আফগান প্রেসিডেন্টের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় ভুয়া তালেবান নেতা!
আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের চিফ অব স্টাফ অভিযোগ করে বলেছেন, সরকারের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় একজন ভুয়া তালেবান কমান্ডারকে আনা হয়েছে। আর এ প্রতারণার কাজটি করেছেন ব্রিটিশ কর্মকর্তারা। তবে কাবুলে ব্রিটিশ দূতাবাস এ অভিযোগের ব্যাপারে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
প্রেসিডেন্ট কারজাইয়ের চিফ অব স্টাফ মোহাম্মদ উমর দাউদজাই যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা ওয়াশিংটন পোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেছেন, প্রেসিডেন্টের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় মোল্লা মনসুর নামের একজন ছদ্মবেশী তালেবান নেতাকে হাজির করা হয়েছিল। ন্যাটো জোটের একটি বিমানে করে তাঁকে কাবুলে উড়িয়ে নেওয়া হয়। কিন্তু বাস্তবে ওই ব্যক্তি কোনো তালেবান নেতা ছিলেন না। তিনি ছিলেন একজন আফগান দোকানি, যিনি পাকিস্তানে বসবাস করতেন।এদিকে ব্রিটিশ সরকারের একাধিক সূত্র বলেছে, আফগানিস্তানের নিরাপত্তা সংস্থাই ওই ব্যক্তিকে ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। আফগানদের সঙ্গে আফগানদের যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ভূমিকা ছিল সামান্যই।বিভিন্ন গণমাধ্যম বলেছে, তালেবান নেতার ভূমিকার জন্য ওই ব্যক্তিকে হাজার হাজার ডলার দেওয়া হয়েছে। তবে আলোচনার পর থেকে তিনি উধাও। ওই ব্যক্তি অন্তত তিনবার আফগান কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তবে এ অভিযোগের ব্যাপারে ব্রিটিশ কর্মকর্তারা বলেছেন, ব্রিটিশ করদাতাদের কোনো অর্থই ভুয়া আলোচকের পেছনে ব্যয় করা হয়নি। তাঁরা বলেন, ওই ব্যক্তির পেছনে যত অর্থ ব্যয় করা হয়েছে তা ছিল আফগান সরকারেরই। তবে তাঁরা ওই ব্যক্তির অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার খবরটি নিশ্চিত করেছেন।উল্লেখ্য, মোল্লা মনসুরকে চেনেন এমন এক ব্যক্তি বৈঠকে অংশ নেওয়া ওই ব্যক্তির পরিচয়ের ব্যাপারে সন্দেহ প্রকাশ করলে বিষয়টি সবার নজরে আসে। সত্যিকারের মোল্লা মনসুর তালেবান শাসনামলে বেসামরিক বিমানচলাচলমন্ত্রী ছিলেন।মোহাম্মদ উমর দাউদজাই ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেন, ব্রিটিশ কূটনীতিকেরা গত জুলাই অথবা আগস্টে ওই ব্যক্তিকে আফগান প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকের জন্য নিয়ে এসেছিলেন।দ্য টাইমস পত্রিকা বলেছে, আফগান সরকারের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেওয়ার জন্য একটি ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআইসিক্স এ বছরের মে মাস থেকে ওই ব্যক্তিকে অর্থসহায়তা দিয়ে আসছে।
প্রেসিডেন্ট কারজাইয়ের চিফ অব স্টাফ মোহাম্মদ উমর দাউদজাই যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা ওয়াশিংটন পোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেছেন, প্রেসিডেন্টের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় মোল্লা মনসুর নামের একজন ছদ্মবেশী তালেবান নেতাকে হাজির করা হয়েছিল। ন্যাটো জোটের একটি বিমানে করে তাঁকে কাবুলে উড়িয়ে নেওয়া হয়। কিন্তু বাস্তবে ওই ব্যক্তি কোনো তালেবান নেতা ছিলেন না। তিনি ছিলেন একজন আফগান দোকানি, যিনি পাকিস্তানে বসবাস করতেন।এদিকে ব্রিটিশ সরকারের একাধিক সূত্র বলেছে, আফগানিস্তানের নিরাপত্তা সংস্থাই ওই ব্যক্তিকে ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। আফগানদের সঙ্গে আফগানদের যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ভূমিকা ছিল সামান্যই।বিভিন্ন গণমাধ্যম বলেছে, তালেবান নেতার ভূমিকার জন্য ওই ব্যক্তিকে হাজার হাজার ডলার দেওয়া হয়েছে। তবে আলোচনার পর থেকে তিনি উধাও। ওই ব্যক্তি অন্তত তিনবার আফগান কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তবে এ অভিযোগের ব্যাপারে ব্রিটিশ কর্মকর্তারা বলেছেন, ব্রিটিশ করদাতাদের কোনো অর্থই ভুয়া আলোচকের পেছনে ব্যয় করা হয়নি। তাঁরা বলেন, ওই ব্যক্তির পেছনে যত অর্থ ব্যয় করা হয়েছে তা ছিল আফগান সরকারেরই। তবে তাঁরা ওই ব্যক্তির অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার খবরটি নিশ্চিত করেছেন।উল্লেখ্য, মোল্লা মনসুরকে চেনেন এমন এক ব্যক্তি বৈঠকে অংশ নেওয়া ওই ব্যক্তির পরিচয়ের ব্যাপারে সন্দেহ প্রকাশ করলে বিষয়টি সবার নজরে আসে। সত্যিকারের মোল্লা মনসুর তালেবান শাসনামলে বেসামরিক বিমানচলাচলমন্ত্রী ছিলেন।মোহাম্মদ উমর দাউদজাই ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেন, ব্রিটিশ কূটনীতিকেরা গত জুলাই অথবা আগস্টে ওই ব্যক্তিকে আফগান প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকের জন্য নিয়ে এসেছিলেন।দ্য টাইমস পত্রিকা বলেছে, আফগান সরকারের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেওয়ার জন্য একটি ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআইসিক্স এ বছরের মে মাস থেকে ওই ব্যক্তিকে অর্থসহায়তা দিয়ে আসছে।
No comments