দৈনিক গড় লেনদেন ১৩ শতাংশ বেড়েছে
ঢাকার শেয়ারবাজারের গত সপ্তাহে সাধারণ মূল্যসূচক বেড়েছে প্রায় ৫৩৪ পয়েন্ট। তার মানে এ সময় প্রতিদিন গড়ে সূচক বেড়েছে ১০৬ দশমিক ৮ পয়েন্ট হারে। আর এর প্রভাবে স্টক এক্সচেঞ্জটির বাজার-মূলধন ১৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। বর্তমানে মোট বাজার-মূলধন তিন লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা ছুঁয়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ২৪৯টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ২১৫টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩২টির দাম। এই সপ্তাহে ডিএসইতে ১৩ হাজার ৮৬৯ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার কেনাবেচা হয়। এ হিসাবে দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৭৭৩ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহের চেয়ে ৩১১ কোটি টাকা বা ১৩ শতাংশ বেশি। সপ্তাহ শেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক বেড়ে আট হাজার ৭২১ পয়েন্ট হয়।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, এর পেছনে নতুন শেয়ারের ভূমিকা খুবই সামান্য। তালিকাভুক্ত বিদ্যমান কোম্পানিগুলোর শেয়ারের মূল্য বৃদ্ধিই এতে প্রধান ভূমিকা রেখেছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৮৬ ভাগেরই দাম বেড়েছে। নানা পদক্ষেপ নিয়েও বাজারের লাগাম ধরে রাখতে পারছে না নিয়ন্ত্রক সংস্থা। সপ্তাহের শুরুতে ঋণসুবিধা আরও এক দফা কমানো হয়। একই সঙ্গে নতুন বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে প্রথম ৩০ কর্মদিবস পর্যন্ত ঋণ দেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে সংস্থাটি। গত সোমবার থেকেই নিয়মটি কার্যকর হয়।
কিন্তু এতেও তেমন কোনো সুফল পাওয়া যায়নি; বরং ঋণসুবিধা-বহির্ভূত শেয়ারের দাম উল্টো বাড়তে শুরু করে। অবস্থা এতটাই নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে যে লেনদেনের একপর্যায়ে এ ধরনের ২৬টি কোম্পানির শেয়ার বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। আরও দাম বাড়তে পারে—এ আশায় বিনিয়োগকারীরা এসব কোম্পানির শেয়ার হাতছাড়া করতে চাননি।
শেষ পর্যন্ত পর পর দুই দফায় মোট ১৫টি কোম্পানির লেনদেন স্থগিত করে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। এ সিদ্ধান্তে বাজার আবারও অপেক্ষাকৃত ভালো মৌল ভিত্তির শেয়ারের দিকে ঝুঁকে পড়ে।
তবে সব মিলিয়ে গত সপ্তাহে বাজারের অবস্থা ছিল কিছুটা মিশ্র। সপ্তাহের প্রথম ও শেষ ভাগে ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর দাম বেড়েছে। মাঝখানে দুই দিন বাজারে ছিল অপেক্ষাকৃত দুর্বল এবং স্বল্প মূলধনসম্পন্ন কোম্পানিগুলোর দাপট।
গত মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়, শেয়ার বিক্রিতে তাদের আরও কিছুটা সময় লাগবে। এ বৈঠকে সরকারি কোম্পানিগুলোর শেয়ারের অভিহিত মূল্য পরিবর্তনের বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়। আর এর পরিপ্রেক্ষিতে পরদিন থেকে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে এসব কোম্পানির শেয়ারের দাম।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ২৪৯টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ২১৫টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩২টির দাম। এই সপ্তাহে ডিএসইতে ১৩ হাজার ৮৬৯ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার কেনাবেচা হয়। এ হিসাবে দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৭৭৩ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহের চেয়ে ৩১১ কোটি টাকা বা ১৩ শতাংশ বেশি। সপ্তাহ শেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক বেড়ে আট হাজার ৭২১ পয়েন্ট হয়।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, এর পেছনে নতুন শেয়ারের ভূমিকা খুবই সামান্য। তালিকাভুক্ত বিদ্যমান কোম্পানিগুলোর শেয়ারের মূল্য বৃদ্ধিই এতে প্রধান ভূমিকা রেখেছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৮৬ ভাগেরই দাম বেড়েছে। নানা পদক্ষেপ নিয়েও বাজারের লাগাম ধরে রাখতে পারছে না নিয়ন্ত্রক সংস্থা। সপ্তাহের শুরুতে ঋণসুবিধা আরও এক দফা কমানো হয়। একই সঙ্গে নতুন বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে প্রথম ৩০ কর্মদিবস পর্যন্ত ঋণ দেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে সংস্থাটি। গত সোমবার থেকেই নিয়মটি কার্যকর হয়।
কিন্তু এতেও তেমন কোনো সুফল পাওয়া যায়নি; বরং ঋণসুবিধা-বহির্ভূত শেয়ারের দাম উল্টো বাড়তে শুরু করে। অবস্থা এতটাই নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে যে লেনদেনের একপর্যায়ে এ ধরনের ২৬টি কোম্পানির শেয়ার বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। আরও দাম বাড়তে পারে—এ আশায় বিনিয়োগকারীরা এসব কোম্পানির শেয়ার হাতছাড়া করতে চাননি।
শেষ পর্যন্ত পর পর দুই দফায় মোট ১৫টি কোম্পানির লেনদেন স্থগিত করে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। এ সিদ্ধান্তে বাজার আবারও অপেক্ষাকৃত ভালো মৌল ভিত্তির শেয়ারের দিকে ঝুঁকে পড়ে।
তবে সব মিলিয়ে গত সপ্তাহে বাজারের অবস্থা ছিল কিছুটা মিশ্র। সপ্তাহের প্রথম ও শেষ ভাগে ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর দাম বেড়েছে। মাঝখানে দুই দিন বাজারে ছিল অপেক্ষাকৃত দুর্বল এবং স্বল্প মূলধনসম্পন্ন কোম্পানিগুলোর দাপট।
গত মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়, শেয়ার বিক্রিতে তাদের আরও কিছুটা সময় লাগবে। এ বৈঠকে সরকারি কোম্পানিগুলোর শেয়ারের অভিহিত মূল্য পরিবর্তনের বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়। আর এর পরিপ্রেক্ষিতে পরদিন থেকে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে এসব কোম্পানির শেয়ারের দাম।
No comments