসাধারণ’—কালকের এল ক্লাসিকোর আগে মরিনহো সম্পর্কে ম্যারাডোনার মুগ্ধতা।
তবে সবাই মরিনহোয় মুগ্ধ নন। বার্সেলোনা শিবিরের কেউ তো নয়ই। সার্জিও বুসকেটস তো বলেই বসলেন, মরিনহো বড্ড বেশি কথা বলেন। এ কদিন বার্সা শিবিরের দিকে যেসব কথার তোপ মরিনহো দেগেছেন, এর সব জবাবই বুসকেটসরা দিতে চান মাঠে।
বার্সা মিডফিল্ডার বলেছেন, ‘মরিনহো সব সময়ই কথা বলেন। তবে মাদ্রিদ থেকে কী বলা হলো না-হলো এটা নিয়ে আমরা মাথা ঘামাচ্ছি না। ওঁর অধীনে থেকে মাদ্রিদ উচ্চাভিলাষী হয়ে উঠেছে, ওরা জিতছেও। এর আগেও ওরা ভালো দল ছিল, কিন্তু এই উচ্চাভিলাষী ছিল না।’
কালকের ম্যাচে বুসকেটসের নিজেরও একটা লক্ষ্য আছে, ‘আমি মাদ্রিদের বিপক্ষে গোল করার স্বপ্ন দেখি। করতে পারলে সেটি হবে অবিস্মরণীয় একটি গোল।’
বুসকেটসরাও বাইরে থেকে সমর্থন পাচ্ছেন। একেবারে বাইরেও বলা চলে না। সেস ফ্যাব্রিগাস তো আর্সেনালে গিয়েও একরকম বার্সার হয়েই আছেন। কালকের ম্যাচে আর্সেনাল অধিনায়ক কাকে সমর্থন দেবেন সেটা না বলে দিলেও চলত, ‘আমি অবশ্যই চাই বার্সেলোনা জিতুক। গত কয়েকটি এল ক্লাসিকোতে বার্সা জিতেছে। যদিও এবার ম্যাচটি কঠিন হবে। আর বার্সার প্রতি আমার এই আবেগ তো গোপন কিছু নয়। আমার পরিবারের সবাই বার্সার অন্ধ সমর্থক। আমি নিজেও বেড়ে উঠেছি লা ম্যাসিয়ায় (বার্সার যুব প্রকল্প)। তাই এটাই বলতে চাই, বার্সা জিতুক।’
ফ্যাব্রিগাসের চাওয়া পূরণ করতে হলে আবারও ম্যাজিক দেখাতে হবে তাঁরই বন্ধু মেসিকে। টানা ১০ ম্যাচে গোল করা, সর্বশেষ ৬৭ ম্যাচে ৬৭ গোল—এখান থেকেই বোঝা যাচ্ছে মেসি কেমন ফর্মে আছেন। মরিনহো কাল তাঁর পায়ে শেকল পরাতে ব্যবহার করবে অভিজ্ঞ সেনানী রিকার্ডো কারভালহোকে। বয়সে দুজনের মধ্যে প্রায় ১০ বছরের ব্যবধান। দেখা যাক, মেসি-কারভালহো লড়াইয়ে কে জেতেন।
স্প্যানিশ লিগে কালও গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ ছিল। অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ মুখোমুখি হয়েছিল এসপানিওলের। আজ ম্যাচ আছে আরও ছয়টি। কিন্তু স্পেনও যে উন্মুখ হয়ে আছে সোমবারের দিকে। তাকিয়ে আছে আসলে ফুটবল-বিশ্বই।
মরিনহো তাই বলছেন, ‘দুই দলের কোচ, খেলোয়াড়, রেফারি—আমাদের সবার দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে একটা দারুণ ম্যাচ উপহার দেওয়া। বিশ্বকেই আমাদের একটা সুপার ম্যাচ উপহার দিতে হবে।’
‘আমি মাদ্রিদের সব খেলাই দেখি। মরিনহো যে উদ্ভাবনী ক্ষমতা দেখাচ্ছেন, সেটা আমার খুবই পছন্দের। ও যেভাবে খেলোয়াড়দের পরিচালনা করে, পুরো দলটাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, সত্যিই অসাধারণ’—কালকের এল ক্লাসিকোর আগে মরিনহো সম্পর্কে ম্যারাডোনার মুগ্ধতা।
তবে সবাই মরিনহোয় মুগ্ধ নন। বার্সেলোনা শিবিরের কেউ তো নয়ই। সার্জিও বুসকেটস তো বলেই বসলেন, মরিনহো বড্ড বেশি কথা বলেন। এ কদিন বার্সা শিবিরের দিকে যেসব কথার তোপ মরিনহো দেগেছেন, এর সব জবাবই বুসকেটসরা দিতে চান মাঠে।
বার্সা মিডফিল্ডার বলেছেন, ‘মরিনহো সব সময়ই কথা বলেন। তবে মাদ্রিদ থেকে কী বলা হলো না-হলো এটা নিয়ে আমরা মাথা ঘামাচ্ছি না। ওঁর অধীনে থেকে মাদ্রিদ উচ্চাভিলাষী হয়ে উঠেছে, ওরা জিতছেও। এর আগেও ওরা ভালো দল ছিল, কিন্তু এই উচ্চাভিলাষী ছিল না।’
কালকের ম্যাচে বুসকেটসের নিজেরও একটা লক্ষ্য আছে, ‘আমি মাদ্রিদের বিপক্ষে গোল করার স্বপ্ন দেখি। করতে পারলে সেটি হবে অবিস্মরণীয় একটি গোল।’
বুসকেটসরাও বাইরে থেকে সমর্থন পাচ্ছেন। একেবারে বাইরেও বলা চলে না। সেস ফ্যাব্রিগাস তো আর্সেনালে গিয়েও একরকম বার্সার হয়েই আছেন। কালকের ম্যাচে আর্সেনাল অধিনায়ক কাকে সমর্থন দেবেন সেটা না বলে দিলেও চলত, ‘আমি অবশ্যই চাই বার্সেলোনা জিতুক। গত কয়েকটি এল ক্লাসিকোতে বার্সা জিতেছে। যদিও এবার ম্যাচটি কঠিন হবে। আর বার্সার প্রতি আমার এই আবেগ তো গোপন কিছু নয়। আমার পরিবারের সবাই বার্সার অন্ধ সমর্থক। আমি নিজেও বেড়ে উঠেছি লা ম্যাসিয়ায় (বার্সার যুব প্রকল্প)। তাই এটাই বলতে চাই, বার্সা জিতুক।’
ফ্যাব্রিগাসের চাওয়া পূরণ করতে হলে আবারও ম্যাজিক দেখাতে হবে তাঁরই বন্ধু মেসিকে। টানা ১০ ম্যাচে গোল করা, সর্বশেষ ৬৭ ম্যাচে ৬৭ গোল—এখান থেকেই বোঝা যাচ্ছে মেসি কেমন ফর্মে আছেন। মরিনহো কাল তাঁর পায়ে শেকল পরাতে ব্যবহার করবে অভিজ্ঞ সেনানী রিকার্ডো কারভালহোকে। বয়সে দুজনের মধ্যে প্রায় ১০ বছরের ব্যবধান। দেখা যাক, মেসি-কারভালহো লড়াইয়ে কে জেতেন।
স্প্যানিশ লিগে কালও গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ ছিল। অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ মুখোমুখি হয়েছিল এসপানিওলের। আজ ম্যাচ আছে আরও ছয়টি। কিন্তু স্পেনও যে উন্মুখ হয়ে আছে সোমবারের দিকে। তাকিয়ে আছে আসলে ফুটবল-বিশ্বই।
মরিনহো তাই বলছেন, ‘দুই দলের কোচ, খেলোয়াড়, রেফারি—আমাদের সবার দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে একটা দারুণ ম্যাচ উপহার দেওয়া। বিশ্বকেই আমাদের একটা সুপার ম্যাচ উপহার দিতে হবে।’
No comments